- Sun Sep 18, 2022 5:00 pm#7449
একজন নারী যখন কাজের জন্য ঘরের বাইরের জগতে পা রাখেন তখন তাকে নানা ধরণের জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। এসব জটিলতা পার করে যখন নারী তার কর্মস্থলে উপস্থিত হন আর সেখানেও যদি তাকে প্রতিকূল পরিবেশের মুখোমুখি হতে হয় তবে সেটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। কর্মক্ষেত্রের অসহনীয় পরিবেশ একজন নারীর জন্য অভিশাপ স্বরূপ। আর এই সমস্যার সমাধানে নারীকে নিজের সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে।
১. কর্মক্ষেত্রের সবার সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখুন। অযথা কারো সাথে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত হবেন না।
২. স্বাভাবতই নারীরা পরনিন্দায় নিজেদের জড়িয়ে ফেলে। পরচর্চা বা অন্যের সমালোচনা থেকে বিরত থাকুন। যখন অন্য সবাই একে অপরের সমালোচনায় নিজেদের ব্যস্ত রাখছে সেখান থেকে বের হয়ে আসতে না পারলেও কমপক্ষে নিজে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।
৩. নিজেকে কাজে ব্যস্ত রাখুন। যতক্ষণ কাজে নিজের মনোযোগ আটকে রাখতে পারবেন ততক্ষণ বাইরের পরিবশ আপনার উপর প্রভাব স্তিার করতে পারবেনা।
৪. কর্মক্ষেত্রের অসহনীয় পরিবশ থেকে নিজেকে একটু দূরে রাখতে আপনি চাইলে সহকর্মীদের মাঝখান থেকে বিশ্বস্ত কাউকে বেছে নিতে পারেন আপনার কাজের কথাগেুলো শেয়ার করার জন্য।
৫. খেয়াল রাখবেন হুট করে কাইকে বিশ্বাস করে নিজের আর কাজের ব্যাপারে কোন কথা আলোচনা করবেন না। এতে করে কর্মক্ষেত্রের জটিলতা আরো বাড়বে।
৬. যেহেতু একটি কর্মক্ষেত্রে নানা মানসিকতার মানুষ থাকে তাই আপনার জন্য তাদের সবার মন জুগিয়ে চলা বেশ মুশকিল হয়ে পড়ে, সেক্ষেত্রে সবাইকে খুশি করার মানসিকতা ত্যাগ করুন।
৭. কাজের ক্ষেত্রে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু নিজেকে কাজে সম্প্রক্ত রেখে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন। অযথা কারো সাথে বেশি মেলামেশা না করাই উত্তম।
৮. কাজ সম্পর্কিত যেকোনো সমস্যা বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে সহকর্মী অপেক্ষা কর্মক্ষেত্রের প্রধানের উপর নির্ভর করুন।
৯. সহকর্মীদের কাজের প্রশংসা করুন। সমালোচনা অপেক্ষা প্রশংসা উত্তম, ভুলগুলো চোখে আঙগুল দিয়ে না দেখিয়ে কথার মাধ্যমে বুঝিয়ে বলুন।
১০. কর্মক্ষেত্রের কোন সহকর্মীর দ্বরা উত্যক্ত হলে বা খারাপ আচরণের শিকার হলে তা নিজের মধ্যে চেপে না রেখে সবার সামনে আনুন, আপনার নীরবতা পরবর্তীতে বিপদের কারণ হতে পারে।
নারী তার কর্মস্থলের সাথে নিজেকে যত বেশি বুদ্ধিমত্তার সাথে যুক্ত করবেন, ততই ভালো থাকবেন। ভালো পরিবেশে কাজ করতে চাইলে নিজেকে নিজের কাজে মগ্ন রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ।
সংগৃহীত:-
১. কর্মক্ষেত্রের সবার সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখুন। অযথা কারো সাথে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত হবেন না।
২. স্বাভাবতই নারীরা পরনিন্দায় নিজেদের জড়িয়ে ফেলে। পরচর্চা বা অন্যের সমালোচনা থেকে বিরত থাকুন। যখন অন্য সবাই একে অপরের সমালোচনায় নিজেদের ব্যস্ত রাখছে সেখান থেকে বের হয়ে আসতে না পারলেও কমপক্ষে নিজে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।
৩. নিজেকে কাজে ব্যস্ত রাখুন। যতক্ষণ কাজে নিজের মনোযোগ আটকে রাখতে পারবেন ততক্ষণ বাইরের পরিবশ আপনার উপর প্রভাব স্তিার করতে পারবেনা।
৪. কর্মক্ষেত্রের অসহনীয় পরিবশ থেকে নিজেকে একটু দূরে রাখতে আপনি চাইলে সহকর্মীদের মাঝখান থেকে বিশ্বস্ত কাউকে বেছে নিতে পারেন আপনার কাজের কথাগেুলো শেয়ার করার জন্য।
৫. খেয়াল রাখবেন হুট করে কাইকে বিশ্বাস করে নিজের আর কাজের ব্যাপারে কোন কথা আলোচনা করবেন না। এতে করে কর্মক্ষেত্রের জটিলতা আরো বাড়বে।
৬. যেহেতু একটি কর্মক্ষেত্রে নানা মানসিকতার মানুষ থাকে তাই আপনার জন্য তাদের সবার মন জুগিয়ে চলা বেশ মুশকিল হয়ে পড়ে, সেক্ষেত্রে সবাইকে খুশি করার মানসিকতা ত্যাগ করুন।
৭. কাজের ক্ষেত্রে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু নিজেকে কাজে সম্প্রক্ত রেখে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন। অযথা কারো সাথে বেশি মেলামেশা না করাই উত্তম।
৮. কাজ সম্পর্কিত যেকোনো সমস্যা বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে সহকর্মী অপেক্ষা কর্মক্ষেত্রের প্রধানের উপর নির্ভর করুন।
৯. সহকর্মীদের কাজের প্রশংসা করুন। সমালোচনা অপেক্ষা প্রশংসা উত্তম, ভুলগুলো চোখে আঙগুল দিয়ে না দেখিয়ে কথার মাধ্যমে বুঝিয়ে বলুন।
১০. কর্মক্ষেত্রের কোন সহকর্মীর দ্বরা উত্যক্ত হলে বা খারাপ আচরণের শিকার হলে তা নিজের মধ্যে চেপে না রেখে সবার সামনে আনুন, আপনার নীরবতা পরবর্তীতে বিপদের কারণ হতে পারে।
নারী তার কর্মস্থলের সাথে নিজেকে যত বেশি বুদ্ধিমত্তার সাথে যুক্ত করবেন, ততই ভালো থাকবেন। ভালো পরিবেশে কাজ করতে চাইলে নিজেকে নিজের কাজে মগ্ন রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ।
সংগৃহীত:-