- Sun Sep 18, 2022 12:50 pm#7446
সময় বদলেছে। বদলাচ্ছে। সেই সাথে বদলে যাচ্ছে মানুষের চাহিদা, কৃষ্টি কালচার। একটা মসয় ছিল, যখন মনমতো চাকরি পাওয়া খুব সহজ ছিল। সে সময় আনুষের এত চাহিদা ছিল না। চাকরি ছিল শুধুমাত্র খেয়ে-পরে বেঁচে থাকার অবলম্বন। হয়তোবা সামাজিক স্ট্যাটাস। এর থেকে বেশি কিছু নয়।
কিন্তু এখন চাকরি শুধু ওই পর্যায়ে নেই। মানুষ এখন চাকরির ভিতরেও ঘরোয়া আনন্দ পেতে চায়, অফিসে পার্টি এনভায়রনমেন্ট চায়, অফিস শেষে কলিগদের সাথে ফাস্টফুডের দোকানে গিয়ে চিকেন প্রাই খেতে খেতে সেলফি তুলতে চায়। ফেসবুকের চেক-ইন এ At office লিখতেও দেখা যায় অনেককে। সবাই এখন নিজের কাজটাকে আরো বেশি উপভোগ করতে চায়, আনন্দের সাথে করতে চায়। এই উপভোগের মন্ত্র আগেও ছিল। কিন্তু এতটা ব্যাপকভাবে ছিল না। এটাই এখন হয়ে গেছে স্ট্যাটাস এর আরেক রূপ। যেটা আগে ছিল শুধুই একটা বড় চাকরি, অথবা টাকা-পয়সা।
Quality Life এখন সবাই চান। এটা পাশ্চাত্যের ধ্যান-ধারনা। নিজের কাজের পরিবেশটিকে আনন্দময় রাখা, সঠিক সময়ে অফিস থেকে বের হয়ে পরিবারের সাথে সময় কাটানোই Quality Life কিন্তু আমাদের দেশে এখনো বেশিরভাগ চাকরিতেই এরকম ধারণা প্রতিষ্ঠিত নয়। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো এবং হাতে গোণা কিছু দেশিয় কোম্পানিতে এরকম পরিবেশ আছে। আবার কিছু কিছু চাকরি আছে, চাকরির ধরণের কারণেই আপনি অফিস শেষে ফাস্টফুডের দোকানে গিয়ে সেলাফি তোলার মতো আগ্রহ পাবেন না।
হয়তোবা, আপনি সে ধরণের চাকরি করেন। আপনারও ইচ্ছা হয়, আপনার বন্ধুদের মনো অফিসের পর আড্ডা দিতে। পার্টি এনভায়রনমেন্টে এ কাজ করতে। কিন্তু আপনি তা পারছেন না। আপনাকে হয়তো চাকরি করতে হয় ঢাকা থেকে বহুদূরে, প্রত্যন্ত কোন অঞ্চলে। একারণে আপনার সারাক্ষণ মন খারাপ থাকে। সবসময়ই মনে হয়, আমি কি পিছিয়ে পড়ছি সবার থেকে?
যদি এরকম আপনার মনে হয়ে থাকে, তাহলে এ লেখাটি আপনার জন্য। খুব কম মানুষেরই সৌভাগ্য হয়, নিজের মনমতো চাকরি ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে পাওয়া। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষেরই ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরতে কিছুটা সময় লাগেই। অথবা এমন হতে পারে, আপনার পড়াশোনার বিষয়বস্তুর কারণে চাকরির ধরণই একটু কঠিন। নিজের জন্য সময় বের করে নেওয়ার সুযোগ খুব কম। এজন্য হয়তো চাকরিতে আপনার মন বসে না। বিষন্ন মনে অফিসে কাজ করেন। জীবনে সফল হতে গেলে ধৈর্য ধরতে হবে, অপেক্ষা করতে হবে সুদিনের জন্য। তাই চাকরিতেও খুঁজে নিতে হবে আনন্দ। সেটা করতে পারেন এইভাবে-
দিনের শুরুটা হোক খুব সকালেঃ সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই নানান টেনশনে আপনার মাথা ব্যাথা শুরু হবে। হয়তো অফিসে আপনি ঠিক সময়েই গিয়েছেন, কিন্তু ঘুম থেকে উঠেছেন অফিসে যাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে। তড়িঘড়ি করে কোন রকমে নাকে-মুখে খাবার গুঁজে শার্টটা ইন করতে করতে বাসে উঠেছেন।
সংগৃহীত:-
কিন্তু এখন চাকরি শুধু ওই পর্যায়ে নেই। মানুষ এখন চাকরির ভিতরেও ঘরোয়া আনন্দ পেতে চায়, অফিসে পার্টি এনভায়রনমেন্ট চায়, অফিস শেষে কলিগদের সাথে ফাস্টফুডের দোকানে গিয়ে চিকেন প্রাই খেতে খেতে সেলফি তুলতে চায়। ফেসবুকের চেক-ইন এ At office লিখতেও দেখা যায় অনেককে। সবাই এখন নিজের কাজটাকে আরো বেশি উপভোগ করতে চায়, আনন্দের সাথে করতে চায়। এই উপভোগের মন্ত্র আগেও ছিল। কিন্তু এতটা ব্যাপকভাবে ছিল না। এটাই এখন হয়ে গেছে স্ট্যাটাস এর আরেক রূপ। যেটা আগে ছিল শুধুই একটা বড় চাকরি, অথবা টাকা-পয়সা।
Quality Life এখন সবাই চান। এটা পাশ্চাত্যের ধ্যান-ধারনা। নিজের কাজের পরিবেশটিকে আনন্দময় রাখা, সঠিক সময়ে অফিস থেকে বের হয়ে পরিবারের সাথে সময় কাটানোই Quality Life কিন্তু আমাদের দেশে এখনো বেশিরভাগ চাকরিতেই এরকম ধারণা প্রতিষ্ঠিত নয়। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো এবং হাতে গোণা কিছু দেশিয় কোম্পানিতে এরকম পরিবেশ আছে। আবার কিছু কিছু চাকরি আছে, চাকরির ধরণের কারণেই আপনি অফিস শেষে ফাস্টফুডের দোকানে গিয়ে সেলাফি তোলার মতো আগ্রহ পাবেন না।
হয়তোবা, আপনি সে ধরণের চাকরি করেন। আপনারও ইচ্ছা হয়, আপনার বন্ধুদের মনো অফিসের পর আড্ডা দিতে। পার্টি এনভায়রনমেন্টে এ কাজ করতে। কিন্তু আপনি তা পারছেন না। আপনাকে হয়তো চাকরি করতে হয় ঢাকা থেকে বহুদূরে, প্রত্যন্ত কোন অঞ্চলে। একারণে আপনার সারাক্ষণ মন খারাপ থাকে। সবসময়ই মনে হয়, আমি কি পিছিয়ে পড়ছি সবার থেকে?
যদি এরকম আপনার মনে হয়ে থাকে, তাহলে এ লেখাটি আপনার জন্য। খুব কম মানুষেরই সৌভাগ্য হয়, নিজের মনমতো চাকরি ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে পাওয়া। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষেরই ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরতে কিছুটা সময় লাগেই। অথবা এমন হতে পারে, আপনার পড়াশোনার বিষয়বস্তুর কারণে চাকরির ধরণই একটু কঠিন। নিজের জন্য সময় বের করে নেওয়ার সুযোগ খুব কম। এজন্য হয়তো চাকরিতে আপনার মন বসে না। বিষন্ন মনে অফিসে কাজ করেন। জীবনে সফল হতে গেলে ধৈর্য ধরতে হবে, অপেক্ষা করতে হবে সুদিনের জন্য। তাই চাকরিতেও খুঁজে নিতে হবে আনন্দ। সেটা করতে পারেন এইভাবে-
দিনের শুরুটা হোক খুব সকালেঃ সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই নানান টেনশনে আপনার মাথা ব্যাথা শুরু হবে। হয়তো অফিসে আপনি ঠিক সময়েই গিয়েছেন, কিন্তু ঘুম থেকে উঠেছেন অফিসে যাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে। তড়িঘড়ি করে কোন রকমে নাকে-মুখে খাবার গুঁজে শার্টটা ইন করতে করতে বাসে উঠেছেন।
সংগৃহীত:-