- Sun Sep 18, 2022 12:37 pm#7443
কর্মক্ষেত্রে নিজেকে যোগ্য এবং কর্মক্ষম প্রমাণ করতে কে না চায়? এতে যেমন সহকর্মী এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সম্মান লাভ করা যায় , তেমনি কাজে টিকে থাকার নিশ্চয়তাও বাড়ে। সেই সাথে লাভ করা যায় আত্মতৃপ্তি। তাই জেনে নিন ৬ টি পরামর্শ যা আপনাকে আরো বেশি কর্মক্ষম হতে এবং আত্মতৃপ্তি পেতে সাহার্য করবে।
১. পরিকল্পনা করুন: প্রতিদিন কাজ শুরু করার আগে পরিকল্পনা করে নিন। এত আপনার কাজে যেমন ধারাবাহিকতা আসবে তেমনি তা সফলভাবে সম্পন্ন করার নিশ্চয়তাও বাড়বে। প্রতিদিন ১৫ মিনিট আগে কর্মক্ষেত্রে গিয়ে সাজিয়ে নিতে পারেন আপনার সেদিনের কর্মপরিকল্পনা।
২. নিজেকে প্রশ্ন করুন: প্রতিদিন কাজের ফাঁকে নিজেকে প্রশ্ন করুন, আপনি আপনার সময়ের সঠিক ব্যবহার করছেন কি না। যে কাজ ১ ঘন্টার শেষ হয়ে যায় তা করতে আপনার অনেক বেশি সময় লেগে যাচ্ছে কি না। এ ধরণের প্রশ্ন ছাপা কার্ড রেখে দিতে পারেন নিজের সামনে। এতে আপনার কাজের গতি বেড়ে যাবে অনেক গুণ।
৩. প্রাধান্য দিন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোকে: প্রতিদিন ছোট বড় হাজারো কাজ এসে জড়ো হয়। সব কাজ শেষ করা সম্ভব হয় না অনেক সময়ই। ফলে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন অনেকেই। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো নির্দিষ্ট করে তা শেষ করে ফেলুন। এর পর বাকি কাজের দিকে নজর দিন। অনেক কাজ এক দিনে শেষ করা সম্ভব না ও হতে পারে, এটা মেনে নিন।
৪. কর্মপরিকল্পনার সময় বন্ধ রাখুন কম্পিউটার: যদি খুব গুরুত্বপূর্ণ না হয়ে থাকে তবে দৈনন্দিন কর্মপরিকল্পনার সময় কসিপউটার বন্ধ রাখুন। কাগজে পরিকল্পনাগুলো লিখুন। এত করে পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারবেন কাজের ুদকে, ফলে তা ভুল হবার সম্ভাবনা কম হবে এবং চোখের কিছুটা বিশ্রামও হবে।
৫. অতিরিক্ত সময় চেয়ে নিন: যদি কোন কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করা সমভব না হয় তবে সুযোগ থাকলে অতিরিক্ত সময় চেয়ে নিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে। তাড়াগুড়োয় কাজ করলে তা ভুল হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই অতিরিক্ত সময় আপনাকে সঠিকভাবে কাজ শেষ করতে সাহায্য করবে, অন্যান্য কাজেও এর প্রভাব দেখতে পাবেন।
৬. কর্মস্থলে যাতায়াতের সময়টার সঠিক ব্যবহার করুন: এদেশে কর্মস্থলে আসা-যাওয়া করাটাই যথেষ্টশ্রমসাধ্য। কিন্তু যদি আপনার অফিস নিজস্ব পরিবহণের ব্যবস্থা করে থাকে বা নিজের গাড়ি থেকে থাকে তবে এই সময়টার পূর্ণ ব্যবহার করুন। এসময় অডিও বুক শুনতে পারেন নিজের মোবাইলে, বা বই পড়তে পারেন, করতে পারেন সৃজনশীল পরিকল্পনা। এই আনন্দের প্রভাব পড়বে আপনার কাজেও।
সংগৃহীত:-
১. পরিকল্পনা করুন: প্রতিদিন কাজ শুরু করার আগে পরিকল্পনা করে নিন। এত আপনার কাজে যেমন ধারাবাহিকতা আসবে তেমনি তা সফলভাবে সম্পন্ন করার নিশ্চয়তাও বাড়বে। প্রতিদিন ১৫ মিনিট আগে কর্মক্ষেত্রে গিয়ে সাজিয়ে নিতে পারেন আপনার সেদিনের কর্মপরিকল্পনা।
২. নিজেকে প্রশ্ন করুন: প্রতিদিন কাজের ফাঁকে নিজেকে প্রশ্ন করুন, আপনি আপনার সময়ের সঠিক ব্যবহার করছেন কি না। যে কাজ ১ ঘন্টার শেষ হয়ে যায় তা করতে আপনার অনেক বেশি সময় লেগে যাচ্ছে কি না। এ ধরণের প্রশ্ন ছাপা কার্ড রেখে দিতে পারেন নিজের সামনে। এতে আপনার কাজের গতি বেড়ে যাবে অনেক গুণ।
৩. প্রাধান্য দিন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোকে: প্রতিদিন ছোট বড় হাজারো কাজ এসে জড়ো হয়। সব কাজ শেষ করা সম্ভব হয় না অনেক সময়ই। ফলে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন অনেকেই। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো নির্দিষ্ট করে তা শেষ করে ফেলুন। এর পর বাকি কাজের দিকে নজর দিন। অনেক কাজ এক দিনে শেষ করা সম্ভব না ও হতে পারে, এটা মেনে নিন।
৪. কর্মপরিকল্পনার সময় বন্ধ রাখুন কম্পিউটার: যদি খুব গুরুত্বপূর্ণ না হয়ে থাকে তবে দৈনন্দিন কর্মপরিকল্পনার সময় কসিপউটার বন্ধ রাখুন। কাগজে পরিকল্পনাগুলো লিখুন। এত করে পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারবেন কাজের ুদকে, ফলে তা ভুল হবার সম্ভাবনা কম হবে এবং চোখের কিছুটা বিশ্রামও হবে।
৫. অতিরিক্ত সময় চেয়ে নিন: যদি কোন কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করা সমভব না হয় তবে সুযোগ থাকলে অতিরিক্ত সময় চেয়ে নিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে। তাড়াগুড়োয় কাজ করলে তা ভুল হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই অতিরিক্ত সময় আপনাকে সঠিকভাবে কাজ শেষ করতে সাহায্য করবে, অন্যান্য কাজেও এর প্রভাব দেখতে পাবেন।
৬. কর্মস্থলে যাতায়াতের সময়টার সঠিক ব্যবহার করুন: এদেশে কর্মস্থলে আসা-যাওয়া করাটাই যথেষ্টশ্রমসাধ্য। কিন্তু যদি আপনার অফিস নিজস্ব পরিবহণের ব্যবস্থা করে থাকে বা নিজের গাড়ি থেকে থাকে তবে এই সময়টার পূর্ণ ব্যবহার করুন। এসময় অডিও বুক শুনতে পারেন নিজের মোবাইলে, বা বই পড়তে পারেন, করতে পারেন সৃজনশীল পরিকল্পনা। এই আনন্দের প্রভাব পড়বে আপনার কাজেও।
সংগৃহীত:-