- Sun Sep 18, 2022 12:20 pm#7442
অফিসে কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠা খুবই স্বাভাবিক। প্রায় সবাই এই অবস্থায় পড়েন কোন না কোন সময়। কাজের চাপে দিশেহারা হয়ে অনেকই এমন কিছু করে ফেলেন যা পরবর্তীতে তার জন্য বা চাকরির জন্য ক্ষতিকর হয়ে পড়ে। কাজের চাপ বা অফিস স্ট্রেস থাকবেই। তবে একে কমানোর বা সহ্য করে নেয়ার মতো কিছু পদ্ধতিও আছে।
সকালের নাস্তাটা ভালভাবে করুন: সকালের স্বাস্থ্যকর নাস্তা আপনাকে সারাদিন পূর্ণ উদ্যমে কাজ করার শক্তি যোগাবে এবং শান্ত থাকতে সাহায্য করবে লাঞ্চ ব্রেকে আগ পর্যন্ত। তাই অফিস যাওয়ার আগে অবশ্যই জেট ভরে স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু নাস্তা করে নিন। খালি পেটে বা শুধু চা-কফি খেয়ে অফিসের কাজ শুরু করাটা মোটেই উপকারী নয়।
২. হাঁটুন: হাঁটাহাটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। কাজের ফাঁকে ফাঁকেই ৫-১০ মিনিট ব্রেক নিতে পারেন, ঘুরে আসতে পারেন আপনার পুরো অফিসটা। অথবা কিছু সময়ের জন্য কাজ ফেলে রেখে অফিসের বাইরে চলে যান। হেঁটে আসুন সামনের রাস্তা থেকে। ফিরে আসার পর অনুভব করবেন আপনার চাপ অনেকটাই কেটে গেছে।
৩. ব্যায়াম করুন অফিসেই: না আপনাকে ডাম্বেল বারবেল নিয়ে পুরো দমে ব্যায়াম করার দরকার নেই। কাজ যখন একঘেয়ে লাগবে তখন চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ান, হাত পা ছড়িয়ে দিন, কিছু ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ বা হালকা ব্যায়াম করে নিন।
৪. স্ন্যাক্স নির্বাচনের ব্যাপারে সতর্ক হোন: প্রায় সবাইই অফিসে সকালে বা বিকালের হাল্কা নাস্তাটা সিঙ্গারা, সমুচা, কোল্ড ড্রিংক ইত্যাদি দিয়ে করতেই পছন্দ করেন। এতে আপনার কাজের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই এই ক্ষেত্রে প্রাধান্য দিন ফলকে। আপনার ক্ষুধা আর পুষ্টির চাহিদা তো পূরণষ হবেই, পাশাপাশি কাজে মন বসাতে পারবেন দীর্ঘ সময় ধরে।
৫. গুরুত্বপূর্ণ কাজকে প্রাধান্য দিন: আপনি অফিসে গিয়েই প্রথমে একটি লিস্ট তৈরি করুন, যে সে দিন আপনাকে কি কি কাজ শেষ করতে হবে। এর পর গুরুত্ব অনুসারে কাজ শুরু করুন। সকালে আপনার মানসিক অবস্থা থাকে সবচেয়ে ভাল, এবং কাজ করা শক্তি থাকে দিনের অন্যান্য সময়ের চেয়ে বেশি। তাই কঠিন কাজগুলো সকালেই সেরে ফেলার চেষ্টা করুন।
৬. একই সাথে অনেক কাজে জড়িয়ে পড়বেন না: একটা একটা করে কাজ শেষ করুন। অনেকগুলো কাজ একসাথে শুরু করলে দেখা যাবে কোনটাই আপনি মনের মতো করে শেষ করতে পারেন নি। সব একসাথে জট পাকিয়ে যাবে।
আপনার প্রিয়জনদের ছবি রাখুন নিজের ডেস্কে বা দেয়ালে: নিজের প্রিয়জনদের ছবি আপনাকে সবসময়ই মানসিক শক্তি যোগাবে এই ক্ষেত্রে। আপনার কখন এমন ইচ্ছাও হতে পারে, অফিস বাসা সব ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যেতে। তখন আপনার প্রিয়জনের ছবির দিকে তাকান। মনে পড়বে আসলে আপনার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ কোনটি।
সাহায্য নিন আপনার কাছের মানুষের: এত সব করেও আপনাকে অফিস স্ট্রেস পেয়ে বসেছে, কোন ভাবেই এঁর হাত থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না? বিশ্বস্ত কোন বন্ধু বা ফ্যামিলি মেম্বারের সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করুন। সব কিছু খুলে বলার পর আপনি মানসিক প্রশান্তি অনুভব করবেন।
সংগৃহীত:-
সকালের নাস্তাটা ভালভাবে করুন: সকালের স্বাস্থ্যকর নাস্তা আপনাকে সারাদিন পূর্ণ উদ্যমে কাজ করার শক্তি যোগাবে এবং শান্ত থাকতে সাহায্য করবে লাঞ্চ ব্রেকে আগ পর্যন্ত। তাই অফিস যাওয়ার আগে অবশ্যই জেট ভরে স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু নাস্তা করে নিন। খালি পেটে বা শুধু চা-কফি খেয়ে অফিসের কাজ শুরু করাটা মোটেই উপকারী নয়।
২. হাঁটুন: হাঁটাহাটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। কাজের ফাঁকে ফাঁকেই ৫-১০ মিনিট ব্রেক নিতে পারেন, ঘুরে আসতে পারেন আপনার পুরো অফিসটা। অথবা কিছু সময়ের জন্য কাজ ফেলে রেখে অফিসের বাইরে চলে যান। হেঁটে আসুন সামনের রাস্তা থেকে। ফিরে আসার পর অনুভব করবেন আপনার চাপ অনেকটাই কেটে গেছে।
৩. ব্যায়াম করুন অফিসেই: না আপনাকে ডাম্বেল বারবেল নিয়ে পুরো দমে ব্যায়াম করার দরকার নেই। কাজ যখন একঘেয়ে লাগবে তখন চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ান, হাত পা ছড়িয়ে দিন, কিছু ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ বা হালকা ব্যায়াম করে নিন।
৪. স্ন্যাক্স নির্বাচনের ব্যাপারে সতর্ক হোন: প্রায় সবাইই অফিসে সকালে বা বিকালের হাল্কা নাস্তাটা সিঙ্গারা, সমুচা, কোল্ড ড্রিংক ইত্যাদি দিয়ে করতেই পছন্দ করেন। এতে আপনার কাজের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই এই ক্ষেত্রে প্রাধান্য দিন ফলকে। আপনার ক্ষুধা আর পুষ্টির চাহিদা তো পূরণষ হবেই, পাশাপাশি কাজে মন বসাতে পারবেন দীর্ঘ সময় ধরে।
৫. গুরুত্বপূর্ণ কাজকে প্রাধান্য দিন: আপনি অফিসে গিয়েই প্রথমে একটি লিস্ট তৈরি করুন, যে সে দিন আপনাকে কি কি কাজ শেষ করতে হবে। এর পর গুরুত্ব অনুসারে কাজ শুরু করুন। সকালে আপনার মানসিক অবস্থা থাকে সবচেয়ে ভাল, এবং কাজ করা শক্তি থাকে দিনের অন্যান্য সময়ের চেয়ে বেশি। তাই কঠিন কাজগুলো সকালেই সেরে ফেলার চেষ্টা করুন।
৬. একই সাথে অনেক কাজে জড়িয়ে পড়বেন না: একটা একটা করে কাজ শেষ করুন। অনেকগুলো কাজ একসাথে শুরু করলে দেখা যাবে কোনটাই আপনি মনের মতো করে শেষ করতে পারেন নি। সব একসাথে জট পাকিয়ে যাবে।
আপনার প্রিয়জনদের ছবি রাখুন নিজের ডেস্কে বা দেয়ালে: নিজের প্রিয়জনদের ছবি আপনাকে সবসময়ই মানসিক শক্তি যোগাবে এই ক্ষেত্রে। আপনার কখন এমন ইচ্ছাও হতে পারে, অফিস বাসা সব ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যেতে। তখন আপনার প্রিয়জনের ছবির দিকে তাকান। মনে পড়বে আসলে আপনার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ কোনটি।
সাহায্য নিন আপনার কাছের মানুষের: এত সব করেও আপনাকে অফিস স্ট্রেস পেয়ে বসেছে, কোন ভাবেই এঁর হাত থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না? বিশ্বস্ত কোন বন্ধু বা ফ্যামিলি মেম্বারের সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করুন। সব কিছু খুলে বলার পর আপনি মানসিক প্রশান্তি অনুভব করবেন।
সংগৃহীত:-