- Thu Sep 15, 2022 11:05 am#7431
প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন মানসিকতার কর্মী কাজ করেন। স্বাভাবিকভাবেই পরস্পর ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হতে পারে। অধিকাংশ সময়েই এই পারস্পরিক ভুল বোঝাবুঝি নষ্ট করে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ। কিছু সাধারণ পদক্ষেপ গ্রহণে মুক্তি মিলে এ ধরণের সমস্যা থেকে।
১. কাজ শুরুর আগে নিশ্চিত হয়ে নিন: যে কোন দায়িত্ব পালনের আগে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনাকে ঠিক কোন অংশটি সম্পন্ন করতে হবে। না বুঝলে প্রশ্ন করে নিশ্চি হয়ে নিন। আবার আপনি যদি নিজের অধীনস্থ কর্মচারীকে কোন কাজের নির্দেশ দেন, তবে তাকে কাজটি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা দিন। এতে করে প্রথমবারেই কাজ সফলভাবে সম্পনান হবে এবং ভুল বোঝাবুঝি হবে না।
২. সম্মান করুন সবাইকে: আপনার ঊর্ধ্বতন বা অধস্তন সআইকেই সম্মনের দৃষ্টিতে দেখুন। তাদের সাথে কথা বলার সময় গলার স্বর এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গির প্রতিও রাখুন সতর্ক দৃষ্টি। পথে কোন সমস্যা হলে সেই রাগ সহকর্মী বা অধস্তন কর্মচারীর সাথে দেখাবেন না।
৩. পরামর্শ গ্রহণ করার মানসিকতা তৈরি করুন: আপনার সহজকর্মী কারো মতামত গ্রহণ করার মানসিকতা তৈরি করনি। আপনি তাদের চেয়ে উচ্চ পদে আছেন, তাই তাদের পরামর্শ গ্রহণ আপনার সম্মানহানী করবে এ ধরণের চিন্তা না করাই শ্রেয়। তাদের পরামর্শ কাজের উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি করবে, সেক্ষেত্রেও তাদের কথা মন দিয়ে শুনুন এবং শেষে তাদের বুঝিয়ে বলুন।
৪. সহকর্মীদের মানসিকতা বোঝার চেষ্টা করুন: যেহেতু প্রত্যেক মানুষই একে অপরের চেয়ে আলাদা, তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই তাদের মানসিকতাও আলাদা হবে। কোন সহকর্মী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে তার পূর্বের ব্যবহার এবং কাজ যাচাই করুন। একই ভাবে নিজের মানসিকতা সম্পর্কেও সহকর্মীদের স্বচ্ছ ধারণা দিন।
৫. অস্বস্তিকর আলোচনায় মাঝপথে থেমে যাবেন না: অনেক ক্ষেত্রে মতের অমিল হলে দেখা যায় বিষয়টির সমাধান না করে মাঝপথেই থামিয়ে দেয়া হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে এধরণের কাজ বিপজ্জনক, কারণ একই প্রতিষ্ঠানে সবাইকে দীর্ঘদিন কাজ করতে হবে।
সংগৃহীত:-
১. কাজ শুরুর আগে নিশ্চিত হয়ে নিন: যে কোন দায়িত্ব পালনের আগে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনাকে ঠিক কোন অংশটি সম্পন্ন করতে হবে। না বুঝলে প্রশ্ন করে নিশ্চি হয়ে নিন। আবার আপনি যদি নিজের অধীনস্থ কর্মচারীকে কোন কাজের নির্দেশ দেন, তবে তাকে কাজটি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা দিন। এতে করে প্রথমবারেই কাজ সফলভাবে সম্পনান হবে এবং ভুল বোঝাবুঝি হবে না।
২. সম্মান করুন সবাইকে: আপনার ঊর্ধ্বতন বা অধস্তন সআইকেই সম্মনের দৃষ্টিতে দেখুন। তাদের সাথে কথা বলার সময় গলার স্বর এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গির প্রতিও রাখুন সতর্ক দৃষ্টি। পথে কোন সমস্যা হলে সেই রাগ সহকর্মী বা অধস্তন কর্মচারীর সাথে দেখাবেন না।
৩. পরামর্শ গ্রহণ করার মানসিকতা তৈরি করুন: আপনার সহজকর্মী কারো মতামত গ্রহণ করার মানসিকতা তৈরি করনি। আপনি তাদের চেয়ে উচ্চ পদে আছেন, তাই তাদের পরামর্শ গ্রহণ আপনার সম্মানহানী করবে এ ধরণের চিন্তা না করাই শ্রেয়। তাদের পরামর্শ কাজের উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি করবে, সেক্ষেত্রেও তাদের কথা মন দিয়ে শুনুন এবং শেষে তাদের বুঝিয়ে বলুন।
৪. সহকর্মীদের মানসিকতা বোঝার চেষ্টা করুন: যেহেতু প্রত্যেক মানুষই একে অপরের চেয়ে আলাদা, তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই তাদের মানসিকতাও আলাদা হবে। কোন সহকর্মী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে তার পূর্বের ব্যবহার এবং কাজ যাচাই করুন। একই ভাবে নিজের মানসিকতা সম্পর্কেও সহকর্মীদের স্বচ্ছ ধারণা দিন।
৫. অস্বস্তিকর আলোচনায় মাঝপথে থেমে যাবেন না: অনেক ক্ষেত্রে মতের অমিল হলে দেখা যায় বিষয়টির সমাধান না করে মাঝপথেই থামিয়ে দেয়া হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে এধরণের কাজ বিপজ্জনক, কারণ একই প্রতিষ্ঠানে সবাইকে দীর্ঘদিন কাজ করতে হবে।
সংগৃহীত:-