- Wed Sep 14, 2022 1:00 pm#7426
কীভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হয়- তা বোঝার আগে আপনাকে আপনার জীবনের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য সম্বন্ধে একটা পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। তবেই আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। দিকভ্রষ্ট হবেন না। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারার জন্য আনেকেই ভালো সুযোগ হাতছাড়া করে ফেলেন। আপনার জীবনের মূল নিয়ন্ত্রক স্বয়ং আপনি। প্রতিদিনই আপনি আসংখ্য সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। এগুলো আপনার জীবন ধারাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করছে। আপনার এই সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা বা অক্ষমতার ওপর নির্ভর করছে আপনি ঘটনাকে নিয়ন্ত্রণ করছেন না কি ঘটনা আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। যারা নিজেরা সক্রিয়ভাবে সিদ্ধান্ত নেন, তারাই নিজেদের জীবনকে নিজেরা নিয়ন্ত্রণ করেন। যারা অন্যকে নিজের জীবন-সংক্রান্ত ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেন, তারা ক্রমে ক্রমে অন্যের হাতের পুতুলে পরিণত হয়ে যান। ভেবে দেখুন আপনি কোন শ্রেণিভুক্ত? এবং তারচেয়েও বড় কথা, কোন শ্রেণিভুক্ত হতে চাইছেন?
যারা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে শিখেননি, তারা নিজের সঙ্গে ক্রমাগত অন্তর্ঘাত করেই চলেছেন। কত সুযোগ তাদের জীবনে আসে; কিন্তু সিদ্ধান্ত নেবার অক্ষমতার জন্য তারা সেসব সুযোগ ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারেন না। আবার সফল ব্যক্তিরা নিজেদের অজ্ঞাতসারেই হোক, আর জ্ঞাতসারেই হোক, এই সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতায় সিদ্ধহস্ত। এটিকে তারা সর্বদা নিজেদের সুবিধা এবং ব্যক্তিগত উন্নতির উদ্দেশ্যে প্রয়োগ করেন।
সিদ্ধান্ত মানে হলো উপযুক্ত বিচার শক্তি প্রয়োগ করে একাধিক পন্থার মধ্যে একটিকে ( সম্ভব হলে, সবচেয়ে ভালোটিকে ) বেছে নেয়া। ভালো সিদ্ধান্ত মানে- সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে প্রাপ্ত সমস্ত রকম তথ্যের ভিত্ততে যেটি সবচেয়ে ভালো মনে হয়, সেটি বেছে নেয়া। অর্থাৎ যথাসাধ্য ভালো সিদ্ধান্ত নিন। আরো ভালো সিদ্ধান্তটা অকর্মণ্য দাম্ভিক অক্ষম ঈর্ষাপরায়ণ লোকদের জন্য তোলা থাক। এই সিদ্ধান্ত নেবার পদ্ধতিটা সুশৃঙ্খল ( systematic ) পদ্ধনিতে রূপান্তরিত করুন। এর মূল রহস্য হচ্ছে- এক দাঁড় করান এমন এক শক্ত ভিত্তির ওপরে যার উপাদান হলো:
১. সুস্পষ্ট লোককে ঠিক প্রশ্ন করা,
২. ঠিক লোককে ঠিক প্রশ্ন করা,
৩. আর কি কি বিকল্প আছে তা খুঁজে বের করা
৪. সিদ্ধান্ত অনুসারে কাজে লেগে পড়া
৫. কাজের ফলাফল বিচার করে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা।
সংগৃহীত:-
যারা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে শিখেননি, তারা নিজের সঙ্গে ক্রমাগত অন্তর্ঘাত করেই চলেছেন। কত সুযোগ তাদের জীবনে আসে; কিন্তু সিদ্ধান্ত নেবার অক্ষমতার জন্য তারা সেসব সুযোগ ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারেন না। আবার সফল ব্যক্তিরা নিজেদের অজ্ঞাতসারেই হোক, আর জ্ঞাতসারেই হোক, এই সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতায় সিদ্ধহস্ত। এটিকে তারা সর্বদা নিজেদের সুবিধা এবং ব্যক্তিগত উন্নতির উদ্দেশ্যে প্রয়োগ করেন।
সিদ্ধান্ত মানে হলো উপযুক্ত বিচার শক্তি প্রয়োগ করে একাধিক পন্থার মধ্যে একটিকে ( সম্ভব হলে, সবচেয়ে ভালোটিকে ) বেছে নেয়া। ভালো সিদ্ধান্ত মানে- সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে প্রাপ্ত সমস্ত রকম তথ্যের ভিত্ততে যেটি সবচেয়ে ভালো মনে হয়, সেটি বেছে নেয়া। অর্থাৎ যথাসাধ্য ভালো সিদ্ধান্ত নিন। আরো ভালো সিদ্ধান্তটা অকর্মণ্য দাম্ভিক অক্ষম ঈর্ষাপরায়ণ লোকদের জন্য তোলা থাক। এই সিদ্ধান্ত নেবার পদ্ধতিটা সুশৃঙ্খল ( systematic ) পদ্ধনিতে রূপান্তরিত করুন। এর মূল রহস্য হচ্ছে- এক দাঁড় করান এমন এক শক্ত ভিত্তির ওপরে যার উপাদান হলো:
১. সুস্পষ্ট লোককে ঠিক প্রশ্ন করা,
২. ঠিক লোককে ঠিক প্রশ্ন করা,
৩. আর কি কি বিকল্প আছে তা খুঁজে বের করা
৪. সিদ্ধান্ত অনুসারে কাজে লেগে পড়া
৫. কাজের ফলাফল বিচার করে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা।
সংগৃহীত:-