- Thu Feb 10, 2022 1:17 pm#7404
কাজের ক্ষেত্র
কাজের চাহিদার কথা বলতে গেলে বিপণনের কথাই সবার আগে আসে। ব্যাংক, ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান, রিয়েল এস্টেট কোম্পানী, বহুজাতিক কোম্পানির ছড়াছড়ি দেশ ও বিদেশে। দেখা যায়, একই পণ্য তৈরি করছে ২০ – ৫০ টি প্রতিষ্ঠান। সুতরাং সবখানেই আছে বিক্রয় বিভাগ। আর তাই বাড়ছে চাকরির ক্ষেত্র। বিক্রয় পেশায় চাকরি পাওয়া অপেক্ষাকৃত সহজ। দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি এ পেশায় দ্রুত পদোন্নতিও সম্ভব, যা অন্য পেশাগুলোতে ততটা নেই।
আয়-রোজগার কেমন
বিক্রয় পেশায় প্রতিষ্ঠান ভেদে পদবি অনুসারে আয়ের মাত্রা ভিন্ন। যেমন: একজিকিউটিভ পদে ১৫ থেকে ২০ হাজার, নীতি নির্ধারণী পদগুলোতে ৩৫ থকে ৪০ হাজার, বিক্রয় গবেষণা পদে ২০ থেকে ২৫ হাজার, উপ-ব্যবস্থাপক পদে ৪০ থেকে ৫৫ হাজার এবং বিক্রয় ব্যবস্থাপক পদে ৬০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন হতে পারে।
বিক্রয় পেশাজীবীদের আরেকটি অতিরিক্ত সুবিধা হলো লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হলে অনুপ্রেরণা ভাতা পাওয়া যায়। কোন কোন প্রতিষ্ঠান বেতনের অতিরিক্ত যাতায়ত ও অন্যান্য ভাতা দিয়ে থাকে। এছাড়া লক্ষ্যমাত্রা ভিত্তিক কমিশনও দেয় অনেক প্রতিষ্ঠান। এসব সুবিধার কারণে আয় নির্ভর করে নিজের শ্রম, চেষ্টা, মেধা আর অভিজ্ঞতার উপর। তাই নিজের গুণকে কাজে লাগিয়ে অভাবনীয় আয় করাও সম্ভব।
চ্যালেঞ্জটাই মূল কথা
মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী থেকে শুরু করে বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ডের অতি বিলাসী পণ্য সবই আমাদের হাতের নাগালে। শহর-বন্দর-গ্রাম এমনি এমনি আমাদের সামনে চলে আসেনি। এজন্য প্রত্যেকটি কোম্পানিকেই একটি বিস্তৃত নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়েছে। সেটি হলো বিক্রয় নেটওয়ার্ক এবং এ অসাধ্যকে সাধন করেছেন সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীরা। বিক্রয় পেশায় চ্যালেঞ্জটাই প্রধান। আমাকে পারতেই হবে, আমি পারবোই এমন জোরালো মানসিক শক্তি, সাহস, উদ্যম, মেধা, চেষ্টা শ্রম আপনাকে দিতে পারে সর্বোচ্চ স্বচ্ছন্দ্যময় জীবনের নিশ্চয়তা।
এ পেশায় উদ্যম, উৎফুল্ল এবং আকাঙ্ক্ষার সফল বাস্তবায়ন সম্ভব। তাই সবার আগে ভাবতে হবে আপনি এ পেশার জন্য কতটুকু উপযুক্ত? আর আপনার যোগ্যতাই বলে দেবে বিক্রয় পেশায় আপনি আসবেন কিনা? ভেবে-চিন্তে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে।
কাজের চাহিদার কথা বলতে গেলে বিপণনের কথাই সবার আগে আসে। ব্যাংক, ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান, রিয়েল এস্টেট কোম্পানী, বহুজাতিক কোম্পানির ছড়াছড়ি দেশ ও বিদেশে। দেখা যায়, একই পণ্য তৈরি করছে ২০ – ৫০ টি প্রতিষ্ঠান। সুতরাং সবখানেই আছে বিক্রয় বিভাগ। আর তাই বাড়ছে চাকরির ক্ষেত্র। বিক্রয় পেশায় চাকরি পাওয়া অপেক্ষাকৃত সহজ। দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি এ পেশায় দ্রুত পদোন্নতিও সম্ভব, যা অন্য পেশাগুলোতে ততটা নেই।
আয়-রোজগার কেমন
বিক্রয় পেশায় প্রতিষ্ঠান ভেদে পদবি অনুসারে আয়ের মাত্রা ভিন্ন। যেমন: একজিকিউটিভ পদে ১৫ থেকে ২০ হাজার, নীতি নির্ধারণী পদগুলোতে ৩৫ থকে ৪০ হাজার, বিক্রয় গবেষণা পদে ২০ থেকে ২৫ হাজার, উপ-ব্যবস্থাপক পদে ৪০ থেকে ৫৫ হাজার এবং বিক্রয় ব্যবস্থাপক পদে ৬০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন হতে পারে।
বিক্রয় পেশাজীবীদের আরেকটি অতিরিক্ত সুবিধা হলো লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হলে অনুপ্রেরণা ভাতা পাওয়া যায়। কোন কোন প্রতিষ্ঠান বেতনের অতিরিক্ত যাতায়ত ও অন্যান্য ভাতা দিয়ে থাকে। এছাড়া লক্ষ্যমাত্রা ভিত্তিক কমিশনও দেয় অনেক প্রতিষ্ঠান। এসব সুবিধার কারণে আয় নির্ভর করে নিজের শ্রম, চেষ্টা, মেধা আর অভিজ্ঞতার উপর। তাই নিজের গুণকে কাজে লাগিয়ে অভাবনীয় আয় করাও সম্ভব।
চ্যালেঞ্জটাই মূল কথা
মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী থেকে শুরু করে বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ডের অতি বিলাসী পণ্য সবই আমাদের হাতের নাগালে। শহর-বন্দর-গ্রাম এমনি এমনি আমাদের সামনে চলে আসেনি। এজন্য প্রত্যেকটি কোম্পানিকেই একটি বিস্তৃত নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়েছে। সেটি হলো বিক্রয় নেটওয়ার্ক এবং এ অসাধ্যকে সাধন করেছেন সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীরা। বিক্রয় পেশায় চ্যালেঞ্জটাই প্রধান। আমাকে পারতেই হবে, আমি পারবোই এমন জোরালো মানসিক শক্তি, সাহস, উদ্যম, মেধা, চেষ্টা শ্রম আপনাকে দিতে পারে সর্বোচ্চ স্বচ্ছন্দ্যময় জীবনের নিশ্চয়তা।
এ পেশায় উদ্যম, উৎফুল্ল এবং আকাঙ্ক্ষার সফল বাস্তবায়ন সম্ভব। তাই সবার আগে ভাবতে হবে আপনি এ পেশার জন্য কতটুকু উপযুক্ত? আর আপনার যোগ্যতাই বলে দেবে বিক্রয় পেশায় আপনি আসবেন কিনা? ভেবে-চিন্তে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে।