- Tue Oct 05, 2021 5:22 pm#7353
বিক্রয় পেশায় আসতে হলে
বিক্রয় ব্যবস্থাপনাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চাইলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করে আসাটাই ভালো। বানিজ্য অনুষদের যে কোনো বিভাগে পড়াশোনা থাকলেও চলে। তবে বর্তমান বিবিএ, এমবিএ ডিগ্রিধারীরা এ পেশায় অগ্রগণ্য। তারপরও বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য যে কোনো বিভাগ থেকেই এ পেশায় আসার সুযোগ আছে। একাডেমিক যোগ্যতার বাইরে প্রার্থীর যোগ্যতা নিরূপণে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অধিক গুরুত্ব পায়:
• প্রার্থীর দৈহিক বা শারীরিক কাঠামো (সৌন্দর্য ও ফিটনেস(।
• প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধি (তিনি কতটা বুদ্ধিদীপ্ত)।
• প্রার্থীর বাচনভঙ্গি, উপস্থাপনা ও কথা বলার ধরন।
• প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব ও রুচিবোধ।
• প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব ও রুচিবোধ।
• প্রার্থীর বোঝানোর ক্ষমতা বা যুক্তি দাঁড় করানোর ক্ষমতা।
• ইংরেজিতে কথা বলা ও লেখার দক্ষতা।
• বিক্রয় গবেষণা ও নীতি নির্ধারণী যোগ্যতা।
বিক্রয় পেশার পদবিন্যাস
যে কোনো প্রতিষ্ঠানে বিক্রয় বিভাগটিকে একটি অগ্রগণ্য দল হিসেবে দেখা হয়। প্রতিষ্ঠানের প্রাণশক্তি হলো এই বিভাগ। তাই প্রতিষ্ঠানের কাছে এই বিভাগরে গুরুত্ব অপরিসীম। প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব নীতিমালার উপর ভিত্তি করে স্তরগুলো নির্ধারণ করে। ফলে প্রতিষ্ঠান ভেদে এ পেশার স্তরবিন্যাসে ভিন্নতা দেখা যায়।
সাধারণভাবে বিক্রয় বিভাগের শীর্ষ পদটি থাকে পরিচালক পর্যায়ের। তার নিচে পর্যায়ক্রমে সিনিয়র ব্যবস্থাপক, ব্যবস্থাপক, সহকারি ব্যবস্থাপক, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ও এক্সিকিউটিভ। এছাড়াও এ বিভাগে বিপণন নীতিমালা গবেষকসহ আরো নানা ধরনের পদ থাকে। প্রতিটি কোম্পানি তাদের প্রয়োজন অনুসারে পদগুলোকে সাজিয়ে নেয়।
ক্যারিয়ার সম্ভাবনা
এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, জাতীয় দৈনিকগুলোতে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ৮০ ভাগই বিক্রয় পেশাজীবীদের নিয়োগ সংক্রান্ত। এ পেশাজীবীদের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র অনেক বড়। বহুজাতিক কোম্পানির পণ্য থেকে শুরু করে রান্নাঘরের গুঁড়া মসলার জন্যও এখন ব্যাপক বাজারজাতকরণ প্রয়োজন। এ পেশাজীবীদের ক্যারিয়ার সম্ভাবনা অন্য যে কোনো পেশার চেয়ে ৯০ ভাগ বেশি। যদিও চ্যালেঞ্জিং এ পেশাটিকে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করে অনেরক একে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান না।
বিক্রয় ব্যবস্থাপনাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চাইলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করে আসাটাই ভালো। বানিজ্য অনুষদের যে কোনো বিভাগে পড়াশোনা থাকলেও চলে। তবে বর্তমান বিবিএ, এমবিএ ডিগ্রিধারীরা এ পেশায় অগ্রগণ্য। তারপরও বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য যে কোনো বিভাগ থেকেই এ পেশায় আসার সুযোগ আছে। একাডেমিক যোগ্যতার বাইরে প্রার্থীর যোগ্যতা নিরূপণে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অধিক গুরুত্ব পায়:
• প্রার্থীর দৈহিক বা শারীরিক কাঠামো (সৌন্দর্য ও ফিটনেস(।
• প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধি (তিনি কতটা বুদ্ধিদীপ্ত)।
• প্রার্থীর বাচনভঙ্গি, উপস্থাপনা ও কথা বলার ধরন।
• প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব ও রুচিবোধ।
• প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব ও রুচিবোধ।
• প্রার্থীর বোঝানোর ক্ষমতা বা যুক্তি দাঁড় করানোর ক্ষমতা।
• ইংরেজিতে কথা বলা ও লেখার দক্ষতা।
• বিক্রয় গবেষণা ও নীতি নির্ধারণী যোগ্যতা।
বিক্রয় পেশার পদবিন্যাস
যে কোনো প্রতিষ্ঠানে বিক্রয় বিভাগটিকে একটি অগ্রগণ্য দল হিসেবে দেখা হয়। প্রতিষ্ঠানের প্রাণশক্তি হলো এই বিভাগ। তাই প্রতিষ্ঠানের কাছে এই বিভাগরে গুরুত্ব অপরিসীম। প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব নীতিমালার উপর ভিত্তি করে স্তরগুলো নির্ধারণ করে। ফলে প্রতিষ্ঠান ভেদে এ পেশার স্তরবিন্যাসে ভিন্নতা দেখা যায়।
সাধারণভাবে বিক্রয় বিভাগের শীর্ষ পদটি থাকে পরিচালক পর্যায়ের। তার নিচে পর্যায়ক্রমে সিনিয়র ব্যবস্থাপক, ব্যবস্থাপক, সহকারি ব্যবস্থাপক, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ও এক্সিকিউটিভ। এছাড়াও এ বিভাগে বিপণন নীতিমালা গবেষকসহ আরো নানা ধরনের পদ থাকে। প্রতিটি কোম্পানি তাদের প্রয়োজন অনুসারে পদগুলোকে সাজিয়ে নেয়।
ক্যারিয়ার সম্ভাবনা
এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, জাতীয় দৈনিকগুলোতে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ৮০ ভাগই বিক্রয় পেশাজীবীদের নিয়োগ সংক্রান্ত। এ পেশাজীবীদের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র অনেক বড়। বহুজাতিক কোম্পানির পণ্য থেকে শুরু করে রান্নাঘরের গুঁড়া মসলার জন্যও এখন ব্যাপক বাজারজাতকরণ প্রয়োজন। এ পেশাজীবীদের ক্যারিয়ার সম্ভাবনা অন্য যে কোনো পেশার চেয়ে ৯০ ভাগ বেশি। যদিও চ্যালেঞ্জিং এ পেশাটিকে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করে অনেরক একে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান না।