- Sun Oct 03, 2021 4:15 pm#7343
আপনি যদি আমাকে প্রশ্ন করেন উদ্যোক্তা হবো? তাহলে প্রথমেই আমি আপনাকে জিজ্ঞস করবো কেনো উদ্যোক্তা হবেন না? তারপর আমি আপনাকে অনেকগুলো কারণে উদ্যোক্তা হতে বলবো-
১. স্বাধীন ও স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য:
আপনি যদি কারো অধীনে চাকরি করেন, তাহলে আপনি নিজের মতো কাজ করবেন বা সিদ্ধান্ত নিবেন; এই সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। আবার অনেকক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিবেন; এই সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। আবার অনেকক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোন প্রকার সুযোগই থাকে না কারণ সকল সিদ্ধান্ত উপর থেকেই আসে। এমতাবস্থায় আপনার ক্রিয়েটিভিটি কাজে লাগিয়ে কাজ করার সুযোগ কি থাকছে?
২. দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য
চাকরি করে দেশের জন্য যতটুকু অবদান রাখা যায়, চাকরি তৈরি করে তার চাইতেও বেশি অবদান রাখা যায়। কথাটা একটু ব্যাখ্যা করি; বাংলাদেশের অর্থনীতি কেমন তা তো আমরা সবাই জানি, তাই না? আমাদের বেকারত্বের যে ভয়ানক অবস্থা। এখানে যদি আপনি নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আরও কিছু মানুষকে কর্ম দিতে পারেন সেটা কি দেশের জন্য ভালো হবে না? শুধু কর্মসংস্থান কেনো, ব্যবসায়ীরা তো সবদিক থেকেই সমাজের মানুষের জন্য কাজ করে, প্রোডাক্ট বা সার্ভিস পৌঁছে দিয়ে জীবনযাপন সহজ করে দেয়। রপ্তানি করে ব্যবসায়ীরা দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে আসে। বৈদেশিক মুদ্রা দেশের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটাও তো কারো অজানা নয়।
৩. বিলিওনিয়ার হওয়ার জন্য
একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠার পিছনে অনেক গল্প থাকতে পারে যেমন- সমাজসেবা, নিজের সন্তুষ্টি বা অনেক টাকা উপার্জন। আপনি চাকরি করে ভালো থাকেবেন বা সুন্দরভবে জীবন-যাপন করতে পারবেন কিন্ত বিলিওনিয়ার হতে পারবেন কি?
দেখুন, আপনি যখন চাকরি করছেন তখন শুধুমাত্র আপনি আপনার জন্য উপার্জন করছেন। আর যখন উদ্যোক্তা হয়ে ব্যবসা করবেন তখন, আরও অনেক মানুষ যারা আপনার প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত আছে তারাও আপনার জন্য উপার্জন করবে। তার মানে হচ্ছে আপনি তো নিজের জন্য উপার্জন করছেনই; প্লাস আরও অনেকগুলো মানুষের উপার্জন আপনার পকেটে আসবে। সুতরাং আপনি ভালো থাকবেন এবং বিলিওনিয়ার হওয়ার সুযোগ তো থাকছেই।
এগুলোর বাইরেও কি উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আরও কারণের প্রয়োজন হবে? এখন ভাই আল্লাহর দোহাই লাগে, দয়া করে উদ্যোক্তা হতে গিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ী হবেন না। অনেককেই দেখেছি উদ্যোক্তা ও সাধারণ ব্যবসায়ীর মধ্যে পার্থক্য বুঝে না। তাদের জন্যই উদ্যোক্তা ও সাধারণ ব্যবসায়ীর মধ্যে পার্থক্য নিয়ে একটু কথা বলতে চাই।
১. স্বাধীন ও স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য:
আপনি যদি কারো অধীনে চাকরি করেন, তাহলে আপনি নিজের মতো কাজ করবেন বা সিদ্ধান্ত নিবেন; এই সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। আবার অনেকক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিবেন; এই সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। আবার অনেকক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোন প্রকার সুযোগই থাকে না কারণ সকল সিদ্ধান্ত উপর থেকেই আসে। এমতাবস্থায় আপনার ক্রিয়েটিভিটি কাজে লাগিয়ে কাজ করার সুযোগ কি থাকছে?
২. দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য
চাকরি করে দেশের জন্য যতটুকু অবদান রাখা যায়, চাকরি তৈরি করে তার চাইতেও বেশি অবদান রাখা যায়। কথাটা একটু ব্যাখ্যা করি; বাংলাদেশের অর্থনীতি কেমন তা তো আমরা সবাই জানি, তাই না? আমাদের বেকারত্বের যে ভয়ানক অবস্থা। এখানে যদি আপনি নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আরও কিছু মানুষকে কর্ম দিতে পারেন সেটা কি দেশের জন্য ভালো হবে না? শুধু কর্মসংস্থান কেনো, ব্যবসায়ীরা তো সবদিক থেকেই সমাজের মানুষের জন্য কাজ করে, প্রোডাক্ট বা সার্ভিস পৌঁছে দিয়ে জীবনযাপন সহজ করে দেয়। রপ্তানি করে ব্যবসায়ীরা দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে আসে। বৈদেশিক মুদ্রা দেশের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটাও তো কারো অজানা নয়।
৩. বিলিওনিয়ার হওয়ার জন্য
একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠার পিছনে অনেক গল্প থাকতে পারে যেমন- সমাজসেবা, নিজের সন্তুষ্টি বা অনেক টাকা উপার্জন। আপনি চাকরি করে ভালো থাকেবেন বা সুন্দরভবে জীবন-যাপন করতে পারবেন কিন্ত বিলিওনিয়ার হতে পারবেন কি?
দেখুন, আপনি যখন চাকরি করছেন তখন শুধুমাত্র আপনি আপনার জন্য উপার্জন করছেন। আর যখন উদ্যোক্তা হয়ে ব্যবসা করবেন তখন, আরও অনেক মানুষ যারা আপনার প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত আছে তারাও আপনার জন্য উপার্জন করবে। তার মানে হচ্ছে আপনি তো নিজের জন্য উপার্জন করছেনই; প্লাস আরও অনেকগুলো মানুষের উপার্জন আপনার পকেটে আসবে। সুতরাং আপনি ভালো থাকবেন এবং বিলিওনিয়ার হওয়ার সুযোগ তো থাকছেই।
এগুলোর বাইরেও কি উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আরও কারণের প্রয়োজন হবে? এখন ভাই আল্লাহর দোহাই লাগে, দয়া করে উদ্যোক্তা হতে গিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ী হবেন না। অনেককেই দেখেছি উদ্যোক্তা ও সাধারণ ব্যবসায়ীর মধ্যে পার্থক্য বুঝে না। তাদের জন্যই উদ্যোক্তা ও সাধারণ ব্যবসায়ীর মধ্যে পার্থক্য নিয়ে একটু কথা বলতে চাই।