- Sun Oct 03, 2021 8:05 am#7341
লক্ষ্য করুন
• কথা বলবেন প্রাণ খুলে, জড়তা ছাড়া; স্পষ্ট উচ্চারণটা অনেক বেশি জরুরি।
• পড়াশোনার পাট শেষ হলেও পুরানো পরিচিতদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন।
• চাকরি মেলা, ক্যারিয়ার সম্পর্কিত অঙ্গনে যাতায়াত বাড়িয়ে দিন।
• খন্ডকালীন চাকরিতে ঢুকে পড়ুন কোনো এক প্রতিষ্ঠানে। সেটা বাস্তুব অবিজ্ঞতা হিসেবে যথেষ্ট কাজে আসবে।
• সাংগঠনিক দক্ষতা বাড়াতে সংগঠন গড়ে তুলুন। যুক্ত হতে পারেন বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে।
• ইংরেজি ও কম্পিউটারে দক্ষতা বাড়াতে প্রয়োজনে স্বল্পমেয়াদি কোর্স করুন।
• সঠিকভাবে জীবনবৃত্তান্ত এবং আবেদনপত্র তৈরি করাটাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
• ছাত্র পড়ানোটাও কাজে দিতে পারে বেশ; এতে করে পড়াশোনার চর্চা থাকে।
• বিভিন্ন ধরনের চাকরির জন্য আলাদা আলাদা জীবনবেৃত্তান্ত তৈরি করে রাখুন। সম্ভব হলে আপনার তৈরি করা জীবনবৃত্তান্ত কোনো অধ্যাপক, ক্যারিয়ার কাউন্সিলের অথবা সংশ্লিষ্ট পেশায় আছেন- এমন কাউকে দিয়ে দেখিয়ে নিন।
• সর্বোপরি মানসিক প্রস্তুতি নিন চাকরির সাক্ষাৎকার-এর জন্য।
মামার জোর (রেফারেন্স)
চাকরিতে রেফারেন্স হিসেবে কাকে রাখবেন কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠানে কোনো পদের জন্য কার পরিচয়টা কাজে আসবে- বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই বলেন, মামার জোর নেই তাই চাকরিটা হলো না। সে কারণে চাকরি পাওয়ার জন্য রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহৃত নামটিও গুরুত্বপূর্ণ। আজকাল করপোরেট সেক্টরে চাকরির যোগ্যতা হিসেবে একাডেমিক যোগ্যতার পাশাপাশি নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ পরিচিত এমন কারো নাম ও ফোন নম্বর দেখতে চায়, যিনি প্রার্থীর সম্পর্কে যথেষ্ট জানেন।
বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বিশ্বাসযোগ্য ও দক্ষ লোক চায়। তাই প্রতিষ্ঠান বুঝে খোঁজখবর নিয়ে রেফান্সে-এর নামটা ব্যবহার করা উচিত। যথার্থ রেফারেন্স-এর ব্যবহার বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে কাজ করলেও করতে পারে। তাই ছাত্রজীবন থেকেই বাড়িয়ে তুলুন আপনার পরিচিতির পরিধি।
সতর্কতা
যে কোনো প্রতিষ্ঠানে আবেদন করার কিংবা জীবনবৃত্তান্ত জমা দেওয়ার আগে ভালো করে প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে খোঁজখবর নিন। ওয়েবসাইট ঘেঁটে তথ্য পেতে পারেন। প্রয়োজনে সরাসরি প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ বিভাগে যোগাযোগ করে জেনে নিন বিস্তারিত। ভুল জায়গায় আপনার মূল্যবান জীবনবৃত্তান্ত জমা দেবেন না।
গড়ে তুলুন নেটওয়ার্ক
• বিভিন্ন ধরনের সামাজিক, পেশাজীবী সংগঠনে যোগ দিন।
• অবসর, আড্ডা, শখ ও বন্ধুদের জন্য নিয়ম করে কিছু সময় রাখুন।
• আপনার সম্পর্কে বন্ধুদের মন্তব্য খেয়াল করুন।
• অনুভূতি বা পরিকল্পনা প্রকাশের সময় আপনার যোগাযোগ দক্ষতা কাজে লাগান।
• নিজের মধ্যে অন্তর্মুখী ভাবনা, হীনমন্যতা থাকলে ঝেড়ে ফেলুন।
• চাকরি সংক্রান্ত বিভিন্ন কর্মশালায় অংশগ্রহণ করুন।
• কথা বলবেন প্রাণ খুলে, জড়তা ছাড়া; স্পষ্ট উচ্চারণটা অনেক বেশি জরুরি।
• পড়াশোনার পাট শেষ হলেও পুরানো পরিচিতদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন।
• চাকরি মেলা, ক্যারিয়ার সম্পর্কিত অঙ্গনে যাতায়াত বাড়িয়ে দিন।
• খন্ডকালীন চাকরিতে ঢুকে পড়ুন কোনো এক প্রতিষ্ঠানে। সেটা বাস্তুব অবিজ্ঞতা হিসেবে যথেষ্ট কাজে আসবে।
• সাংগঠনিক দক্ষতা বাড়াতে সংগঠন গড়ে তুলুন। যুক্ত হতে পারেন বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে।
• ইংরেজি ও কম্পিউটারে দক্ষতা বাড়াতে প্রয়োজনে স্বল্পমেয়াদি কোর্স করুন।
• সঠিকভাবে জীবনবৃত্তান্ত এবং আবেদনপত্র তৈরি করাটাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
• ছাত্র পড়ানোটাও কাজে দিতে পারে বেশ; এতে করে পড়াশোনার চর্চা থাকে।
• বিভিন্ন ধরনের চাকরির জন্য আলাদা আলাদা জীবনবেৃত্তান্ত তৈরি করে রাখুন। সম্ভব হলে আপনার তৈরি করা জীবনবৃত্তান্ত কোনো অধ্যাপক, ক্যারিয়ার কাউন্সিলের অথবা সংশ্লিষ্ট পেশায় আছেন- এমন কাউকে দিয়ে দেখিয়ে নিন।
• সর্বোপরি মানসিক প্রস্তুতি নিন চাকরির সাক্ষাৎকার-এর জন্য।
মামার জোর (রেফারেন্স)
চাকরিতে রেফারেন্স হিসেবে কাকে রাখবেন কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠানে কোনো পদের জন্য কার পরিচয়টা কাজে আসবে- বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই বলেন, মামার জোর নেই তাই চাকরিটা হলো না। সে কারণে চাকরি পাওয়ার জন্য রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহৃত নামটিও গুরুত্বপূর্ণ। আজকাল করপোরেট সেক্টরে চাকরির যোগ্যতা হিসেবে একাডেমিক যোগ্যতার পাশাপাশি নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ পরিচিত এমন কারো নাম ও ফোন নম্বর দেখতে চায়, যিনি প্রার্থীর সম্পর্কে যথেষ্ট জানেন।
বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বিশ্বাসযোগ্য ও দক্ষ লোক চায়। তাই প্রতিষ্ঠান বুঝে খোঁজখবর নিয়ে রেফান্সে-এর নামটা ব্যবহার করা উচিত। যথার্থ রেফারেন্স-এর ব্যবহার বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে কাজ করলেও করতে পারে। তাই ছাত্রজীবন থেকেই বাড়িয়ে তুলুন আপনার পরিচিতির পরিধি।
সতর্কতা
যে কোনো প্রতিষ্ঠানে আবেদন করার কিংবা জীবনবৃত্তান্ত জমা দেওয়ার আগে ভালো করে প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে খোঁজখবর নিন। ওয়েবসাইট ঘেঁটে তথ্য পেতে পারেন। প্রয়োজনে সরাসরি প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ বিভাগে যোগাযোগ করে জেনে নিন বিস্তারিত। ভুল জায়গায় আপনার মূল্যবান জীবনবৃত্তান্ত জমা দেবেন না।
গড়ে তুলুন নেটওয়ার্ক
• বিভিন্ন ধরনের সামাজিক, পেশাজীবী সংগঠনে যোগ দিন।
• অবসর, আড্ডা, শখ ও বন্ধুদের জন্য নিয়ম করে কিছু সময় রাখুন।
• আপনার সম্পর্কে বন্ধুদের মন্তব্য খেয়াল করুন।
• অনুভূতি বা পরিকল্পনা প্রকাশের সময় আপনার যোগাযোগ দক্ষতা কাজে লাগান।
• নিজের মধ্যে অন্তর্মুখী ভাবনা, হীনমন্যতা থাকলে ঝেড়ে ফেলুন।
• চাকরি সংক্রান্ত বিভিন্ন কর্মশালায় অংশগ্রহণ করুন।