- Mon Sep 27, 2021 7:11 pm#7295
জীবনবৃত্তান্তের (CV) বিভিন্ন অংশ
একটি জীবনবৃত্তান্তে (CV) যে তথ্যগুলো সুবিন্যাস্ত ভাবে উপস্থাপন করবেন---
• শিরোনাম(Title)
• সার সংক্ষেপ (Career Summary) অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের জন্য বেশি প্রয়োজন।
• ক্যারিয়ার উদ্দেশ্য (Career objective) সদ্য পাশ করা চাকরি প্রার্থীদের জন্য বেশি প্রয়োজন।
• চাকুরির অভিজ্ঞতা (Experience)
• শিক্ষাগত যোগ্যতা (Education)
• অতিরিক্ত তথ্য (Additional Information)
• ব্যক্তিগত তথ্য (Personal Information)
• রেফারেন্স (Reference)
শিরোনাম(Title)
জীবনবৃত্তান্তের শুরুতেই থাকবে আপনার পুরো নাম। এটা বোল্ড হবে এবং একটু বড় ফ্রন্টে লিখতে হবে (ডাক নাম পরিহার করুন)। তারপর থাকবে আপনার ঠিকানা (বর্তমান ঠিকানা যেখানে আপনকে চিঠি দিলে আপনি পাবেন), ফোন নম্বর ও ই-মেইল এড্রেস। এই অংশটুকু পৃষ্ঠার উপরে মধ্যখানে থাকবে, যাতে তা প্রথমেই চোছে পরে।
সার সংক্ষেপ (Career Summary)
যে সকল ব্যক্তিদের ৪-৫ বছরের বেশি চাকরির অভিজ্ঞতা আছে তাদের জন্য এটি বেশি প্রযোজ্য। এই অংশে আপনি সর্বোচ্চ ৬-৭ লাইনে উল্লেখ করুন আপনার পূর্ব চাকরির অভিজ্ঞতার কর্মক্ষেত্রগুলো। আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতার সাফল্যগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরুন (যদি থাকে)।
Career objective
এটি বেশি প্রযোজ্য সদ্য পাশ করা চাকরি প্রার্থী বা অল্প অভিজ্ঞ (১/২ বছর) চাকরি প্রার্থীদের জন্য। এই অংশে আপনি আপনার চাকরিক্ষেত্রে বর্তমান লক্ষ্য (Immediate goal) উল্লেখ করুন এবং আপনার যোগ্যতা কিভাবে বিজ্ঞপ্তির (Advertised) চাকরি বা যে প্রতিষ্ঠানে পাঠাচ্ছেন, তার প্রয়োজন মেটাতে পারে তার প্রেক্ষিতে উপস্থাপন করুন। চাকরির জন্য উপযুক্ত ইতিবাচক বৈমিষ্ট্যগুলো সংক্ষিপ্তভাবে উল্লেখ করুন। চাকরি বিজ্ঞপ্তি বা কোম্পানির প্রয়োজনের সাথে খাপ খাইয়ে Career Objective লেখা জরুরি। আপনি কোম্পানিকে কি দিতে পারবেন তার ওপর গুরুত্বারোপ করুন। কোম্পানির কাছ থেকে আপনি কি আশা করছেন তার ওপর নয়।
একটি জীবনবৃত্তান্তে (CV) যে তথ্যগুলো সুবিন্যাস্ত ভাবে উপস্থাপন করবেন---
• শিরোনাম(Title)
• সার সংক্ষেপ (Career Summary) অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের জন্য বেশি প্রয়োজন।
• ক্যারিয়ার উদ্দেশ্য (Career objective) সদ্য পাশ করা চাকরি প্রার্থীদের জন্য বেশি প্রয়োজন।
• চাকুরির অভিজ্ঞতা (Experience)
• শিক্ষাগত যোগ্যতা (Education)
• অতিরিক্ত তথ্য (Additional Information)
• ব্যক্তিগত তথ্য (Personal Information)
• রেফারেন্স (Reference)
শিরোনাম(Title)
জীবনবৃত্তান্তের শুরুতেই থাকবে আপনার পুরো নাম। এটা বোল্ড হবে এবং একটু বড় ফ্রন্টে লিখতে হবে (ডাক নাম পরিহার করুন)। তারপর থাকবে আপনার ঠিকানা (বর্তমান ঠিকানা যেখানে আপনকে চিঠি দিলে আপনি পাবেন), ফোন নম্বর ও ই-মেইল এড্রেস। এই অংশটুকু পৃষ্ঠার উপরে মধ্যখানে থাকবে, যাতে তা প্রথমেই চোছে পরে।
সার সংক্ষেপ (Career Summary)
যে সকল ব্যক্তিদের ৪-৫ বছরের বেশি চাকরির অভিজ্ঞতা আছে তাদের জন্য এটি বেশি প্রযোজ্য। এই অংশে আপনি সর্বোচ্চ ৬-৭ লাইনে উল্লেখ করুন আপনার পূর্ব চাকরির অভিজ্ঞতার কর্মক্ষেত্রগুলো। আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতার সাফল্যগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরুন (যদি থাকে)।
Career objective
এটি বেশি প্রযোজ্য সদ্য পাশ করা চাকরি প্রার্থী বা অল্প অভিজ্ঞ (১/২ বছর) চাকরি প্রার্থীদের জন্য। এই অংশে আপনি আপনার চাকরিক্ষেত্রে বর্তমান লক্ষ্য (Immediate goal) উল্লেখ করুন এবং আপনার যোগ্যতা কিভাবে বিজ্ঞপ্তির (Advertised) চাকরি বা যে প্রতিষ্ঠানে পাঠাচ্ছেন, তার প্রয়োজন মেটাতে পারে তার প্রেক্ষিতে উপস্থাপন করুন। চাকরির জন্য উপযুক্ত ইতিবাচক বৈমিষ্ট্যগুলো সংক্ষিপ্তভাবে উল্লেখ করুন। চাকরি বিজ্ঞপ্তি বা কোম্পানির প্রয়োজনের সাথে খাপ খাইয়ে Career Objective লেখা জরুরি। আপনি কোম্পানিকে কি দিতে পারবেন তার ওপর গুরুত্বারোপ করুন। কোম্পানির কাছ থেকে আপনি কি আশা করছেন তার ওপর নয়।