- Sun Sep 26, 2021 11:42 am#7282
জীবনবৃত্তান্ত (CV) তৈরির কৌশল
আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV) হচ্ছে- একজন সম্ভাব্য চাকরিদাতার কাছে চাকরিপ্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করার প্রাথমিক মাধ্যম। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাকরিপ্রার্থীরা তাদের জীবনবৃত্তান্ত সুন্দর এবং সঠিকভাবে তৈরি করার ব্যপারে গুরুত্ব প্রদান করেন না। ফলশ্রুতিতে অনেক যোগ্যপ্রার্থীই Job Interview তে যোগ্যতা প্রমানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়।
জীবনবৃত্তান্ত (CV) তৈরির আগে যেসব বাস্তবতার দিকে নজর রাখতে হবে
একজন চাকরিদাতা গড়ে একটি জীবনবৃত্তান্ত (CV) -এর উপর ৩০ সেকেন্ডের বেশি সময় দেন না। সুতরাং এটি হতে হবে সংক্ষিপ্ত। তথ্যগুলেরার উপস্থাপন হতে হবে সুস্পষ্ট। অপ্রয়োজনীয় বা অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিহার করতে হবে।
একজন অনভিজ্ঞ/সদ্যপাস করা চাকরিপ্রার্থীর জীবনবৃত্তান্ত এক থেকে দুই পাতার বেশি হওয়া কোনোভাবেই উচিৎ নয়।
আপনার জীবনবৃত্তান্ত হচ্ছে আপনার নিজেকে বিপণন করা মাধ্যম। সুতরাং এটি হতে হবে আকর্ষণীয়। তবে চটকদার কোন কিছু যেমন রঙিন কাগজ বা রঙিন কালি ব্যবহার করবেন না। কোন কিছু Highlight করতে হলে সেটিকে Bold, italic করতে পারেন।
মনে রাখবেন, আপনার জীবনবৃত্তান্তের মধ্যে যদি কোন বানান ভুল বা ভাষাগত/Grammatical ভুল থাকে তবে সম্ভাব্য চাকরিদাতার আপনার সম্বন্ধে নেতিবাচক ধারণা হবে। এটি প্রকাশ পাবে যে আপনি কোন কাজই নির্ভুল ভাবে করতে সক্ষম নন। সুতরাং একটি (CV) তৈরির পর সেটি নিজে ভাল করে পড়ুন এবং শুদ্ধ ইংরেজি জানেন এমন ব্যক্তিকে দেখিয়ে নিন।
যখন আপনি কোন নির্দিষ্ট চাকরি বিজ্ঞপ্তির (job announcement)-এর বিপরীতে আবেদন করার জন্য জীবনবৃত্তান্ত পাঠাবেন, তখন চেষ্টা করুন আপনার (CV) সেই চাকরির চাহিদা অনুযায়ী তৈরি করতে (Customize your CV)। এর জন্য প্রয়োজন চাকরি বিজ্ঞপ্তি ভাল করে পড়া এবং প্রতিষ্ঠানটি সম্বন্ধে কিছু গবেষণা ( Research) করা। উদাহরণ স্বরুপ আপনি যদি জানেন যে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের যে কোন স্থানে নিয়োগ দিতে পারে, তাহলে আপনি আপনার (CV) তে উল্লেখ করতে পারেন আপনি বাংলাদেশের কোন কোন স্থানে পূর্বে অবস্থান করেছেন। অথবা কোন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এমন কেন লোক খুঁজছে যার একজন ‘সংগঠকের (organizer) ভূমিকা পালন করতে হবে, সেই ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ছাত্রজীবনের কোন সাংগঠনকারী ভূমিকা উল্লেখ করেন তবে আপনার (CV) নিয়োগকারীর কাছে আলাদা মূল্য পাবে।
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনি আপনার (CV) তে সঠিক তথ্য দিবেন। এমন কোন তথ্য দিবেন না যা আপনার Job interview -তে ভুল প্রমাণিত হতে পারে।
আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV) হচ্ছে- একজন সম্ভাব্য চাকরিদাতার কাছে চাকরিপ্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করার প্রাথমিক মাধ্যম। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাকরিপ্রার্থীরা তাদের জীবনবৃত্তান্ত সুন্দর এবং সঠিকভাবে তৈরি করার ব্যপারে গুরুত্ব প্রদান করেন না। ফলশ্রুতিতে অনেক যোগ্যপ্রার্থীই Job Interview তে যোগ্যতা প্রমানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়।
জীবনবৃত্তান্ত (CV) তৈরির আগে যেসব বাস্তবতার দিকে নজর রাখতে হবে
একজন চাকরিদাতা গড়ে একটি জীবনবৃত্তান্ত (CV) -এর উপর ৩০ সেকেন্ডের বেশি সময় দেন না। সুতরাং এটি হতে হবে সংক্ষিপ্ত। তথ্যগুলেরার উপস্থাপন হতে হবে সুস্পষ্ট। অপ্রয়োজনীয় বা অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিহার করতে হবে।
একজন অনভিজ্ঞ/সদ্যপাস করা চাকরিপ্রার্থীর জীবনবৃত্তান্ত এক থেকে দুই পাতার বেশি হওয়া কোনোভাবেই উচিৎ নয়।
আপনার জীবনবৃত্তান্ত হচ্ছে আপনার নিজেকে বিপণন করা মাধ্যম। সুতরাং এটি হতে হবে আকর্ষণীয়। তবে চটকদার কোন কিছু যেমন রঙিন কাগজ বা রঙিন কালি ব্যবহার করবেন না। কোন কিছু Highlight করতে হলে সেটিকে Bold, italic করতে পারেন।
মনে রাখবেন, আপনার জীবনবৃত্তান্তের মধ্যে যদি কোন বানান ভুল বা ভাষাগত/Grammatical ভুল থাকে তবে সম্ভাব্য চাকরিদাতার আপনার সম্বন্ধে নেতিবাচক ধারণা হবে। এটি প্রকাশ পাবে যে আপনি কোন কাজই নির্ভুল ভাবে করতে সক্ষম নন। সুতরাং একটি (CV) তৈরির পর সেটি নিজে ভাল করে পড়ুন এবং শুদ্ধ ইংরেজি জানেন এমন ব্যক্তিকে দেখিয়ে নিন।
যখন আপনি কোন নির্দিষ্ট চাকরি বিজ্ঞপ্তির (job announcement)-এর বিপরীতে আবেদন করার জন্য জীবনবৃত্তান্ত পাঠাবেন, তখন চেষ্টা করুন আপনার (CV) সেই চাকরির চাহিদা অনুযায়ী তৈরি করতে (Customize your CV)। এর জন্য প্রয়োজন চাকরি বিজ্ঞপ্তি ভাল করে পড়া এবং প্রতিষ্ঠানটি সম্বন্ধে কিছু গবেষণা ( Research) করা। উদাহরণ স্বরুপ আপনি যদি জানেন যে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের যে কোন স্থানে নিয়োগ দিতে পারে, তাহলে আপনি আপনার (CV) তে উল্লেখ করতে পারেন আপনি বাংলাদেশের কোন কোন স্থানে পূর্বে অবস্থান করেছেন। অথবা কোন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এমন কেন লোক খুঁজছে যার একজন ‘সংগঠকের (organizer) ভূমিকা পালন করতে হবে, সেই ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ছাত্রজীবনের কোন সাংগঠনকারী ভূমিকা উল্লেখ করেন তবে আপনার (CV) নিয়োগকারীর কাছে আলাদা মূল্য পাবে।
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনি আপনার (CV) তে সঠিক তথ্য দিবেন। এমন কোন তথ্য দিবেন না যা আপনার Job interview -তে ভুল প্রমাণিত হতে পারে।