- Sun Sep 26, 2021 9:25 am#7279
ক্যারিয়ার বিষয়ক তথ্য
লাইব্রেরি আর্কাইভ, পত্রিকা ও ইন্টারনেটে ক্যারিয়ার বিষয়ক তথ্য পাবেন
সহজেই। বিভিন্ন কর্পোরেট অফিসের ওয়েবসাইট থেকেও পেতে পারেন এ
সংক্রান্ত তথ্য। তাছাড়া বিভিন্ন পেশাজীবীর সঙ্গে আলাপচারিতা এ বিষয়ে আপনার কৌতূহল মেটাবে
বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের ছাত্র উপদেষ্টা, বিশ্ববিদ্যলয়ের বড় ভাই এমন
পরিচিতজনের কাছ থেকেও পেতে পারেন প্রয়োজনীয় তথ্য। ক্যারিয়ারের সঙ্গে
মানানসই এমন সব সংগঠন ও সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগটা বাড়িয়ে দিন। তাদের
অভিজ্ঞতা আপনাকে অনেক বেশি সাহায্য করবে।
পোর্টফলিও বানিয়ে নিন
তথ্য সংগ্রহ হয়ে গেলে পরে আপনার ক্যারিয়ার নির্বাচনের পোর্টফলিও
বানিয়ে নিন। আপনি যে তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছেন, সেগুলো এবার সাজিয়ে
দেখুন।
আপনার হাতে আছে আপনার পছন্দের প্রতিটি ক্যারিয়ার নিয়ে তথ্য । আছে
প্রতিটির সুবিধা ও অসুবিধার যুক্তি। সেগুলো সাজিয়ে দেখলে ছবির মতো পেয়ে
যাবেন কোন ক্যারিয়ার আপনার সামর্থ্য, ব্যক্তিত্ব ও লক্ষ্যের সঙ্গে ঠিকঠাক মিলে
যায়।
ধরা যাক, আপনি সাংবাদিক হতে চান। পোর্টফলিও বানিয়ে দেখুন কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ারের সুবিধা-অসুবিধা:
ক্যারিয়ার/চাকরি - সাংবাদিক, সংবাদপত্র/টিভি চ্যানেল
সুবিধা - কুখ্যাত-বিখ্যাত নানা ধরনের লোকের সঙ্গে পরিচয় হয়
অসুবিধা - কাজের কোনো বাধাধরা সময় নাই; যখন তখন দায়িত্ব
মন্তব্য - এই পেশা কি আমার জন্য? হ্যাঁ/না
তালিকাটি ছবির মতো চোখের সামনে রাখুন। দেখুন। ভাবুন। যা আপনি হতে চান- সেটা আপনার সঙ্গে কতটা মানাবে? এই ভাবনা থেকেই কিনা কে জানে, লুৎফর রহমান রিটন লিখেছিলেন ছড়াট-
পথের গল্প বলি শোনো হে পথিক
কোনো পথে যাবে আগে টিক করে নাও
বাড়িয়ে নিন জানার পরিধি
আপনি আপনার ক্যারিয়ার এবং জীবনের লক্ষ্য নিয়ে যথেষ্ট ভেবেছেন?
গবেষণাও করেছেন? এবার নিজেকে তৈরি করার পালা । একাডেমিক পড়াশোনা
তো অবশ্যই, সেই সঙ্গে পেশাগত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনের চেষ্টা করতে
হবে।
নিজেকে সমৃদ্ধ করতে হবে যতটুকু পারা যায়। কারণ আপনার পড়াশোনা,
জ্ঞান, দক্ষতা, সামর্থ্য এসবই পণ্যের মতো বিক্রি করতে হবে চাকরিদাতা
প্রতিষ্ঠানের কাছে। যার ব্যাকগ্রাউন্ড যত ভালো চাকরির বাজারে তার মূল্য তত
বেশি। তাই চাকরির বাজারে নিজেকে মেলে ধরুন একজন দক্ষ ও যোগ্যতম
ব্যক্তি হিসেবে।
লাইব্রেরি আর্কাইভ, পত্রিকা ও ইন্টারনেটে ক্যারিয়ার বিষয়ক তথ্য পাবেন
সহজেই। বিভিন্ন কর্পোরেট অফিসের ওয়েবসাইট থেকেও পেতে পারেন এ
সংক্রান্ত তথ্য। তাছাড়া বিভিন্ন পেশাজীবীর সঙ্গে আলাপচারিতা এ বিষয়ে আপনার কৌতূহল মেটাবে
বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের ছাত্র উপদেষ্টা, বিশ্ববিদ্যলয়ের বড় ভাই এমন
পরিচিতজনের কাছ থেকেও পেতে পারেন প্রয়োজনীয় তথ্য। ক্যারিয়ারের সঙ্গে
মানানসই এমন সব সংগঠন ও সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগটা বাড়িয়ে দিন। তাদের
অভিজ্ঞতা আপনাকে অনেক বেশি সাহায্য করবে।
পোর্টফলিও বানিয়ে নিন
তথ্য সংগ্রহ হয়ে গেলে পরে আপনার ক্যারিয়ার নির্বাচনের পোর্টফলিও
বানিয়ে নিন। আপনি যে তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছেন, সেগুলো এবার সাজিয়ে
দেখুন।
আপনার হাতে আছে আপনার পছন্দের প্রতিটি ক্যারিয়ার নিয়ে তথ্য । আছে
প্রতিটির সুবিধা ও অসুবিধার যুক্তি। সেগুলো সাজিয়ে দেখলে ছবির মতো পেয়ে
যাবেন কোন ক্যারিয়ার আপনার সামর্থ্য, ব্যক্তিত্ব ও লক্ষ্যের সঙ্গে ঠিকঠাক মিলে
যায়।
ধরা যাক, আপনি সাংবাদিক হতে চান। পোর্টফলিও বানিয়ে দেখুন কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ারের সুবিধা-অসুবিধা:
ক্যারিয়ার/চাকরি - সাংবাদিক, সংবাদপত্র/টিভি চ্যানেল
সুবিধা - কুখ্যাত-বিখ্যাত নানা ধরনের লোকের সঙ্গে পরিচয় হয়
অসুবিধা - কাজের কোনো বাধাধরা সময় নাই; যখন তখন দায়িত্ব
মন্তব্য - এই পেশা কি আমার জন্য? হ্যাঁ/না
তালিকাটি ছবির মতো চোখের সামনে রাখুন। দেখুন। ভাবুন। যা আপনি হতে চান- সেটা আপনার সঙ্গে কতটা মানাবে? এই ভাবনা থেকেই কিনা কে জানে, লুৎফর রহমান রিটন লিখেছিলেন ছড়াট-
পথের গল্প বলি শোনো হে পথিক
কোনো পথে যাবে আগে টিক করে নাও
বাড়িয়ে নিন জানার পরিধি
আপনি আপনার ক্যারিয়ার এবং জীবনের লক্ষ্য নিয়ে যথেষ্ট ভেবেছেন?
গবেষণাও করেছেন? এবার নিজেকে তৈরি করার পালা । একাডেমিক পড়াশোনা
তো অবশ্যই, সেই সঙ্গে পেশাগত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনের চেষ্টা করতে
হবে।
নিজেকে সমৃদ্ধ করতে হবে যতটুকু পারা যায়। কারণ আপনার পড়াশোনা,
জ্ঞান, দক্ষতা, সামর্থ্য এসবই পণ্যের মতো বিক্রি করতে হবে চাকরিদাতা
প্রতিষ্ঠানের কাছে। যার ব্যাকগ্রাউন্ড যত ভালো চাকরির বাজারে তার মূল্য তত
বেশি। তাই চাকরির বাজারে নিজেকে মেলে ধরুন একজন দক্ষ ও যোগ্যতম
ব্যক্তি হিসেবে।