- Wed Sep 22, 2021 5:02 pm#7260
পরিবর্তনশীল এ বিশ্বে সমাজ ব্যবস্থা, অর্থনীতি, জীবনযাত্রা ও প্রযুক্তির
. পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাচ্ছে ক্যারিয়ার সংক্রান্ত চিন্তা-ভাবনা । এখন
যেনতেন একটা ডিগ্রি নিয়ে ভালো কোনো পেশায় ঢোকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
উন্নত প্রযুক্তি ও উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া সত্বেও বর্তমান প্রজন্মকে কর্মক্ষেত্রে
কঠিন প্রতিযোগিতায় নামতে হচ্ছে। তীব্র প্রতিযোগিতাপূর্ণ এ যুগে প্রচলিত
শিক্ষার পাশাপাশি প্রয়োজন বহুমুখী দক্ষতা ও যোগ্যতার ।
জীবনের লক্ষ্য
প্রত্যেক সফল মানুষের জীবন অবশ্যই কোনো না কোনো লক্ষ্য দ্বারা
পরিচালিত । জীবনে যারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন, তারা নিজেদেরকে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য
দ্বারা পরিচালিত করেছেন। এজন্য প্রত্যেকের জীবনে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা
উচিত। জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে গিয়ে অনেকেই দ্বিধা-দ্বন্দে পড়ে যান।
বছরের পর বছর কেটে যায়, তবু লক্ষ্য স্থির হয় না। অনেক সম্ভাবনাময়
তরুণের ক্যারিয়ার গঠনে মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য না থাকার
কারণে অনেকে নিজের ভবিষ্যত ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দেন।
কারো জীবনে আবার লক্ষ্য থাকে একাধিক- এটা হতে না পারলে ওটা
হবো... । ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে এই প্রবণতা খুবই ক্ষতিকর। একাধিক লক্ষ্য
থাকলে এমনও হতে পারে যে, আপনি হয়তো কোনোটিতেই পৌছাতে পারছেন
না। তাই জীবনের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা উচিত- যা হবে আপনার সামাজিক
অবস্থান, অর্থনৈতিক সামর্থ্য, যোগ্যতা ও দক্ষতার সঙ্গে সামঞ্রস্যপূর্ণ।
জানতে হবে নিজেকে
নিজের সম্পর্কে যদি সঠিক ধারণা থাকে, তাহলে আপনি আপনার জীবনের
যে কোনো পরিকল্পনা নির্তুলভাবে করতে পারবেন। নিজের সামর্থ্য সম্পর্কে জানা
থাকলে ভবিষ্যতে সাফল্য পেতে কিভাবে এগোতে হবে- তা বোঝা সহজ হবে।
. পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাচ্ছে ক্যারিয়ার সংক্রান্ত চিন্তা-ভাবনা । এখন
যেনতেন একটা ডিগ্রি নিয়ে ভালো কোনো পেশায় ঢোকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
উন্নত প্রযুক্তি ও উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া সত্বেও বর্তমান প্রজন্মকে কর্মক্ষেত্রে
কঠিন প্রতিযোগিতায় নামতে হচ্ছে। তীব্র প্রতিযোগিতাপূর্ণ এ যুগে প্রচলিত
শিক্ষার পাশাপাশি প্রয়োজন বহুমুখী দক্ষতা ও যোগ্যতার ।
জীবনের লক্ষ্য
প্রত্যেক সফল মানুষের জীবন অবশ্যই কোনো না কোনো লক্ষ্য দ্বারা
পরিচালিত । জীবনে যারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন, তারা নিজেদেরকে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য
দ্বারা পরিচালিত করেছেন। এজন্য প্রত্যেকের জীবনে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা
উচিত। জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে গিয়ে অনেকেই দ্বিধা-দ্বন্দে পড়ে যান।
বছরের পর বছর কেটে যায়, তবু লক্ষ্য স্থির হয় না। অনেক সম্ভাবনাময়
তরুণের ক্যারিয়ার গঠনে মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য না থাকার
কারণে অনেকে নিজের ভবিষ্যত ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দেন।
কারো জীবনে আবার লক্ষ্য থাকে একাধিক- এটা হতে না পারলে ওটা
হবো... । ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে এই প্রবণতা খুবই ক্ষতিকর। একাধিক লক্ষ্য
থাকলে এমনও হতে পারে যে, আপনি হয়তো কোনোটিতেই পৌছাতে পারছেন
না। তাই জীবনের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা উচিত- যা হবে আপনার সামাজিক
অবস্থান, অর্থনৈতিক সামর্থ্য, যোগ্যতা ও দক্ষতার সঙ্গে সামঞ্রস্যপূর্ণ।
জানতে হবে নিজেকে
নিজের সম্পর্কে যদি সঠিক ধারণা থাকে, তাহলে আপনি আপনার জীবনের
যে কোনো পরিকল্পনা নির্তুলভাবে করতে পারবেন। নিজের সামর্থ্য সম্পর্কে জানা
থাকলে ভবিষ্যতে সাফল্য পেতে কিভাবে এগোতে হবে- তা বোঝা সহজ হবে।