- Tue Oct 06, 2020 11:42 am#3615
কোনো কাজ, পেশা, বৃত্তি বা চাকরি করে নানা অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জীবনের প্রতিষ্ঠা হলো ক্যারিয়ার। এ ক্যারিয়ার বিকাশের নানা দিক-নির্দেশনা নিয়েই আমাদের এ আয়োজন।
১.প্রতিদিনের কাজের তালিকা করুন: পরবর্তী দিন আপনি কী কী কাজ করবেন পূর্বের রাতেই সেগুলোর তালিকা করুন। যা ডায়রি অথবা মোবাইল নোটবুকে ধারাবাহিকভাবে রাখুন। যাতে কোনো কাজই বাদ না থাকে।
২.কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুণ: কাজের তালিকার সকল কাজ সুচারুভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রতিটি কাজের জন্য আনুমানিক সময় নির্ধারণ করে রাখুন। এতে কাজগুলো করা সহজ হবে।
৩.কঠিন, অপ্রয়োজনীয় বা একঘেয়ে বিষয়গুলোকে বিশেষভাবে সাজান: দিন-রাতের যে সময়ে আপনি বেশি মনোযোগী ও সক্রিয় থাকেন কঠিন, অপ্রয়োজনীয় বা একঘেয়ে কাজগুলোকে সে সময় করার জন্য রাখুন।
৪.বিশ্রাম বিনোদন ও খাদ্যাভাসের বিষয়গুলোর প্রতি নজর রাখুন: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে বিশ্রাম, ঘুম, বিনোদন ও খাদ্যগ্রহণ ইত্যাদির অভ্যাস মানুষকে কর্মদক্ষ বানিয়ে দেয়। তাই এ বিষয়গুলোকে সমান গুরুত্ব দিবেন।
৫.একই সাথে একাধিক কাজে মনোনিবেশ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন: একই সময়ে দুই বা ততোধিক কাজ করলে তার কর্মদক্ষতা কমে যায় এবং সম্পন্ন হওয়া কাজগুলোর মধ্যেও ত্রুটি থাকে।
৬.অপচয় হওয়া সময়কে কাজে লাগানো: কখনো কখনো রাস্তায় যানযট বা কারো কাছে কাজে যেয়ে অপেক্ষায় থাকতে হয় । এসময় তালিকায় থাকা কাজগুলো এ সময়ের মধ্যে করে ফেলুন।
৭.দিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো লিস্টে চিহ্নিত করে রাখুন: গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর ওপর ফোকাস রাখতে সে কাজগুলো তালিকায় চিহ্নিত করে রাখুন, যাতে এগুলো কোনোভাবে অসম্পূর্ণ না থাকে।
৮.প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিনই সম্পন্ন করুন: প্রতিদিনের কাজের তালিকার সকল কাজে যথাযথভাবে চেষ্টা করুন। কারণ কোনো কাজ অসম্পূর্ণ রেখে দিলে তা পরের দিনের কাজের সাথে যুক্ত হবে।
৯.পরিকল্পনা মাফিক চলতে গিয়ে হতাশ হবেন না: পরিকল্পনা মাফিক চলতে গিয়ে অনেক বাধা আসতেই পারে । এতে কখনো হতাশ হবেন না।
১০.দিন শেষে কর্ম-পরিকল্পনার পর্যালোচনা করুন: কাজ যথাযথভাবে বা বরাদ্দকৃত সময়ে কতটা করতে পারলেন তা বুঝতে দিন শেষে পরিকল্পনার পর্যালোচনা করুন।
সবশেষে সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না । দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি কাজের পূর্ব পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রতিটি সেকেন্ডের মূল্যায়ন এবং প্রতিটি কাজের সফল পরিসমাপ্তি আপনার জীবনে বয়ে আনবে সফলতা। আপনার জীবন হবে সুন্দর, সাবলীল ও উপভোগ্য।
১.প্রতিদিনের কাজের তালিকা করুন: পরবর্তী দিন আপনি কী কী কাজ করবেন পূর্বের রাতেই সেগুলোর তালিকা করুন। যা ডায়রি অথবা মোবাইল নোটবুকে ধারাবাহিকভাবে রাখুন। যাতে কোনো কাজই বাদ না থাকে।
২.কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুণ: কাজের তালিকার সকল কাজ সুচারুভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রতিটি কাজের জন্য আনুমানিক সময় নির্ধারণ করে রাখুন। এতে কাজগুলো করা সহজ হবে।
৩.কঠিন, অপ্রয়োজনীয় বা একঘেয়ে বিষয়গুলোকে বিশেষভাবে সাজান: দিন-রাতের যে সময়ে আপনি বেশি মনোযোগী ও সক্রিয় থাকেন কঠিন, অপ্রয়োজনীয় বা একঘেয়ে কাজগুলোকে সে সময় করার জন্য রাখুন।
৪.বিশ্রাম বিনোদন ও খাদ্যাভাসের বিষয়গুলোর প্রতি নজর রাখুন: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে বিশ্রাম, ঘুম, বিনোদন ও খাদ্যগ্রহণ ইত্যাদির অভ্যাস মানুষকে কর্মদক্ষ বানিয়ে দেয়। তাই এ বিষয়গুলোকে সমান গুরুত্ব দিবেন।
৫.একই সাথে একাধিক কাজে মনোনিবেশ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন: একই সময়ে দুই বা ততোধিক কাজ করলে তার কর্মদক্ষতা কমে যায় এবং সম্পন্ন হওয়া কাজগুলোর মধ্যেও ত্রুটি থাকে।
৬.অপচয় হওয়া সময়কে কাজে লাগানো: কখনো কখনো রাস্তায় যানযট বা কারো কাছে কাজে যেয়ে অপেক্ষায় থাকতে হয় । এসময় তালিকায় থাকা কাজগুলো এ সময়ের মধ্যে করে ফেলুন।
৭.দিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো লিস্টে চিহ্নিত করে রাখুন: গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর ওপর ফোকাস রাখতে সে কাজগুলো তালিকায় চিহ্নিত করে রাখুন, যাতে এগুলো কোনোভাবে অসম্পূর্ণ না থাকে।
৮.প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিনই সম্পন্ন করুন: প্রতিদিনের কাজের তালিকার সকল কাজে যথাযথভাবে চেষ্টা করুন। কারণ কোনো কাজ অসম্পূর্ণ রেখে দিলে তা পরের দিনের কাজের সাথে যুক্ত হবে।
৯.পরিকল্পনা মাফিক চলতে গিয়ে হতাশ হবেন না: পরিকল্পনা মাফিক চলতে গিয়ে অনেক বাধা আসতেই পারে । এতে কখনো হতাশ হবেন না।
১০.দিন শেষে কর্ম-পরিকল্পনার পর্যালোচনা করুন: কাজ যথাযথভাবে বা বরাদ্দকৃত সময়ে কতটা করতে পারলেন তা বুঝতে দিন শেষে পরিকল্পনার পর্যালোচনা করুন।
সবশেষে সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না । দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি কাজের পূর্ব পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রতিটি সেকেন্ডের মূল্যায়ন এবং প্রতিটি কাজের সফল পরিসমাপ্তি আপনার জীবনে বয়ে আনবে সফলতা। আপনার জীবন হবে সুন্দর, সাবলীল ও উপভোগ্য।