Get on Google Play

বাংলা সাহিত্য বিষয়ক আলোচনা
#8402
১. চর্যাপদ রচনার উদ্দেশ্য- ধর্মচর্চা।
২. বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ- ১২০১-১৩৫০ সালে।
৩. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ-শেষ লেখা।
৪.ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম – ব্যাকরণ কৌমুদী।
৫. বহিপীর রচনা করেন- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
৬. গতিবাদের প্রভাবে রচিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ- বলাকা।
৭.বাঁধনহারা কাজী নজরুল ইসলামের যে ধরনের রচনা- পত্রোপন্যাস।
৮. কাজী নজরুল ইসলামের রচনা- চক্রবাক।
৯. বাংলা ভাষায় বিরাম চিহ্নের প্রচলন করেন- রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
১০. রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচিত গ্রন্থ-মতিচূর।
১১. গৌড়ীয় ব্যাকরণ রচনা করেন- রাজা রামমোহন রায়।
১২.চাষাভূষার কাব্য সাহিত্য কর্মটি- নির্মলেন্দু গুণের ।
১৩. দিবারাত্রির কাব্য –এর লেখক –মানিক বন্দ্যোপধ্যায় ।
১৪. অপরাজিতা উপন্যাসের লেখক – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপধ্যায়।
১৫. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক রচনা- প্রভাবতী সম্ভাষণ।
১৬.ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভ্রান্তিবিলাস নাটকের গদ্য অনুবাদ- কমেডি অব এররস।
১৭. রক্তাক্ত প্রান্তর –এর পটভূমি –পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ।
১৮. আসাদের শার্ট কবিতার রচয়িতা –শামসুর রহমান ।
১৯. চেটে খাওয়ার যোগ্য এককথায় –লেহ্য।
২০. পুরস্কার –এর সন্ধি বিচ্ছেদ- পুরঃ+কার।
২১. চোখের বালি-এর অর্থ –শত্রু।
২২. কৃতঘ্ন অর্থ-যে উপকারীর অপকার করে।