- Fri Jan 17, 2025 10:16 pm#8315
সন্ধ্যারাগে ঝিলিমিলি ঝিলমের সোতখানি বাঁকা –রবীন্দ্রনাথের কোন কাব্যের কবিতা ?-উঃ বলাকা ।
একখানি ছোটো খেত, আমি একেলা –রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার চরণ?-উঃ সোনার তরী।
একবার মনে হইল ফিরিয়া যাই .জগতের ক্রোড়বিচ্যুত সেই অনাথিনীকে সঙ্গে করিয়া লইয়া আসি –নদীবক্ষে ভাসমান পথিকের হৃদয় এই তথ্যের উদয় হইল? ফিরিয়া ফল কি-এ পৃথিবীতে কে কার ?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
আমি শুনে হাসি , আঁখিজলে ভাসি,এ ছির মোর ঘটে
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ , আমি আজ চোর বটে। -পঙক্তিটির রচয়িতা কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শিশুরাজ্যে এই মেয়েটি একটি ছোটখাট বর্গির উপদ্রব বলিলেই হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন গল্পের সংলাপ?-উঃসমাপ্তি
কিন্তু মঙ্গল আলোকে আমার শুভ উৎসব উজ্জ্বল হইয়া উঠিল –উদ্বৃতাংশটুকু রবিঠাকুরের কোন প্রবন্ধ থেকে নেয়া হয়েছে?-উঃ কাবুলিওয়ালা
পরের মাস দেড়ে ভিটেমাটি ছেড়ে বাহির হইনু পথে – করিল ডিক্রি , ববই বিক্রির মিথ্যা দেনার খতে। পঙক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কোন কবিতার অংশ ?-উঃ দুই বিঘা জমি
গ্রহণ করেছ যত ,ঋণী তত করেছ আমায়। উদ্বৃত বাক্যটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত শেষের কবিতা উপন্যাসের বোন চরিত্রের বক্তব্য?-উঃ অমিত রায়।
আমি যে দেখেছি গোপন হিংসা কপট রাত্রিছায়ে উদ্বৃতাংশটি কোন কবির কোন কবিতার অংশ ?-উঃ প্রশ্ন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
এনেছিলে সাথি করে মৃত্যুহীন প্রাণ ,
মরণে তাই তুমি করে গেলে দান ।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাকে উদ্দেশ্য করে কথাগুলো লিখেছিলেন?-উঃ চিত্তরঞ্জন দাস
আজ হতে শর্ত পরে, কে তুমি পড়িছ বসি , আমার ………..কবিতাখানি কৌতুহলভরে। শূন্যস্থানে প্রচলিত শব্দটি চিহ্নিত করুন?-উঃ কবিতাখানি ।
সম্মুখে শান্তি পারাবার
ভাসাও তরী হে কর্ণার
তুমি হবে চিরসাথী লও লও হে ক্রেড়পতি
অসীমের পথে জ্বলিবে জ্যোতি ধ্রুবতারার । উদ্বৃতাংশটুকু রচয়িতা কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
ধরণীর কোন এক দীনতম গৃহে যদি জন্মে প্রেয়সী কার লেখা?-উঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
নমো নমঃ সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি উদ্বৃতাংশের লেখক- উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান কার রচনা ?-উঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
চাষী ওরা , নয়কো চাষা, নয়কো ছোট লোক বলেছেন-উঃ নজরুল ইসলাম ।
দুর্গম গিরি কাস্তার মরু দুস্তর পারাপার গানটির রচয়িতা কে?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
রমযানের ঐ রোযার মেষে এল খুশির ঈদ গানটির রচয়িতা কে?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
মম একহাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী , আর হাতে রণ তুর্য নজরুল ইসলামের- বিদ্রোহী কবিতার একটি চরণ।
দেখিয়া ক্ষেপিয়ে গিয়েছি, তাই যাহা আসে কই মুখে এ ই কবিতাংশটি কোন কবিতার অন্তর্গত ?- উঃ আমার কৈফিয়ৎ।
গাহি সম্যের গান, ধরণী হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান । পঙক্তিটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কোন কবিতার অংশ ?-উঃ জীবন –বন্দনা।
সাম্যের গান গাই ,আমার চক্ষে পুরুষ –রমণী কোন ভেদাভেদ নেই । কবিতাংশটির রচয়িতা কে?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম ।
নিচের উদ্বৃতাংশ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতা থেকে নেয়া হয়েছে ?-উঃ কাণ্ডারী এ তরীর পাকা মাঝি মাল্লা
দাঁড়ী মুখে সারিগান – লা শরীক আল্লাহ । -উঃ খেয়াপারের কতরণী।
বউ কথা কও, বউ কথা কও
কও কথা অভিমানী
সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে
যাবে কত যামিনী । -এই কবিতাংশটুকুর কবি কে ?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
নিশেষে নিশাচর নিশাচর ,গ্রাসে মহাবিশ্বে , ত্রাসে কাঁপে তরণীর পাপী যত নিঃশেষে । কবিতাংশটুকু কোন কবির লেখা?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম ।
কাটাকুঞ্জে বসি তুই গাঁথিবি মালিকা
দিয়া গেনু ভালে তোর বেদনার টীকা – এ্ উদ্বৃতাংশটি কোন কবির রচনা ?-উঃ কাজী নজরূল ইসলাম।
একখানি ছোটো খেত, আমি একেলা –রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার চরণ?-উঃ সোনার তরী।
একবার মনে হইল ফিরিয়া যাই .জগতের ক্রোড়বিচ্যুত সেই অনাথিনীকে সঙ্গে করিয়া লইয়া আসি –নদীবক্ষে ভাসমান পথিকের হৃদয় এই তথ্যের উদয় হইল? ফিরিয়া ফল কি-এ পৃথিবীতে কে কার ?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
আমি শুনে হাসি , আঁখিজলে ভাসি,এ ছির মোর ঘটে
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ , আমি আজ চোর বটে। -পঙক্তিটির রচয়িতা কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শিশুরাজ্যে এই মেয়েটি একটি ছোটখাট বর্গির উপদ্রব বলিলেই হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন গল্পের সংলাপ?-উঃসমাপ্তি
কিন্তু মঙ্গল আলোকে আমার শুভ উৎসব উজ্জ্বল হইয়া উঠিল –উদ্বৃতাংশটুকু রবিঠাকুরের কোন প্রবন্ধ থেকে নেয়া হয়েছে?-উঃ কাবুলিওয়ালা
পরের মাস দেড়ে ভিটেমাটি ছেড়ে বাহির হইনু পথে – করিল ডিক্রি , ববই বিক্রির মিথ্যা দেনার খতে। পঙক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কোন কবিতার অংশ ?-উঃ দুই বিঘা জমি
গ্রহণ করেছ যত ,ঋণী তত করেছ আমায়। উদ্বৃত বাক্যটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত শেষের কবিতা উপন্যাসের বোন চরিত্রের বক্তব্য?-উঃ অমিত রায়।
আমি যে দেখেছি গোপন হিংসা কপট রাত্রিছায়ে উদ্বৃতাংশটি কোন কবির কোন কবিতার অংশ ?-উঃ প্রশ্ন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
এনেছিলে সাথি করে মৃত্যুহীন প্রাণ ,
মরণে তাই তুমি করে গেলে দান ।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাকে উদ্দেশ্য করে কথাগুলো লিখেছিলেন?-উঃ চিত্তরঞ্জন দাস
আজ হতে শর্ত পরে, কে তুমি পড়িছ বসি , আমার ………..কবিতাখানি কৌতুহলভরে। শূন্যস্থানে প্রচলিত শব্দটি চিহ্নিত করুন?-উঃ কবিতাখানি ।
সম্মুখে শান্তি পারাবার
ভাসাও তরী হে কর্ণার
তুমি হবে চিরসাথী লও লও হে ক্রেড়পতি
অসীমের পথে জ্বলিবে জ্যোতি ধ্রুবতারার । উদ্বৃতাংশটুকু রচয়িতা কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
ধরণীর কোন এক দীনতম গৃহে যদি জন্মে প্রেয়সী কার লেখা?-উঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
নমো নমঃ সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি উদ্বৃতাংশের লেখক- উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান কার রচনা ?-উঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
চাষী ওরা , নয়কো চাষা, নয়কো ছোট লোক বলেছেন-উঃ নজরুল ইসলাম ।
দুর্গম গিরি কাস্তার মরু দুস্তর পারাপার গানটির রচয়িতা কে?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
রমযানের ঐ রোযার মেষে এল খুশির ঈদ গানটির রচয়িতা কে?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
মম একহাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী , আর হাতে রণ তুর্য নজরুল ইসলামের- বিদ্রোহী কবিতার একটি চরণ।
দেখিয়া ক্ষেপিয়ে গিয়েছি, তাই যাহা আসে কই মুখে এ ই কবিতাংশটি কোন কবিতার অন্তর্গত ?- উঃ আমার কৈফিয়ৎ।
গাহি সম্যের গান, ধরণী হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান । পঙক্তিটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কোন কবিতার অংশ ?-উঃ জীবন –বন্দনা।
সাম্যের গান গাই ,আমার চক্ষে পুরুষ –রমণী কোন ভেদাভেদ নেই । কবিতাংশটির রচয়িতা কে?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম ।
নিচের উদ্বৃতাংশ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতা থেকে নেয়া হয়েছে ?-উঃ কাণ্ডারী এ তরীর পাকা মাঝি মাল্লা
দাঁড়ী মুখে সারিগান – লা শরীক আল্লাহ । -উঃ খেয়াপারের কতরণী।
বউ কথা কও, বউ কথা কও
কও কথা অভিমানী
সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে
যাবে কত যামিনী । -এই কবিতাংশটুকুর কবি কে ?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
নিশেষে নিশাচর নিশাচর ,গ্রাসে মহাবিশ্বে , ত্রাসে কাঁপে তরণীর পাপী যত নিঃশেষে । কবিতাংশটুকু কোন কবির লেখা?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম ।
কাটাকুঞ্জে বসি তুই গাঁথিবি মালিকা
দিয়া গেনু ভালে তোর বেদনার টীকা – এ্ উদ্বৃতাংশটি কোন কবির রচনা ?-উঃ কাজী নজরূল ইসলাম।