- Thu Jan 16, 2025 9:49 pm#8301
হায়রে কোথা সে বিদ্যা, বলে বিদ্যা দূরে থাকি পার্থরথী তোমার চরণে । উদ্বৃত্ত চরণ দুটির কবি কে ?-উঃ রঙ্গলাল বন্দ্যোপধ্যায়
কোথায় স্বর্গ ? কোথায় নরক?-উঃ কে বলে তা বহুদূর?
মানুষেরেই মাঝে স্বর্গ- নরক , মানুষেতে সুরাসুর । পঙক্তির রচয়িতা কে ?-উঃ ফজলুল করিম
সুন্দর হে,, দাও দাও সুন্দর জীবন
হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন। -চরণ দুটি কার লেখা?-উঃ শেখ ফজলুল করিম
অলীক কুনাট্য রঙ্গে ,মজে লোক রাঢ়ে ও বঙ্গে – কার উক্তি ?-উঃ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
বাংলার কাব্য বাংলার ভাষা মিটায় আমার প্রাণের পিপাসা , সে দেশ আমার নয় গো আপন , যে দেশ আমার নয় গো আপন, যে দেশে বাঙালি নেই । এ পঙক্তিটি কোন কবিতা থেকে উদ্বৃত্ করা হয়েছে?- উঃরামনধি গুপ্ত
ডে বঙ্গ ভান্ডারে তব বিবিধ রতন , তা সবে অবহেলা করি পরধন লোভে মত্ত , করিনু গমন পরদেশ । কোন কবির রচিত কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে?-উঃ মধুসূদন দত্ত
ওরে বাছা মাতৃকোষে রতনের রাজি, এ ভিখারী দশা তবে কোন তোর আজি –এ পঙতি্তদ্বয় কোন কবিতার অন্তর্গত?-উঃ বঙ্গভাষা
সতত হে নদ, তুমি পড় মোর মনে ।
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে। চরণ দুটির কবি কে?-উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
রে পথিক ! রে পাষাণ হৃদয় ! কি লোভে ত্রংঙে দৌড়তেছে? কি আশায় খণ্ডিত শির বর্শার অগ্রভাবে বিদ্ধ করিয়া লইয়া যাইতেছ ? এ শিরে হায়। এ খণ্ডিত শিরে তোমার প্রয়োজন কি?-উঃ বিষাদ সিন্ধু
যে জন দিবসে মনের হরষে
জ্বালায় মোমের বাতি। এই পঙক্তিটি কোন কবির থেকে নেয়া হয়েছে ? –উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
সমগ্র শরীরকে বঞ্চিত করে কেবল মুখে রক্ত জমলে তাকে স্বাস্থ্য বলা যায় না বলেছেন – উঃরবীন্দ্রনাথ
আমরা সবাই রাজা আমাদেরি এই রাজার রজত্বে এই পঙক্তিটি রচয়িতা কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালেব ধন চুরি । -উঃ চরণদ্বয় রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার অংশ ?-উঃ দুই বিঘা জমি
নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে
তিল ঠাঁই আর নাহিরে
ওগো, আজ তোরা যাসেনে ঘরে বাহিরে। পঙক্তিটি কার লেখা?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে ……..ঠাই আর নাহিরে। -উঃ তিল
যেখানে ফ্রি থিংকিং নেই সেখানে কালচার নেই –উক্তটি কোন লেখকের লেখা প্রবন্ধে পাওয়া যায়?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মরণ রে , তুঁহু মম শ্যাম সমান পঙক্তিটির রচয়িতা কে ?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কাদম্বিনী মরিয়্ প্রমাণ করিল সে মরে নাই উক্তটি কোন গল্প লেখকের ?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে বনের পাখি ছিল বনে। একদা কি করিয়া মিলন হইল দোঁহে, কি ছিল বিধাতার মনে, কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে? –উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
হায়রে , তাহার বউমার প্রতি বাবার সেই মধুমাখা পঞ্চদ্বর এবার এমন বাজখাই খাদে নামিল কেমন করিয়া?উদ্বৃতাংশটুকু প্রবন্ধকার কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
যে আমারে দেখিবারে পায় অসীম ক্ষমায় ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি ,
এবার পূঁজায় তারি আপনারে দিতে চাই বলি। চরণটির রচয়িতা ……….উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নিচের কবিতাংশটি কোন কবির রচনা?
যে আছে মাটির কাছাকাছি
সে কবির বাণী লাগি কান পেতে আছি। -উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
এ যে দুর্লভ ,এ যে মানবী , ইহার রহস্যের কি অন্ত আছে?-উঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মানুষ যা চায় ভুল করে চায়, যা পায় চায় না –কার কথা?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি –রবীন্দ্রনাথের কোন কাব্যের কবিতা?-উঃ শেষলেখা
কোথায় স্বর্গ ? কোথায় নরক?-উঃ কে বলে তা বহুদূর?
মানুষেরেই মাঝে স্বর্গ- নরক , মানুষেতে সুরাসুর । পঙক্তির রচয়িতা কে ?-উঃ ফজলুল করিম
সুন্দর হে,, দাও দাও সুন্দর জীবন
হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন। -চরণ দুটি কার লেখা?-উঃ শেখ ফজলুল করিম
অলীক কুনাট্য রঙ্গে ,মজে লোক রাঢ়ে ও বঙ্গে – কার উক্তি ?-উঃ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
বাংলার কাব্য বাংলার ভাষা মিটায় আমার প্রাণের পিপাসা , সে দেশ আমার নয় গো আপন , যে দেশ আমার নয় গো আপন, যে দেশে বাঙালি নেই । এ পঙক্তিটি কোন কবিতা থেকে উদ্বৃত্ করা হয়েছে?- উঃরামনধি গুপ্ত
ডে বঙ্গ ভান্ডারে তব বিবিধ রতন , তা সবে অবহেলা করি পরধন লোভে মত্ত , করিনু গমন পরদেশ । কোন কবির রচিত কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে?-উঃ মধুসূদন দত্ত
ওরে বাছা মাতৃকোষে রতনের রাজি, এ ভিখারী দশা তবে কোন তোর আজি –এ পঙতি্তদ্বয় কোন কবিতার অন্তর্গত?-উঃ বঙ্গভাষা
সতত হে নদ, তুমি পড় মোর মনে ।
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে। চরণ দুটির কবি কে?-উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
রে পথিক ! রে পাষাণ হৃদয় ! কি লোভে ত্রংঙে দৌড়তেছে? কি আশায় খণ্ডিত শির বর্শার অগ্রভাবে বিদ্ধ করিয়া লইয়া যাইতেছ ? এ শিরে হায়। এ খণ্ডিত শিরে তোমার প্রয়োজন কি?-উঃ বিষাদ সিন্ধু
যে জন দিবসে মনের হরষে
জ্বালায় মোমের বাতি। এই পঙক্তিটি কোন কবির থেকে নেয়া হয়েছে ? –উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
সমগ্র শরীরকে বঞ্চিত করে কেবল মুখে রক্ত জমলে তাকে স্বাস্থ্য বলা যায় না বলেছেন – উঃরবীন্দ্রনাথ
আমরা সবাই রাজা আমাদেরি এই রাজার রজত্বে এই পঙক্তিটি রচয়িতা কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালেব ধন চুরি । -উঃ চরণদ্বয় রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার অংশ ?-উঃ দুই বিঘা জমি
নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে
তিল ঠাঁই আর নাহিরে
ওগো, আজ তোরা যাসেনে ঘরে বাহিরে। পঙক্তিটি কার লেখা?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে ……..ঠাই আর নাহিরে। -উঃ তিল
যেখানে ফ্রি থিংকিং নেই সেখানে কালচার নেই –উক্তটি কোন লেখকের লেখা প্রবন্ধে পাওয়া যায়?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মরণ রে , তুঁহু মম শ্যাম সমান পঙক্তিটির রচয়িতা কে ?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কাদম্বিনী মরিয়্ প্রমাণ করিল সে মরে নাই উক্তটি কোন গল্প লেখকের ?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে বনের পাখি ছিল বনে। একদা কি করিয়া মিলন হইল দোঁহে, কি ছিল বিধাতার মনে, কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে? –উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
হায়রে , তাহার বউমার প্রতি বাবার সেই মধুমাখা পঞ্চদ্বর এবার এমন বাজখাই খাদে নামিল কেমন করিয়া?উদ্বৃতাংশটুকু প্রবন্ধকার কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
যে আমারে দেখিবারে পায় অসীম ক্ষমায় ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি ,
এবার পূঁজায় তারি আপনারে দিতে চাই বলি। চরণটির রচয়িতা ……….উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নিচের কবিতাংশটি কোন কবির রচনা?
যে আছে মাটির কাছাকাছি
সে কবির বাণী লাগি কান পেতে আছি। -উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
এ যে দুর্লভ ,এ যে মানবী , ইহার রহস্যের কি অন্ত আছে?-উঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মানুষ যা চায় ভুল করে চায়, যা পায় চায় না –কার কথা?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি –রবীন্দ্রনাথের কোন কাব্যের কবিতা?-উঃ শেষলেখা