- Wed Jan 15, 2025 10:32 am#8289
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে –বাংলার সাহিত্যের কোন কাব্যে বাঙালির এ প্রার্থনা ধ্বনি হয়েছে?-উঃ অন্নদামঙ্গল।
আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার কেমন করিয়া হয়, কবর দেশেতে ঘুমিয়ে রয়েছে নিঝঝুম নিরালয়। পংক্তিটি কোন কবির রচনা?-উঃ জসীম উদ্দীন ।
নাচে পাপ-সিন্ধু তুঙ্গ তরঙ্গ ।মৃত্যুর মহানিশা রুদ্র উলঙ্গ । ত্রাসে কাঁপে তরণীর পাপী যত নিঃস্বে । পংক্তিটি কোন কবির রচনা? –উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে
বনের পাখি ছিল বনে।
একদা কী করিয়া মিলন হল দোঁহে,
কী ছিল বিধাতার মনে।
পঙক্তিটির রচয়িতা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে – চরণটি কার রচনা?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ওরে নবীন ওরে আমার কাঁচা ,
ওরে সবুজ , ওরে অবুঝ
আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।
-পঙটি কোন কবির রচনা ?
উঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
তবুও থামে না যৌবন বেগ, জীবনের উল্লাসে –এই চরণটির রচয়িতা নিচের কোন কবি?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম ।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতো সন্ধ্যা নামে-কার লেখা?-উঃ জীবনানন্দ দাশ।
আজি রক্ত-নিশি ভোরে
একি এ শুনি ওরে
মুক্তি-কোলাহল বন্দী-শৃঙ্খ।চরণগুলোর রচয়িতা কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি , সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি।–এই পঙক্তি দুটির রচয়িতা-উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কার।
স্বাধীনতা তুমি , রবি ঠাকুরের অজর কবিতা – কথাটি কার রচনা ?- উঃ শামসুর রাহমান।
সকল দেশের রানী সে যে – আমার জন্মভূমি –চরণটি কোন কবির রচনা?-উঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
বাপের বাড়িতে যাইবার কালে কহিত ধরিয়া পা, আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান – তলীর গাঁ –পঙটির রচয়িতা কে?-উঃজসীমউদ্দীন।
বড়র পিরীত বালির বাঁধ ।
ক্ষণে হাতে দড়ি ,কষণেক চাঁদ ‘’ চরণ দু’টি কার রচনা?-উঃ ভারতচন্দ্র রায়।
যে সবে বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী ।
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি। এ পংক্তি দুটি কোন কবির কবিতা হতে উদ্বৃত করা হওয়ছে?-উঃ আব্দুল হাকিম।
দেশি ভাষা বিদ্যা যার মরে ন জুয়ায় নিজ দেশ ত্যাগী কেন বিদেশ ন যায়। কবিতাংশটি কার?-উঃ কবি আব্দুল হাকিম।
তে কাজ নিবেদি বাংলা করিয়া রচন । নিজ পরিশ্রম তোষি আমি সর্বজন । কোন কবির রচনা?-উঃ আবদুল হাকিম ।
সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু আনলে পুড়িয়া গেল- পদটির রচয়িতা কে?-উঃ জ্ঞানদাস।
রূপ লাগি আখি ঝুরে শুরে মন ভোর কার রচনা ?-উঃ জ্ঞানদাস।
সবার উপর মানুষ সত্য,তাহার উজর নাই –কে বলেছেন?-উঃ চণ্ডীদাস।
সই কেমনে ধরিব হিয়া
আমার বঁধুয়া আন বাড়ি যায়
আমারি আঙিনা দিয়া । কার রচনা ?-উঃ চণ্ডীদাস।
সই কে শুনাইল শ্যাম নামে পদটির রচয়িতা কে?-চণ্ডীদাস ।
এ ভরা বাদর মাহ ভাদর
শূন্য মন্দির মোর।–কে লিখেছেন?-উঃ বিদ্যাপতি।
পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ?-উদ্বৃত্ততাংশটুকু কোন গ্রন্থের ?-উঃ কপালকুণ্ডলা
পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ-কে কাকে বলেছিল?-কপালকুণ্ডলা নবকুমারকে।
তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম না হইব কেন উক্তিটি কার?-বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়।
স্বাধীনতা হীনতার কে বাঁচিতে চায়-চরণটি কার?-উঃরঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়।
আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার কেমন করিয়া হয়, কবর দেশেতে ঘুমিয়ে রয়েছে নিঝঝুম নিরালয়। পংক্তিটি কোন কবির রচনা?-উঃ জসীম উদ্দীন ।
নাচে পাপ-সিন্ধু তুঙ্গ তরঙ্গ ।মৃত্যুর মহানিশা রুদ্র উলঙ্গ । ত্রাসে কাঁপে তরণীর পাপী যত নিঃস্বে । পংক্তিটি কোন কবির রচনা? –উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে
বনের পাখি ছিল বনে।
একদা কী করিয়া মিলন হল দোঁহে,
কী ছিল বিধাতার মনে।
পঙক্তিটির রচয়িতা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে – চরণটি কার রচনা?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ওরে নবীন ওরে আমার কাঁচা ,
ওরে সবুজ , ওরে অবুঝ
আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।
-পঙটি কোন কবির রচনা ?
উঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
তবুও থামে না যৌবন বেগ, জীবনের উল্লাসে –এই চরণটির রচয়িতা নিচের কোন কবি?-উঃ কাজী নজরুল ইসলাম ।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতো সন্ধ্যা নামে-কার লেখা?-উঃ জীবনানন্দ দাশ।
আজি রক্ত-নিশি ভোরে
একি এ শুনি ওরে
মুক্তি-কোলাহল বন্দী-শৃঙ্খ।চরণগুলোর রচয়িতা কে?-উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি , সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি।–এই পঙক্তি দুটির রচয়িতা-উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কার।
স্বাধীনতা তুমি , রবি ঠাকুরের অজর কবিতা – কথাটি কার রচনা ?- উঃ শামসুর রাহমান।
সকল দেশের রানী সে যে – আমার জন্মভূমি –চরণটি কোন কবির রচনা?-উঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
বাপের বাড়িতে যাইবার কালে কহিত ধরিয়া পা, আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান – তলীর গাঁ –পঙটির রচয়িতা কে?-উঃজসীমউদ্দীন।
বড়র পিরীত বালির বাঁধ ।
ক্ষণে হাতে দড়ি ,কষণেক চাঁদ ‘’ চরণ দু’টি কার রচনা?-উঃ ভারতচন্দ্র রায়।
যে সবে বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী ।
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি। এ পংক্তি দুটি কোন কবির কবিতা হতে উদ্বৃত করা হওয়ছে?-উঃ আব্দুল হাকিম।
দেশি ভাষা বিদ্যা যার মরে ন জুয়ায় নিজ দেশ ত্যাগী কেন বিদেশ ন যায়। কবিতাংশটি কার?-উঃ কবি আব্দুল হাকিম।
তে কাজ নিবেদি বাংলা করিয়া রচন । নিজ পরিশ্রম তোষি আমি সর্বজন । কোন কবির রচনা?-উঃ আবদুল হাকিম ।
সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু আনলে পুড়িয়া গেল- পদটির রচয়িতা কে?-উঃ জ্ঞানদাস।
রূপ লাগি আখি ঝুরে শুরে মন ভোর কার রচনা ?-উঃ জ্ঞানদাস।
সবার উপর মানুষ সত্য,তাহার উজর নাই –কে বলেছেন?-উঃ চণ্ডীদাস।
সই কেমনে ধরিব হিয়া
আমার বঁধুয়া আন বাড়ি যায়
আমারি আঙিনা দিয়া । কার রচনা ?-উঃ চণ্ডীদাস।
সই কে শুনাইল শ্যাম নামে পদটির রচয়িতা কে?-চণ্ডীদাস ।
এ ভরা বাদর মাহ ভাদর
শূন্য মন্দির মোর।–কে লিখেছেন?-উঃ বিদ্যাপতি।
পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ?-উদ্বৃত্ততাংশটুকু কোন গ্রন্থের ?-উঃ কপালকুণ্ডলা
পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ-কে কাকে বলেছিল?-কপালকুণ্ডলা নবকুমারকে।
তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম না হইব কেন উক্তিটি কার?-বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়।
স্বাধীনতা হীনতার কে বাঁচিতে চায়-চরণটি কার?-উঃরঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়।