- Sun Oct 11, 2020 12:41 pm#3702
চর্যাপদের যে কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন – ভুসুকুপা।
মঙ্গলকাব্যের মূল উপজীব্য – দেব-দেবীর গুণগান।
চর্যাপদের পদগুলো রচিত – মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।
শূণ্যপুরান রচনা করেন – রামাই পন্ডিত।
ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধি – মহামোহোপাধ্যায়।
বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় – ১৯০৭ সালে।
বৈষ্ণব পদাবলির অধিকাংশ পদ রচিত - ব্রজবুলি ভাষায়।
শৃঙ্গার রসকে বৈষ্ণব পদাবলিতে যে রস বলে – মধুর রস।
দৌলত উজির বাহরাম খান যে অঞ্চলের অধিবাসী ছিলেন – চট্টগ্রাম।
আলাওলের তোহফা যে ধরনের কাব্য – নীতিকাব্য।
বাংলা সাহিত্যে মঙ্গলকাব্য ধারার প্রাচীনতম ধারা – মনসামঙ্গল।
মধ্যযুগের শষ কবি – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম গদ্যগ্রন্থ – কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ।
শিখা পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন – আবুল হুসেন।
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হয় – ১৮০১ সালে।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক কবি – মাইকেল মধূসুদন দত্ত।
ঘরে বাইরে উপন্যাসের রচয়িতা – রবীন্দ্রনাখ ঠাকুর।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সোনার তরি কবিতা যে ছন্দে রচিত – মাত্রাবৃত্ত।
বাংলা সাহিত্যের ভোরের পাখি বলা হয় – বিহারিলাল চক্রবর্তীকে।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম প্রকাশিত গল্প – মন্দির।
ইদুর ছোটগল্পটির রচয়িতা – সোমেন চন্দ।
অক্টোপাস উপন্যাসের রচয়িতা – শামসুর রহমান।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি গানটির প্রথম সুরকার – আবদুল লতিফ।
বিভূতিভূষণ রচিত প্রথম উপন্যাস পথের পাচালি প্রকাশিত হয় – ১৯২৯ সালে।
রক্তাক্ত প্রান্তর নাটকটির পটভূমি – পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ।
নিরালোকের দিব্যরথ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা – শামসুর রহমান।
বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে উদ্ধতির রচয়িতা – সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
মাইকেল মধূসূদন দত্ত জন্মগ্রহণ করেন – ২৫ জানুয়ারি ১৮২৪।
সংশপ্তক উপন্যাস রচনা করেন – শহীদুল্লাহ কায়সার।
আঠারো বছর বয়স কবিতাটি যে কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে – ছাড়পত্র।
মঙ্গলকাব্যের মূল উপজীব্য – দেব-দেবীর গুণগান।
চর্যাপদের পদগুলো রচিত – মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।
শূণ্যপুরান রচনা করেন – রামাই পন্ডিত।
ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধি – মহামোহোপাধ্যায়।
বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় – ১৯০৭ সালে।
বৈষ্ণব পদাবলির অধিকাংশ পদ রচিত - ব্রজবুলি ভাষায়।
শৃঙ্গার রসকে বৈষ্ণব পদাবলিতে যে রস বলে – মধুর রস।
দৌলত উজির বাহরাম খান যে অঞ্চলের অধিবাসী ছিলেন – চট্টগ্রাম।
আলাওলের তোহফা যে ধরনের কাব্য – নীতিকাব্য।
বাংলা সাহিত্যে মঙ্গলকাব্য ধারার প্রাচীনতম ধারা – মনসামঙ্গল।
মধ্যযুগের শষ কবি – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম গদ্যগ্রন্থ – কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ।
শিখা পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন – আবুল হুসেন।
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হয় – ১৮০১ সালে।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক কবি – মাইকেল মধূসুদন দত্ত।
ঘরে বাইরে উপন্যাসের রচয়িতা – রবীন্দ্রনাখ ঠাকুর।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সোনার তরি কবিতা যে ছন্দে রচিত – মাত্রাবৃত্ত।
বাংলা সাহিত্যের ভোরের পাখি বলা হয় – বিহারিলাল চক্রবর্তীকে।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম প্রকাশিত গল্প – মন্দির।
ইদুর ছোটগল্পটির রচয়িতা – সোমেন চন্দ।
অক্টোপাস উপন্যাসের রচয়িতা – শামসুর রহমান।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি গানটির প্রথম সুরকার – আবদুল লতিফ।
বিভূতিভূষণ রচিত প্রথম উপন্যাস পথের পাচালি প্রকাশিত হয় – ১৯২৯ সালে।
রক্তাক্ত প্রান্তর নাটকটির পটভূমি – পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ।
নিরালোকের দিব্যরথ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা – শামসুর রহমান।
বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে উদ্ধতির রচয়িতা – সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
মাইকেল মধূসূদন দত্ত জন্মগ্রহণ করেন – ২৫ জানুয়ারি ১৮২৪।
সংশপ্তক উপন্যাস রচনা করেন – শহীদুল্লাহ কায়সার।
আঠারো বছর বয়স কবিতাটি যে কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে – ছাড়পত্র।