Get on Google Play

বাংলা সাহিত্য বিষয়ক আলোচনা
#1557
ত্রিশের দশকের বিশিষ্ঠ ৫ জন কবি রবীন্দ্র প্রভাবের বাইরে গিয়ে বাংলা ভাষায় আধুনিক কবিতা সৃষ্টি করেছিলেন। তাদের ৫ জনকে বাংলা সাহিত্যে পঞ্চ পান্ডব/ ত্রিশের কবি/কল্লোলের কবি বলা হয়। তারা হলেনঃ- ১.অমিয় চক্রবর্তী ২. বুদ্ধদেব বসু ৩. জীবনানন্দ দাশ ৪. বিষ্ণু দে ৫. সুধীন্দ্রনাথ দত্ত।

পিএসসি নির্ধারিত ১১ জন সাহিত্যিক এর পরেই এই ৫ জন সম্পর্কে জানা খুবই গুরত্বপূর্ণ।

নিচে তাদের জীবনী সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হল।
অমিয় চক্রবর্তীঃ (১৯০১-১৯৮৬) কবি, গবেষক ও শিক্ষাবিদ। জন্ম ১০ এপ্রিল, ১৯০১ শ্রীরামপুর, হুগলি, পশ্চিমবঙ্গ। তাঁর পিতা দ্বিজেশচন্দ্র চক্রবর্তী আসামের গৌরীপুর রাজ্যের দীউয়ান ছিলেন। অমিয় চক্রবর্তী পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এ পাস (১৯২১) করে শান্তিনিকেতনের গবেষণা বিভাগে যোগদান করেন। পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন ও সাহিত্যে এম.এ ডিগ্রি লাভ (১৯২৬) করেন। পরে তিনি রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন (১৯২৬-১৯৩৩)। তিনি ১৯৩৩ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা কাজে যোগ দেন এবং ১৯৩৭ সালে সে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিফিল ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৪০ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করেন। ১৯৪৮-১৯৭৭ সাল পর্যন্ত তিনি সপরিবারে আমেরিকায় বসবাস করেন। এ সময়ের মধ্যে তিনি ১৯৪৮ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত হাওয়ার্ড, বস্টন ইত্যাদি বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক প্রাচ্য ধর্ম ও সাহিত্যে অধ্যাপনা কাজে নিয়োজিত ছিলেন। কবি ইয়েটস, জর্জ বার্নাড’শ, আলবার্ট আইনস্টাইন, রবার্টফ্রস্ট, আলবার্ট সোয়ইটজর, বোরিস পান্তেরনাক, পাবলো কাসালস্ প্রমুখ বিশ্ববরেণ্য লেখকদের সঙ্গে তাঁর ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। প্রায় সব ক’টি মহাদেশের অসংখ্য দেশে নানাবিধ কর্মসূত্রে তিনি ভ্রমণ করেন। বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে বক্তৃতা দিয়েছেন। এ কারণে অমিয় চক্রবর্তীর কবিতায় আন্তর্জাতিক বিশ্বপরিবেশের অনেক ভৌগোলিক স্থানের নাম, বর্ণনা ও চিত্র লক্ষ করার মতো। তার কবিতা বিশ্বময়তাকে ধারণ করেছে; এটি তার কবিতাকে দিয়েছে বিশিষ্টতা। এ ছাড়া তাঁর কবিতায় আছে এ অঞ্চলের চিরায়ত বিষয় মরমী সুর ও আধ্যাত্মিকতা। অমিয় চক্রবর্তী তাঁর জীবনের প্রথম দিকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিকট-সান্নিধ্যে এসেছিলেন।

বুদ্ধদেব বসুঃ (১৯০৮-১৯৭৪) সাহিত্যিক, সমালোচক, সম্পাদক। ১৯০৮ সালের ৩০ নভেম্বর কুমিল্লায় জন্ম। তাঁর পরিবারের আদি নিবাস ছিল বিক্রমপুরের মালখানগরে। জন্মের অল্প পরেই ধনুষ্টংকারে তাঁর মাতৃবিয়োগ ঘটে এবং পিতা ঢাকা বারের উকিল ভূদেবচন্দ্র বসু পরিব্রজ্যা গ্রহণ করে নিরুদ্দেশ হন। এমতাবস্থায় বুদ্ধদেব মাতুলালয়ে লালিত-পালিত হন। তাঁর শৈশব, কৈশোর ও যৌবনের প্রথমভাগ কাটে কুমিল্লা, নোয়াখালী ও ঢাকায়। ঢাকা থেকে প্রগতি (১৯২৭-১৯২৯) এবং কলকাতা থেকে কবিতা (১৯৩৫-১৯৬০) পত্রিকা প্রকাশ ও সম্পাদনা তাঁর জীবনের উল্লেখযোগ্য কর্ম। কবিতাবিষয়ক কবিতা পত্রিকাটি তখন সাহিত্যিক মহলে উচ্চ প্রশংসা লাভ করে; রবীন্দ্রোত্তর কবিতা-আন্দোলনেও এর ভূমিকা স্বীকৃত। বুদ্ধদেব নিজেও রবীন্দ্র-প্রভাববলয় থেকে বেরিয়ে আসেন।শুধু কবিতা নয়, বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় বুদ্ধদেবের স্বচ্ছন্দ বিচরণ ছিল। তিনি রোম্যান্টিক কবিচেতনার অধিকারী ছিলেন; তবে পরবর্তীকালে তিনি আবেগ অপেক্ষা মননশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। মননশীল প্রবন্ধ ও সাহিত্য-সমালোচনায় তিনি সূক্ষ্ম বুদ্ধিবৃত্তির পরিচয় দিয়েছেন। তাঁর গদ্যশৈলীতে আছে ব্যক্তিত্বের ছাপ। পদ্যগদ্য মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থসংখ্যা শতাধিক


জীবনানন্দ দাশঃ (১৮৯৯-১৯৫৪) কবি, শিক্ষাবিদ। তিনি ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁদের আদি নিবাস ছিল বিক্রমপুরের গাওপাড়া গ্রামে। তাঁর পিতা সত্যানন্দ দাশ ছিলেন স্কুলশিক্ষক ও সমাজসেবক। তিনি ব্রহ্মবাদী পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। মাতা কুসুমকুমারী দাশ ছিলেন একজন কবি।জীবনানন্দ বরিশাল ব্রজমোহন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক (১৯১৫), বি এম কলেজ থেকে আই.এ (১৯১৭) এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্সসহ বি.এ (১৯১৯) ও ইংরেজিতে এম.এ (১৯২১) পাস করেন। আইন কলেজে ভর্তি হলেও শেষ পর্যন্ত তিনি পরীক্ষা দেননি। জীবনানন্দ কলকাতা সিটি কলেজে ১৯২২ সালে ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা শুরু করেন। ১৯২৯ সালে তিনি সদ্য প্রতিষ্ঠিত বাগেরহাট প্রফুল্লচন্দ্র কলেজে যোগ দেন, কিন্তু কিছুদিন পর চাকরি ছেড়ে কলকাতায় চলে যান। ওই বছরই (১৯২৯) তিনি দিল্লির রামযশ কলেজে যোগ দেন এবং ১৯৩০-এ আবার দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। পরে কিছুকাল বেকার থেকে জীবনানন্দ ১৯৩৫ সালে বরিশালের বিএম কলেজে যোগদান করেন। এভাবে তাঁর কর্মজীবন বিভিন্ন কলেজে অধ্যাপনায় এবং মাঝে মাঝে অন্য পেশায় অতিবাহিত হয়। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের কিছু আগে তিনি সপরিবারে কলকাতা চলে যান।জীবনানন্দ ছিলেন বাংলা কাব্যান্দোলনে রবীন্দ্রবিরোধী তিরিশের কবিতা নামে খ্যাত কাব্যধারার অন্যতম কবি। পাশ্চাত্যের মডার্নিজম ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী বঙ্গীয় সমাজের বিদগ্ধ মধ্যবিত্তের মনন ও চৈতন্যের সমন্বয় ঘটে ওই কাব্যান্দোলনে।

বিষ্ণু দেঃ (১৯০৯-১৯৮২) কবি, প্রাবন্ধিক, চিত্রসমালোচক ও শিল্পানুরাগী। ১৯০৯ সালের ১৮ জুলাই কলকাতার পটলডাঙ্গায় তাঁর জন্ম। পিতা অবিনাশচন্দ্র দে ছিলেন অ্যাটর্নি। কলকাতার মিত্র ইনস্টিটিউট ও সংস্কৃত কলেজিয়েট স্কুলে বিষ্ণু দে অধ্যয়ন করেন। ১৯২৭ সালে তিনি এ স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। তারপর বঙ্গবাসী কলেজ থেকে আইএ (১৯৩০), সেন্ট পলস কলেজ থেকে ইংরেজিতে বিএ অনার্স (১৯৩২) এবং থেকে ইংরেজিতে এমএ (১৯৩৪) ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষা সমাপনান্তে তিনি অধ্যাপনাকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়ে ১৯৩৫ সালে কলকাতার রিপন কলেজে যোগদান করেন। পরে (১৯৪৪-১৯৪৭), মৌলানা আজাদ কলেজ (১৯৪৭-১৯৬৯) ও কৃষ্ণনগর কলেজে তিনি অধ্যাপনা করেন। বিষ্ণু দে ত্রিশোত্তর বাংলা কবিতার নব্যধারার আন্দোলনের প্রধান পাঁচজন কবির অন্যতম ছিলেন। তিনি মার্কসবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ ছিলেন। কাব্যভাবনা ও প্রকাশরীতিতে বুদ্ধিবৃত্তি ও মননশীলতাকে অঙ্গীকার করেই তিনি কবিতা লেখেন। তাঁর কবিতায় টি.এস এলিয়টের কবিতার প্রভাব রয়েছে। দেশের অতীত ও বর্তমানের নানা বিষয় এবং বিদেশের বিশেষত ইউরোপের শিল্প-সাহিত্যের বিচিত্র প্রসঙ্গ তাঁর কাব্যের শরীর ও চিত্রকল্প নির্মাণ করেছে। এসব কারণে তাঁর কাব্য দুর্বোধ্যতার অভিযোগ থেকে মুক্ত নয়। খ্যাতনামা কবি বিষ্ণু দে ছিলেন সঙ্গীতশিল্পী ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের সতীর্থ এবং চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের বন্ধু। যামিনী রায়ের অনুপ্রেরণায়ই তিনি শিল্প-সমালোচনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বেশ কয়েকখানি মূল্যবান গ্রন্থ রচনা করেন। তিরিশের কাব্যধারায় বিষ্ণুদের মধ্যেই প্রথম রাবীন্দ্রিক কাব্যবলয় অতিক্রমণের প্রয়াস লক্ষ করা যায়। মার্কসীয় তত্ত্বকে জীবনাবেগ ও শিল্পসম্মত করে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে তাঁর সাফল্য অপরিসীম।

সুধীন্দ্রনাথ দত্তঃ (৩০ অক্টোবর ১৯০১ – ২৫ জুন ১৯৬০) বাংলা ভাষার একজন প্রধান আধুনিক কবি। বিংশ শতকের ত্রিশ দশকের যে পাঁচ জন কবি বাংলা কবিতায় রবীন্দ্র প্রভাব কাটিয়ে আধুনিকতার সূচনা ঘটান তাদের মধ্যে সুধীন্দ্রনাথ অন্যতম। তাকে বাংলা কবিতায় “ধ্রুপদী রীতির প্রবর্তক” বলা হয়।

বাংলা সাহিত্যের পঞ্চ পান্ডব থেকে গুরত্বপূর্ণ সব MCQ একসাথে দেওয়া হল
জীবনানন্দ দাশ

১। নিচের কোন গ্রন্থটি উপন্যাস নয়? [৩৮তম বিসিএস /উপজেলা মহিলা ও শিশু বিষয়ক কর্মকর্তাঃ ০৭]
উত্তর: কবিতার কথা।
২। কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ১৮৯৯ সালে আরেক জন কবিও একইর বছরে জন্ম গ্রহন করেন, তিনি কে? [পোস্টমাস্টার জেনারেল (পূর্বাঞ্চল, চট্টগ্রাম)- এর কার্যালয়ের অধীন পোষ্টাল অপারেটর ২০১৭]
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
৩। “মহা পৃথিবী” কাব্যগ্রন্থ কার লেখা? [প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরিক্ষা ২০১৫]
উত্তর: জীবনানন্দ দাস।
৪। সিংহল সমূদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে কে ঘুরেছেন- [জাতীয় রাজস্ব বোর্ডেও কর্মকর্তা (মুক্তিযুদ্ধা ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্টি)২০১৫]
উত্তর: জীবনানন্দ দাস।
৫। জীবনানন্দ দাসের জন্মস্থান কোন জেলায়?[১৬তম বিসিএস/প্রবাসী ককল্যান ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়ের সহকারী পরিচালক ২০১২]
উত্তর: বরিশাল জেলা।
৬। ধানসিঁড়ি নদী কোথায় অবস্থিত?[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষা, খ-ইউনিট : ০৮-০৯/শ্রম অধিদপ্তরে রেজিষ্টারঃ০০]
উত্তর: বরিশাল।
৭। জীবনানন্দ দাসের জন্ম কত সালে?[সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ২০১১]
উত্তর: ১৮৯৯।
৮।কবি জীবনানন্দ দাশের ওপর যে বিদেশী গবেষক গবেষনা করেন তার নাম কী?[পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাঃ০১]
উত্তর: ক্লিনটন বি সীল।
৯। কোন কবির মাও একজন কবি?[ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষা, খ ইউনিটঃ ০৭-০৮]
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
১০। তিরিশ দশকের সবচেয়ে ‘তথাকথিত’ কোন গনবিচ্ছিন্ন কবি এখন বেশ জনপ্রিয়?[থানা সহকারী শিক্ষা অফিসারঃ ৯৯]
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
১১। কার কবিতাকে ‘চিত্ররূপময়’ বলা হয়েছে? [আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদঃ ০৭]
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
১২। জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্থ- [আমদানি-রপ্তানি অধিদপ্তরের নির্বাহী অফিসারঃ ৭/কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষন ব্যুরোর উপপরিচালকঃ ০৭]
উত্তর: ঝরা পালক।
১৩। Who is the poet of ‘Ruposhi Bangla’ Poem?[এক্সিম ব্যাংক অফিসারঃ ০৪]
উত্তর: Jibonanda Das
১৪। ‘রূপসী বাংলা’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন?[পল্লী উন্নয়ন বেকার্ডের মাঠ সংগঠক-২০১৪/সোনালী, জনতা, অগ্রনী ও রূপালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসারঃ৯৮]
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
১৫। জীবনানন্দ দাশের ‘রূপসী বাংলা’ কিসের পরিচায়ক? [স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অধীন সহকারী রসায়নবিদঃ ০১/মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে গবেষনা কর্মকর্তাঃ ৯৮/থানা শিক্ষা অফিসারঃ ৯৬]
উত্তর: স্বদেশ প্রীতি ও নিসর্গময়তা।
১৬। জীবনানন্দ দাশের রচিত কাব্যগ্রন্থ- [১৩তম বিসিএস/কর্মসংস্থান ব্যাংক অ্যাসিসটেন্ট অফিসারঃ ০১/বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অধীনে ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের সহকারী ভূ-পদার্থবিদঃ ৯৮]
উত্তর: ধূসর পান্ডুলিপি
১৭। ‘ধূসর পান্ডুলিপি’ কার রচনা? [তথ্য মন্ত্রনালয়ের অধীনে সহকারী পরিচালকঃ ০৪]
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
১৮। ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ কার লেখা? [তথ্য মন্ত্রনালয়ের অধীনে টেলিভিশন প্রকৌশলী গ্রেড-২ঃ ০৪]
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
১৯। কোন দুটি জীবনানন্দ দাশ রচিত কাব্যগ্রন্থ? [বাংলাদেশ রেলওয়ে উপসহকারী (সিভিল)২০১৬/উপজেলা মহিলা ও শিশু বিষয়ক কর্মকর্তাঃ ০৭]
উত্তর: বেলা অবেলা কালবেলা ও ধূসর পান্ডুলিপি।
২০। ‘বনলতা সেন’ কার রচনা? [সহকারী থানা শিক্ষা অফিসারঃ ০৯]
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
২১। বাংলা সাহিত্যের একজন আধুনিক কবি ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে এডগার এলেন পো রচিত ‘টু হেলেন’ কবিতা থেকে কোন কবিতাটি রচনা করে? [সহকারী থানা শিক্ষ অফিসারঃ ০৪]
উত্তর: বনলতা সেন।
২২। জীবনানন্দ দাশের প্রবন্ধগ্রন্থ কোনটি? [২৮তম বিসিএস]
উত্তর: কবিতার কথা।
২৩। কোনটি জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ নয়? [দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ব্যুরো সহকারী পরিচালকঃ ০১]
উত্তর: সোনালী কাবিন।
২৪। কোনটি জীবনানন্দ দাশের কাব্য নয়? [স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মাদক দ্রব্য অধিদপ্তরের পরিদর্শক- ২০১৩]
উত্তর: বেলা শেষের গান।
২৫। কোনটি জীবনানন্দ দাশের কাব্য নয়? [প্রাক-প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা- ২০১৩]
উত্তর: অর্কেস্ট্র।
২৬। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে থাকাবস্থায় বুদ্ধদেব বসু যে পত্রিকা সম্পাদন করতেন তার নাম- [৮বিজেএস (সহকারী জজ) প্রাথমিক পরীক্ষা ২০১৩]
উত্তর: বাসন্তিকা।
২৭। বুদ্ধদেব বসু কোন দশকের কবি হিসেবে খ্যাত? [সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাঃ ০৭]
উত্তর: ত্রিশ দশকের।
২৮। ‘তিথিডোর’ গ্রন্থের রচিয়াতা- [প্রবাসী কল্যান ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়ের সহকারী পরিচালক- ২০১২]
উত্তর: বুদ্ধদেব বসু
২৯। বাংলা সাহিত্যে পঞ্চপান্ডব কাকে বলা হয়? [বিসিআইসি’র সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) ২০১১]
উত্তর: ৫জন কবিকে।
৩০। কোন কবি পঞ্চ পান্ডবদের একজন? [সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার (ATEO) ২০১২]
উত্তর: বুদ্ধদেব বসু।

অমিয় চক্রবর্ত্তী

৩১। অমিয় চক্রবর্ত্তীর জন্ম কোথায়?
উত্তর: শ্রীরামপুর, হুগলি, পশ্চিমবঙ্গ।
৩১। তারজন্ম তারিখ কত?
উত্তর: ১০ই এপ্রিল ১৯০১।
৩২। তার পিতার নাম কী?
উত্তর: দ্বিজেশ চন্দ্র চক্রবর্ত্তী।
৩৩। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি?
উত্তর: পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এ; দর্শন ও সাহিত্যে এম.এ. রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি. ফিল. ডিগ্রি লাভ করেন।
৩৪। তার পেশা কি ছিল?
উত্তর: অধ্যাপনা।
৩৫। তিনি মূলত কি করতেন?
উত্তর: একজন শীর্ষ স্থানীয় আধুনিক কবি।
৩৬। কাদের সঙ্গে তার অন্তরঙ্গ সম্পর্ক ছিল?
উত্তর: কবি ইয়েটস, জর্জ বার্নাডশ, আলবার্ট আইনস্টাইন, রবার্ট ফ্রস্ট, আলবার্ট সোয়াইটজর প্রমুখ বিশ্ববরেন্য মণীষীর সঙ্গে।
৩৭। তিনি কোন সময়ের কবি ছিলেন?
উত্তর: ত্রিশের দশকের।
৩৮। বাংলা কাব্যের ক্ষেত্রে তার অবস্থান কোথায়?
উত্তর: রবীন্দ্র প্রভাবিত কাব্য-বলয়ের বাইরে।
৩৯। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তিনি কিভাবে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: তিনি রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিগত সচিব ছিলেন এবং তার সঙ্গে বহুদেশ ভ্রমন করেছেন।
৪০। কবিতা ছাড়াও কিসে তাঁর পরিচিতি লাভ হয়?
উত্তর: গদ্যশিল্পী হিসেবে।
৪১। তাঁর প্রকাশিত বিশেষ কাব্যগ্রন্থগুলো কী কী?
উত্তর: ‘খসড়া’;‘এক মুঠে’; ‘মাটির দেয়াল’; অভিজ্ঞান বসন্ত’; ‘অনিঃশেষ’ ইত্যাদি।
৪২। তাঁর গদ্য রচনাগুলো কী কী?
উত্তর: ‘চলো যা’; ‘সাম্প্রতিক’; ‘পুরবাসী’; ‘পথ অন্তহীন’ ইত্যাদি।
৪৩। বাংলাদেশ কবিতাটি তিনি কোন প্রেক্ষাপটে রচনা করেন?
উত্তর: বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রেক্ষাপট।
৪৪। তিনি কী কী পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তর: ‘ইউনেস্কো পুস্কার’ (১৯৬০), ‘ভারতীয় ন্যাশনাল একাডেমি পুরস্কার’, ভারত সরকার কর্তৃক ‘পদ্মভোষণ’ উপাধি (১৯৭০) প্রাপ্ত।
৪৫। কত সালে তার মৃত্যু?
উত্তর: ১৯৮৬ সালে।

বিষ্ণু দে

৪৬। বিষ্ণু দে কোথায়, কবে জন্মগ্রহন করেন?
উত্তর: কলকাতা, ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে।
৪৭। তিনি মূলত কি ছিলেন?
উত্তর: কবি, প্রাবন্ধিক ও চিত্র সমালোচক।
৪৮। তিনি কোন সাহিত্য গোষ্টীর লেখক?
উত্তর: কল্লোল সাহিত্য গোষ্টী।
৪৯। তিনি কোন পত্রিকার সম্পাদকমন্ডলীর একজন ছিলেন?
উত্তর: পরিচয় (১৯৩১ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত)
৫০। তার প্রকাশিত অপর পত্রিকার নাম কী?
উত্তর: সাহিত্যপত্র (১৯৪৮)।
৫১। বিষ্ণু দের প্রকাশিত প্রধান কাব্যগ্রন্থগুলোর নাম কী?
উত্তর: উর্বশী ও আর্টেমিস (১৯৩৩), চোরাবলি (১৯৩৭), সাত ভাই চম্পা (১৯৪৪), তুমি শুধো পঁচিশে বৈশাখ (১৯৫৮), স্মৃতি সত্তা ভবিষ্যৎ (১৯৬৩), সেই অন্ধকার চাই (১৩৩৭), রবিকরোজ্জ্বল নিজদেশ (১৩৮০)।
৫২। ‘উর্বশী ও আর্টিমিস’ (১৯৩৩), কাব্যগ্রন্থের পরিচয় দাও?
উত্তর: বিষ্ণু দে রচিত এই কাব্যগ্রন্থ দেশি ও বিদেশি মিথের প্রয়োগ আছে। সনাতন রোমান্টিকতার বিরোধী বিষ্ণু দে-র প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘উর্বশী ও আর্টিমিস’ প্রকাশিত হয় ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দে। তিনি ঐতিহ্য সচেতন ব্যক্তি ছিলেন বলে আর্টিমিসের চিত্রকল্পের সঙ্গে উর্বশীর চিত্রকল্পের পাশাপাশি স্থান দিয়েছেন। গ্রন্থটির কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কবিতা হলো : উর্বশী, উর্বসী ও আর্টিমিস, প্রেম, ছেদ, পলায়ন, রাত্রিশেষ ইত্যাদি।
৫৩। তার কাব্য বৈশিষ্ট কী?
উত্তর: তিনি প্রাচ্য ও প্রশ্চাত্য মিথের সঙ্গে বাস্তবতার সংমিশ্রন ঘটান। তা্ছাড়া মার্কসীয় মতবাদকে নিজরে মতো গ্রহন করে প্রয়োগ করেন।
৫৪। তাঁর রচিত প্রবন্ধগুলোর নাম কী?
উত্তর: সাহিত্যের ভবিষ্যৎ (১৯৬৮), রবীন্দ্রনাথ ও শিল্পসাহিত্যে আধুনিকতা সমস্যা (১৯৬৬)।
৫৫। তাঁর রচিত অনুবাদ সাহিত্যের নাম কী?
উত্তর: এলিয়টের কবিতা (১৯৫০)।
৫৬। তিনি সাহিত্য রচনার জন্য কী কী পুরস্কারে ভূষিত হন?
উত্তর: ১৫৫- তে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ও ১৯৭২- এ জ্ঞানপীট পুরস্কার।
৫৭। তিনি তাঁর রচনায় কী উপস্থাপনার ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করেন?
উত্তর: মার্কসীয় তত্ত্বকে জীবনাবেগ ও শিল্পসম্মত করে।
৫৮। তিনি কত তারিখে মৃত্যুবরন করেন?
উত্তর: ৩রা ডিসেম্বর, ১৯৮২।


বুদ্ধদেব বসু

৫৯। বুদ্ধদেব বসুর জন্মসাল কত?
উত্তর: ৩০শে নভেম্বর, ১৯০৮।
৬০। তিনি কোথায় জন্মগ্রহন করেন?
উত্তর: কুমিল্লা।
৬১। রবীন্দ্রনাথের পর বাংলা সাহিত্যে কাকে সব্যসাচী লেখক বলা হয়?
উত্তর: বুদ্ধদেব বসুকে।
৬২। তিনি মূলত কী কী ছিলেন?
উত্তর: কবি, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও সম্পাদক।
৬৩। তিনি বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, ইংরেজীতে।
৬৪। জগন্নাথ হলের ছাত্র অবস্থায় তিনি একটি পত্রিকা প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন যা আজও বের হয়। তার নাম কী?
উত্তর: বাসন্তিকা।
৬৫। তাঁর সম্পাদিত পত্রিকাগুলোর নাম কী?
উত্তর: প্রগতি (১৯২৭-২৯) ও কবিতা (১৩৪২-৪৭)।
৬৬। হুমায়ন কবিরের সাথে তাঁর সম্পাদিত ত্রৈমাসিক পত্রিকা কোনটি?
উত্তর: চতুরঙ্গ।
৬৭। ‘কল্কাবতী’ কাব্যগ্রন্থের পরিচয় দাও?
উত্তর: ‘কল্কাবতী’ (১৯৩৭) বুদ্ধদেব বসুর তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ। এই কাব্যের কবিতাগুলির রচনাকাল ১৯২৯-৩৪ এবং প্রধান বিষয় প্রেম। সংগীতময় ভাষা এবং উচ্চারনের সংক্ষেপের জন্য কাব্যগ্রন্থটি সমকালে বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষন করেছিল।
৬৮। ‘দময়ন্তী’ কাব্যগ্রন্থের পরিচয় দাও?
উত্তর: ‘দময়ন্তী’ (১৯৪৩) কাব্যগ্রন্থে সংকলিত কবিতাগুলি ১৯৩৫-৪২ সালের মধ্যে রচিত হয়। এই কাব্যের মধ্যে বুদ্ধদেবের কবিতায় একটি পালাবদল লক্ষ করা যায়। দীপ্ত ত্রিপাটীর মতে, এ কাব্য বাৎসল্য ও শৃঙ্গার রসের যৌক্তিক মিলন ঘটেছে।
৬৯। ‘তিথিডোর’ উপন্যাসের পরিচয় দাও?
উত্তর: ‘তিথিডোর’ (১৯৪৮) উপন্যাস প্রথম শ্রাবন, করুন রঙিন পথ, যবনিক কম্পমান এই তিন খন্ডে বিভক্ত বাঙালি মধ্যবিত্ত শিল্পিত স্বভাব নর-নারীর জীবনযাপনের মনোরম ও মধুর কাহিনি এ উপন্যাসে বর্ণিত। কাহিনির মূল উপজীব্য প্রেম ও যৌবনের বন্দনা। এই কাহিনির গীতল বাসা ও কাব্যময়তা এবং এর শেষাংশে প্রযুক্ত ‘চৈতন্যপ্রবাহ’- ধর্মী বর্ণনাভঙ্গি দেখা যার্য়।
৭০। ‘একদা তুমি প্রিয়ে’ উপন্যাস সম্পর্কে লেখ।
উত্তর: পলাশ ও রেবার মধ্যে যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে, তারই স্মৃতি ধরে উভয়ের মনে এক জটিল সমস্যার সৃষ্টি হয়। রেবা নতুনভাবে প্রেমের অভিষেক করতে চায় কিন্তু পলাশ বুঝতে পারে তা সম্ভব নয়। এরকম কাহিনি নিয়ে বুদ্ধদেব বসুর রচিত ‘একদা তুমি প্রিয়ে’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ১৯৩৩ সালে।
৭১। তাঁর রচিত স্মৃতিকথাগুলোর নাম কী?
উত্তর: আমার ছোটবেলা (১৯৭৩), আমার যৌবন (১৯৭৬)।
৭২। তিনি তাঁর রচনার জন্যে কী কী পুরস্কারে ভূষিত হয়?
উত্তর: সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার, পদ্মভূষণ উপাধি ও রবীন্দ্র পুরস্কার।
৭৩। তাঁর মৃত্যু তারিখ কত?
উত্তর: ১৮ই মার্চ, ১৯৭৪।

সুধীন্দ্রনাথ দত্ত

৭৪। সুধীন্দ্রনাথ দত্ত কবে, কোথায় জন্মগ্রহন করেন?
উত্তর: ১৯০১ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে অক্টোবর, কলকাতায়।
৭৫। তার পিতা-মাতার নাম কী?
উত্তর: ইন্দুমতী বসুমল্লিক, (দার্শনিক)হীরেন্দ্রনাথ দত্ত।
৭৬। তাঁর শিক্ষা জীবন কোথায় শুরু হয়?
উত্তর: কাশীতে হিন্দি বলয়ে। তিনি সংস্কৃত, হিন্দি, ইংরেজী পড়তেন। এমন কি ঘরে মায়ের সঙ্গেও হিন্দিতে কথা বলতেন। যে কারনে বাঙালির সন্তান হয়েও তাঁকে পড়ে বাংলা শিখতে হয়।
৭৭। তিনি কোন কোন পত্রিকার সাথে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: নব-পর্যায়ে ‘সবুজপত্র’ (প্রকাশনা সহযোগী) : ১৯২৭); দৈনিক ফরওয়ার্ড (সম্পাদকীয় কর্মী: ১৯২৮); ত্রৈমাসিক পরিচয় (সম্পাদক: ১৯৩১); দি স্টেটসম্যান (সহকারী সম্পাদক: ১৯৪৪); দি মাক্সিয়ান ওয়ে (সম্পাদনা সহযোগী: ১৯৪৪)।
৭৮। কোন পত্রিকা সম্পাদনা করে তিনি অমর হয়ে আছেন?
উত্তর: ত্রৈমাসিক ‘পরিচয়’ (১৯৩১)। তিনি একধারে ১২ বছর এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। আধুনিক বাংলা সাহিত্যচর্চায় পত্রিকাটি খুবই গুরুত্বপূর্ন ভূমিখা রেখেছে।
৭৯। তাঁর স্ত্রীর নাম লেখ?
উত্তর: ছবি বসু (বিয়ে: ২২/০৭/১৯২৪; বিচ্ছেদ: বৎসরাধিক কাল পর); রাজেস্বরী বসুরায় (বিয়ে: ২৯/০৫/১৯৪৩)।
৮০। তিনি কোন কাব্যগ্রন্থ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে উৎসর্গ করেছেন?
উত্তর: তন্বী (১৯৩০)। উৎসর্গপত্রে লিখেছেন: ‘রবীন্দনাথ ঠাকুরের শ্রীচরনে অর্ঘ্য। ঋনশোধের জন্য নয়, ঋনস্বীকারের জন্য।’

Raisul Islam Hridoy
    Similar Topics
    TopicsStatisticsLast post
    0 Replies 
    354 Views
    by sajib
    0 Replies 
    203 Views
    by kajol
    0 Replies 
    185 Views
    by tasnima
    0 Replies 
    197 Views
    by mousumi
    0 Replies 
    77 Views
    by raihan

    বিষয় : রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, আপন বিভাগের “[…]

    বিষয় : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্[…]

    Amendment of Vacancy announcement for the post of […]