- Mon Mar 10, 2025 8:02 pm#8406
১. কাজী নজরুল ইসলামের সাম্যবাদী ভাবনার পরিচয় দাও।
২. উদাহরণসহ প্রমিত বাংলা বানানের চারটি নিয়ম লেখ।
৩. অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী প্রবাদটির নিহিতার্থ বিশ্লেষণ কর।
৪. মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণতূর্য ব্যাখ্যা কর।
৫. অনুচ্ছেদটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
যার ভিত্তি পচে গেছে , তাকে একদম উপড়ে ফেলে নতুন করে ভিত্তি না গাঁথলে তার ওপর ইমারত যতবার খাড়া করা যাবে, ততবারই তা পড়ে যাবে। দেশের যারা শত্রু , দেশের যা-কিছু মিথ্যা , ভণ্ডামি ,মেকি তা সব দূর করতে প্রয়োজন হবে আগুনের সম্মার্জন।আমার এমন গুরু কেউ নেই , যার খাতিরে সে আগুন সত্যকে অস্বীকার করে কারুর মিথ্যা বা ভণ্ডামিকে প্রশ্রয় দেবে। আমি সে –দাসত্ব হতে সম্পূর্ণ মুক্ত।আমি কোনো দিনই কারুর বাণীকে বেদবাক্য বলে মেনে নেব না, যদি তার সভ্যতা প্রাণে তার সাড়া না দেয়। না বুঝে বোঝার ভণ্ডামি করে পাঁচ জনের শ্রদ্ধা আর প্রশংসা পাবার লোভ আমি কোনো দিনই করব না।
ক. আগুনের সম্মার্জনা বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
খ. ইমারত পড়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে কেন?
গ. উপরের অংশটুকু কার লেখা ? কোন রচনার অংশবিশেষ ?
ঘ. লেখক কোন দাসত্বের কথা বলেছেন?
ঙ. এখানে ভণ্ডামি বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৬. সারমর্ম লেখ:
তোমার মাপে হয়নি সবাই
তুমিও হওনি সবার মাপে
তুমি মর কারো ঠেলায়
কেউ-বা মরে তোমার চাপে।
তবু ভেবে দেখতে গেলে
এমনি কীসের টানাটানি ,
তেমন করে হাত বাড়ালে
সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি।
আকাশ তবু সুনীল থাকে
মধুর থাকে ভোরের আলো ,
মরণ এলে হঠাৎ দেখি
মরার চেয়ে বাঁচাই ভালো।
৭. বানান ভুল ও বাক্যের অসংগতি দূর করে বাক্যগুলো আবার লিখ।
ক. এইসব মানুষগুলো আজ উদ্ধার জীবন কাটিয়েছে।
খ. মূর্খ লোকের দূর্গতির সীমা থাকে না ।
গ. তাহার জন্য অপেক্ষা করা মোটেও সমীচিন হবে না।
ঘ. তোমার অসৌজন্যে তিনি ব্যাথিত হয়েছে।
ঙ. তুমি কী ধৈর্য ধারণ করতে পারছ না।
২. উদাহরণসহ প্রমিত বাংলা বানানের চারটি নিয়ম লেখ।
৩. অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী প্রবাদটির নিহিতার্থ বিশ্লেষণ কর।
৪. মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণতূর্য ব্যাখ্যা কর।
৫. অনুচ্ছেদটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
যার ভিত্তি পচে গেছে , তাকে একদম উপড়ে ফেলে নতুন করে ভিত্তি না গাঁথলে তার ওপর ইমারত যতবার খাড়া করা যাবে, ততবারই তা পড়ে যাবে। দেশের যারা শত্রু , দেশের যা-কিছু মিথ্যা , ভণ্ডামি ,মেকি তা সব দূর করতে প্রয়োজন হবে আগুনের সম্মার্জন।আমার এমন গুরু কেউ নেই , যার খাতিরে সে আগুন সত্যকে অস্বীকার করে কারুর মিথ্যা বা ভণ্ডামিকে প্রশ্রয় দেবে। আমি সে –দাসত্ব হতে সম্পূর্ণ মুক্ত।আমি কোনো দিনই কারুর বাণীকে বেদবাক্য বলে মেনে নেব না, যদি তার সভ্যতা প্রাণে তার সাড়া না দেয়। না বুঝে বোঝার ভণ্ডামি করে পাঁচ জনের শ্রদ্ধা আর প্রশংসা পাবার লোভ আমি কোনো দিনই করব না।
ক. আগুনের সম্মার্জনা বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
খ. ইমারত পড়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে কেন?
গ. উপরের অংশটুকু কার লেখা ? কোন রচনার অংশবিশেষ ?
ঘ. লেখক কোন দাসত্বের কথা বলেছেন?
ঙ. এখানে ভণ্ডামি বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৬. সারমর্ম লেখ:
তোমার মাপে হয়নি সবাই
তুমিও হওনি সবার মাপে
তুমি মর কারো ঠেলায়
কেউ-বা মরে তোমার চাপে।
তবু ভেবে দেখতে গেলে
এমনি কীসের টানাটানি ,
তেমন করে হাত বাড়ালে
সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি।
আকাশ তবু সুনীল থাকে
মধুর থাকে ভোরের আলো ,
মরণ এলে হঠাৎ দেখি
মরার চেয়ে বাঁচাই ভালো।
৭. বানান ভুল ও বাক্যের অসংগতি দূর করে বাক্যগুলো আবার লিখ।
ক. এইসব মানুষগুলো আজ উদ্ধার জীবন কাটিয়েছে।
খ. মূর্খ লোকের দূর্গতির সীমা থাকে না ।
গ. তাহার জন্য অপেক্ষা করা মোটেও সমীচিন হবে না।
ঘ. তোমার অসৌজন্যে তিনি ব্যাথিত হয়েছে।
ঙ. তুমি কী ধৈর্য ধারণ করতে পারছ না।