- Wed Jan 08, 2025 4:46 pm#8213
১. ধ্বনি ও বর্ণ
যে দুটি বর্ণকে অন্তঃস্থ বর্ণ বলা হয়- য,ব ।
ব্যঞ্জণবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে- ফলা
বাংলা বর্ণমালায় ফলা -৬টি (য,ব,ম,র,ল, ও ন –ফলা)
স্পর্শবর্ণ হলো – ক থেকে ম পর্যন্ত ( ২৫টি বর্ণ)
২. উচ্চারণ
নব্বই (নোববোই), সম্বোধন (শমবোধন), উদ্বেল(উদবেল) ,ভবিষ্যদ্বাণী (ভোবিশশদবানি)
৩.বাক্যের প্রকারভেদ
বাক্যে দুটি অংশ থাকে –উদ্দেশ্য ও বিধেয় ।
বাক্যের মধ্যে স্থান পাওয়া প্রত্যেকটি শব্দকে বলা হয় – পদ ।
বাক্যের মধ্যে একাধিক শব্দ গুচ্ছকে বলে – বর্গ ।
বাক্যের ক্রিয়াকে যে চালায় তাকে বলা হয়- কর্তা।
৪.প্রকৃতি –প্রত্যয়
রম্ +ক্তি =রতি, দৃশ্ + অনীয়=দর্শনীয় , পান্ +অনীয় = পানীয়, বৃধ্ + ইষ্ণু=বর্ধিষ্ণু, গাঁ + উয়া = গাঁইয়া>গেঁয়া , ছাঁদ + উয়া= ছেঁদো ,বুদ্ধ + ষ্ণ =বৌদ্ধ , শিশু + ষ্ণ =শৈশব
৫.সন্ধি
মনীষা= মনস্ + ঈষা , কৃষ্টি = কৃষ্ + তি , স্বাগত = সু + আগত , পর্যন্ত =পরি + অন্ত , দ্যুলোক= দিব + লোক , বন্ +পতি =বনস্পতি , পতৎ + অঞ্জলি = পতঞ্জলি , ভাঃ+কর= ভাস্কর
৬.উপসর্গ
যে শব্দে অপূর্ণ অর্থে না উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে – নালায়েক ।
অনুগমন শব্দে উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে- পিছনে ।
অল্প অর্থে উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে যে শব্দে- অবগুণ্ঠন ।
প্র, পরা, অপ, সম , নি যে উপসর্গের উদাহরণ- তৎসম উপসর্গ ।
৭. সমাস
অনসূয়া (নেই অসূয়া( ঈর্ষা) যার):বহুব্রীহি
নবযৌবন (নব যে যৌবন):কর্মধারয়
অতিমাত্র (মাত্রাকে অতিক্রান্ত ):প্রাদি
মোহনিদ্রা (মোহ রূপ নিদ্রা ): রূপক কর্মধারয়
৮. ণ-ত্ব বিধান ও ষ-ত্ব বিধান
ঝ, র, ষ –এর পরে মূর্ধন্য-ণ হয়, যেমন – উষ্ণ ।
দুর্নীতি , দুর্নাম , দুর্নিবার , সর্বনাম –প্রভৃতি শব্দগুলোতে মূর্ধন্য ণ ব্যবহৃত হয়নি – সমাসবদ্ধ শব্দ বলে ।
ত-বর্গীয় বর্ণের আগে কখনো ব্যবহার হয় না – ণ ।
যে দুটি বর্ণকে অন্তঃস্থ বর্ণ বলা হয়- য,ব ।
ব্যঞ্জণবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে- ফলা
বাংলা বর্ণমালায় ফলা -৬টি (য,ব,ম,র,ল, ও ন –ফলা)
স্পর্শবর্ণ হলো – ক থেকে ম পর্যন্ত ( ২৫টি বর্ণ)
২. উচ্চারণ
নব্বই (নোববোই), সম্বোধন (শমবোধন), উদ্বেল(উদবেল) ,ভবিষ্যদ্বাণী (ভোবিশশদবানি)
৩.বাক্যের প্রকারভেদ
বাক্যে দুটি অংশ থাকে –উদ্দেশ্য ও বিধেয় ।
বাক্যের মধ্যে স্থান পাওয়া প্রত্যেকটি শব্দকে বলা হয় – পদ ।
বাক্যের মধ্যে একাধিক শব্দ গুচ্ছকে বলে – বর্গ ।
বাক্যের ক্রিয়াকে যে চালায় তাকে বলা হয়- কর্তা।
৪.প্রকৃতি –প্রত্যয়
রম্ +ক্তি =রতি, দৃশ্ + অনীয়=দর্শনীয় , পান্ +অনীয় = পানীয়, বৃধ্ + ইষ্ণু=বর্ধিষ্ণু, গাঁ + উয়া = গাঁইয়া>গেঁয়া , ছাঁদ + উয়া= ছেঁদো ,বুদ্ধ + ষ্ণ =বৌদ্ধ , শিশু + ষ্ণ =শৈশব
৫.সন্ধি
মনীষা= মনস্ + ঈষা , কৃষ্টি = কৃষ্ + তি , স্বাগত = সু + আগত , পর্যন্ত =পরি + অন্ত , দ্যুলোক= দিব + লোক , বন্ +পতি =বনস্পতি , পতৎ + অঞ্জলি = পতঞ্জলি , ভাঃ+কর= ভাস্কর
৬.উপসর্গ
যে শব্দে অপূর্ণ অর্থে না উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে – নালায়েক ।
অনুগমন শব্দে উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে- পিছনে ।
অল্প অর্থে উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে যে শব্দে- অবগুণ্ঠন ।
প্র, পরা, অপ, সম , নি যে উপসর্গের উদাহরণ- তৎসম উপসর্গ ।
৭. সমাস
অনসূয়া (নেই অসূয়া( ঈর্ষা) যার):বহুব্রীহি
নবযৌবন (নব যে যৌবন):কর্মধারয়
অতিমাত্র (মাত্রাকে অতিক্রান্ত ):প্রাদি
মোহনিদ্রা (মোহ রূপ নিদ্রা ): রূপক কর্মধারয়
৮. ণ-ত্ব বিধান ও ষ-ত্ব বিধান
ঝ, র, ষ –এর পরে মূর্ধন্য-ণ হয়, যেমন – উষ্ণ ।
দুর্নীতি , দুর্নাম , দুর্নিবার , সর্বনাম –প্রভৃতি শব্দগুলোতে মূর্ধন্য ণ ব্যবহৃত হয়নি – সমাসবদ্ধ শব্দ বলে ।
ত-বর্গীয় বর্ণের আগে কখনো ব্যবহার হয় না – ণ ।