- Tue May 04, 2021 11:53 am#7096
অশুদ্ধবাক্য : ভিক্ষুকদেরকে ভিক্ষা দাও।
শুদ্ধবাক্য : ভিক্ষুককে ভিক্ষা দাও। (একবচন) /ভিক্ষুকদের ভিক্ষা দাও। (বহুবচন)
অশুদ্ধবাক্য : বইকে পুড়িয়ে ফেলো/বইগুলোকে পুড়িয়ে ফেলো।
শুদ্ধবাক্য : বই/বইটি পুড়িয়ে ফেলো (একবচন)/বইগুলো পুড়িয়ে ফেলো (বহুবচন)
অশুদ্ধবাক্য : আপনি রবীন্দ্রনাথকে পড়ে কী পেলেন?
শুদ্ধবাক্য : আপনি রবীন্দ্রনাথ পড়ে কী পেলেন?
অশুদ্ধবাক্য : এ কলমকে দিয়ে কাজ হবে না।
শুদ্ধবাক্য : এ কলমে কাজ হবে না। /এ কলম দিয়ে কাজ হবে না।
অশুদ্ধবাক্য : এই কলমটিকে দিয়ে ভালো লেখা হয়।
শুদ্ধবাক্য : কলমটি দিয়ে ভালো লেখা হয়।
অশুদ্ধবাক্য : গরুকে দিয়ে শুধু লাঙল না গাড়িও টানা হয়।
শুদ্ধবাক্য : গরু দিয়ে শুধু লাঙল না গাড়িও টানা হয়।
অশুদ্ধবাক্য : সাতভাই যুক্তি করে ইউসুফ ফেলিল কুয়ায়।
শুদ্ধবাক্য : সাতভাই যুক্তি করে ইউসুফকে ফেলিল কুয়ায়।
অশুদ্ধবাক্য : তাদেরকে দিয়ে একাজ করিও না।
শুদ্ধবাক্য : তাদের দিয়ে একাজ করিও না।
অশুদ্ধবাক্য : তোমার কথায় বুকেতে আঘাত পাই।
শুদ্ধবাক্য : তোমার কথায় বুকে আঘাত পাই।
অশুদ্ধবাক্য : গেলাসে করে দুধ দাও।
শুদ্ধবাক্য : গেলাসে দুধ দাও।
অশুদ্ধবাক্য : ঘড়িকে হাতে দাও।
শুদ্ধবাক্য : ঘড়ি হাতে দাও /ঘড়িটি হাতে দাও।
অশুদ্ধবাক্য : ক্রিয়ার সঙ্গে যেসব বিভক্তি যুক্ত হয় তাকে ক্রিয়াবিভক্তি বলে।
/ক্রিয়ার সঙ্গে যেসব বিভক্তি যুক্ত হয় তাদেরকে ক্রিয়াবিভক্তি বলে।
শুদ্ধবাক্য : ক্রিয়ার সঙ্গে যেসব বিভক্তি যুক্ত হয় তাদের ক্রিয়াবিভক্তি বলে।
প্রত্যয়ের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ
কোন শব্দের সঙ্গে কোন প্রত্যয় যুক্ত হয় তা খেয়াল রেখেই শব্দ তৈরি করতে হয়। ভুল প্রত্যয়ের ব্যবহারের কারণে বানান ভুল হয়ে যায়। আর বানান ভুল হলে বাক্যের অর্থ পরিবর্তন হয়ে যায়। তাই প্রত্যয় ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হয়। একই শব্দের সঙ্গে দুটি প্রত্যয়চিহ্ন বসে না। বিভক্তি না দেয়ার কারণে যেমন বাক্যের গুণ নষ্ট হয়ে যায় আবার বেশি দিলেও গুণ নষ্ট হয়ে যায়। যেমন: এতটুকু মেয়ে কলেজ পড়ে, তোমার কথায় বুকেতে আঘাত পাই। তার সঙ্গে আমার সখ্যতা (সখ+য-ফলা+ তা) আছে। এটি তার দৈন্যতা।
অশুদ্ধবাক্য : এতটুকু মেয়ে কলেজ পড়ে
শুদ্ধবাক্য : এতটুকু মেয়ে কলেজে পড়ে।
অশুদ্ধবাক্য : তবলাওয়ালা ভালোই তবলা বাজায়।
শুদ্ধবাক্য : তবলচি /তবলাবাদক ভালোই তবলা বাজায়।
অশুদ্ধবাক্য : দারিদ্র কবি কাজী নজরুল ইসলামকে মহান করেছে।
শুদ্ধবাক্য : দারিদ্র্য কবি কাজী নজরুল ইসলামকে মহান করেছে।
অশুদ্ধবাক্য : বিকার লোক যে কোন সময় ক্ষতি করতে পারে।
শুদ্ধবাক্য : বিকৃত লোক যে কোন সময় ক্ষতি করতে পারে।
অশুদ্ধবাক্য : এটি দল কোন্দল।
শুদ্ধবাক্য : এটি দলীয় কোন্দল।
শুদ্ধবাক্য : ভিক্ষুককে ভিক্ষা দাও। (একবচন) /ভিক্ষুকদের ভিক্ষা দাও। (বহুবচন)
অশুদ্ধবাক্য : বইকে পুড়িয়ে ফেলো/বইগুলোকে পুড়িয়ে ফেলো।
শুদ্ধবাক্য : বই/বইটি পুড়িয়ে ফেলো (একবচন)/বইগুলো পুড়িয়ে ফেলো (বহুবচন)
অশুদ্ধবাক্য : আপনি রবীন্দ্রনাথকে পড়ে কী পেলেন?
শুদ্ধবাক্য : আপনি রবীন্দ্রনাথ পড়ে কী পেলেন?
অশুদ্ধবাক্য : এ কলমকে দিয়ে কাজ হবে না।
শুদ্ধবাক্য : এ কলমে কাজ হবে না। /এ কলম দিয়ে কাজ হবে না।
অশুদ্ধবাক্য : এই কলমটিকে দিয়ে ভালো লেখা হয়।
শুদ্ধবাক্য : কলমটি দিয়ে ভালো লেখা হয়।
অশুদ্ধবাক্য : গরুকে দিয়ে শুধু লাঙল না গাড়িও টানা হয়।
শুদ্ধবাক্য : গরু দিয়ে শুধু লাঙল না গাড়িও টানা হয়।
অশুদ্ধবাক্য : সাতভাই যুক্তি করে ইউসুফ ফেলিল কুয়ায়।
শুদ্ধবাক্য : সাতভাই যুক্তি করে ইউসুফকে ফেলিল কুয়ায়।
অশুদ্ধবাক্য : তাদেরকে দিয়ে একাজ করিও না।
শুদ্ধবাক্য : তাদের দিয়ে একাজ করিও না।
অশুদ্ধবাক্য : তোমার কথায় বুকেতে আঘাত পাই।
শুদ্ধবাক্য : তোমার কথায় বুকে আঘাত পাই।
অশুদ্ধবাক্য : গেলাসে করে দুধ দাও।
শুদ্ধবাক্য : গেলাসে দুধ দাও।
অশুদ্ধবাক্য : ঘড়িকে হাতে দাও।
শুদ্ধবাক্য : ঘড়ি হাতে দাও /ঘড়িটি হাতে দাও।
অশুদ্ধবাক্য : ক্রিয়ার সঙ্গে যেসব বিভক্তি যুক্ত হয় তাকে ক্রিয়াবিভক্তি বলে।
/ক্রিয়ার সঙ্গে যেসব বিভক্তি যুক্ত হয় তাদেরকে ক্রিয়াবিভক্তি বলে।
শুদ্ধবাক্য : ক্রিয়ার সঙ্গে যেসব বিভক্তি যুক্ত হয় তাদের ক্রিয়াবিভক্তি বলে।
প্রত্যয়ের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ
কোন শব্দের সঙ্গে কোন প্রত্যয় যুক্ত হয় তা খেয়াল রেখেই শব্দ তৈরি করতে হয়। ভুল প্রত্যয়ের ব্যবহারের কারণে বানান ভুল হয়ে যায়। আর বানান ভুল হলে বাক্যের অর্থ পরিবর্তন হয়ে যায়। তাই প্রত্যয় ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হয়। একই শব্দের সঙ্গে দুটি প্রত্যয়চিহ্ন বসে না। বিভক্তি না দেয়ার কারণে যেমন বাক্যের গুণ নষ্ট হয়ে যায় আবার বেশি দিলেও গুণ নষ্ট হয়ে যায়। যেমন: এতটুকু মেয়ে কলেজ পড়ে, তোমার কথায় বুকেতে আঘাত পাই। তার সঙ্গে আমার সখ্যতা (সখ+য-ফলা+ তা) আছে। এটি তার দৈন্যতা।
অশুদ্ধবাক্য : এতটুকু মেয়ে কলেজ পড়ে
শুদ্ধবাক্য : এতটুকু মেয়ে কলেজে পড়ে।
অশুদ্ধবাক্য : তবলাওয়ালা ভালোই তবলা বাজায়।
শুদ্ধবাক্য : তবলচি /তবলাবাদক ভালোই তবলা বাজায়।
অশুদ্ধবাক্য : দারিদ্র কবি কাজী নজরুল ইসলামকে মহান করেছে।
শুদ্ধবাক্য : দারিদ্র্য কবি কাজী নজরুল ইসলামকে মহান করেছে।
অশুদ্ধবাক্য : বিকার লোক যে কোন সময় ক্ষতি করতে পারে।
শুদ্ধবাক্য : বিকৃত লোক যে কোন সময় ক্ষতি করতে পারে।
অশুদ্ধবাক্য : এটি দল কোন্দল।
শুদ্ধবাক্য : এটি দলীয় কোন্দল।