- Thu Oct 15, 2020 3:06 pm#3779
লিঙ্গের প্রকারভেদ: লিঙ্গ চার প্রকার। যথা:
ক.পুংলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষজাতি বোঝায় তাহা পুংলিঙ্গ। যথা: বাবা, ভাই ইত্যাদি।
খ.স্ত্রী লিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা স্ত্রী জাতি বোঝায় তাহা স্ত্রী লিঙ্গ। যথা: মা, বোন ইত্যাদি।
গ.উভলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষ ও স্ত্রী দুই বোঝায় তাহা উভলিঙ্গ। যথা: জন, কবি, পাখি, শিশু , সন্তান, গুরু ইত্যাদি।
ঘ.ক্লীবলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষ ও স্ত্রী কিছুই বোঝায় না তাহা ক্লিব লিঙ্গ। যথা:কলম, কাগজ, ঘড়ি, ফুল ইত্যাদি।
নিত্য পুরুষবাচক শব্দ: কতকগুলো শব্দে কেবল পুরুষ বোঝায় । এদের স্ত্রীবাচক শব্দ হয় না। যেমন: কবিরাজ, ঢাকী, কৃতদার, অকৃতদার।
নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ: কতকগুলো শব্দে কেবল স্ত্রীবাচক বোঝায়। এদের পুরুষবাচক শব্দ হয় না। যেমন: সতীন, সধবা, বিধবা, ডাইনী, কুলটা, দাই ইত্যাদি।
লিঙ্গান্তর:
কতকগুলো শব্দের সাথে পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ যোগ করে পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ গঠন করা হয়।
পুংলিঙ্গ – স্ত্রীলিঙ্গ
বোন-পো – বোন-ঝি
ঠাকুরপো – ঠাকুরঝি
ঠাকুর দাদা – ঠাকুরমা
গয়লা – গয়লা বউ
জেলে – জেলে বউ
বিড়াল – মেনি বিড়াল
পুরুষ কয়েদি – মেয়ে কয়েদী
বলদ গুরু – গাই গরু
অনেক সময় আলাদা আলাদা শব্দে পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক বোঝায়।
পুংলিঙ্গ – স্ত্রীলিঙ্গ
সাহেব – বিবি
বাদশা – বেগম
গুক – সারী
খানসামা – আয়া
মরদ – জেনানা
কতকগুলো শব্দের স্ত্রী লিঙ্গে একাধিক শব্দরূপে দেখা যায় –
পুংলিঙ্গ – স্ত্রী লিঙ্গ
সুকেশ – সুকেশা
সুনয়ন – সুনয়না
সুকন্ঠ – সুকন্ঠা
চন্দ্রমুখ – চন্দ্রমুখী
অভাগা – অভাগী
শ্বশুর – শ্বাশুড়ী
ননদাই – ননদিনী
দুলহা – দুলহিন
ঠাকুর – ঠাকুরাণী
রজক – রজকী
ক.পুংলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষজাতি বোঝায় তাহা পুংলিঙ্গ। যথা: বাবা, ভাই ইত্যাদি।
খ.স্ত্রী লিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা স্ত্রী জাতি বোঝায় তাহা স্ত্রী লিঙ্গ। যথা: মা, বোন ইত্যাদি।
গ.উভলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষ ও স্ত্রী দুই বোঝায় তাহা উভলিঙ্গ। যথা: জন, কবি, পাখি, শিশু , সন্তান, গুরু ইত্যাদি।
ঘ.ক্লীবলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষ ও স্ত্রী কিছুই বোঝায় না তাহা ক্লিব লিঙ্গ। যথা:কলম, কাগজ, ঘড়ি, ফুল ইত্যাদি।
নিত্য পুরুষবাচক শব্দ: কতকগুলো শব্দে কেবল পুরুষ বোঝায় । এদের স্ত্রীবাচক শব্দ হয় না। যেমন: কবিরাজ, ঢাকী, কৃতদার, অকৃতদার।
নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ: কতকগুলো শব্দে কেবল স্ত্রীবাচক বোঝায়। এদের পুরুষবাচক শব্দ হয় না। যেমন: সতীন, সধবা, বিধবা, ডাইনী, কুলটা, দাই ইত্যাদি।
লিঙ্গান্তর:
কতকগুলো শব্দের সাথে পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ যোগ করে পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ গঠন করা হয়।
পুংলিঙ্গ – স্ত্রীলিঙ্গ
বোন-পো – বোন-ঝি
ঠাকুরপো – ঠাকুরঝি
ঠাকুর দাদা – ঠাকুরমা
গয়লা – গয়লা বউ
জেলে – জেলে বউ
বিড়াল – মেনি বিড়াল
পুরুষ কয়েদি – মেয়ে কয়েদী
বলদ গুরু – গাই গরু
অনেক সময় আলাদা আলাদা শব্দে পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক বোঝায়।
পুংলিঙ্গ – স্ত্রীলিঙ্গ
সাহেব – বিবি
বাদশা – বেগম
গুক – সারী
খানসামা – আয়া
মরদ – জেনানা
কতকগুলো শব্দের স্ত্রী লিঙ্গে একাধিক শব্দরূপে দেখা যায় –
পুংলিঙ্গ – স্ত্রী লিঙ্গ
সুকেশ – সুকেশা
সুনয়ন – সুনয়না
সুকন্ঠ – সুকন্ঠা
চন্দ্রমুখ – চন্দ্রমুখী
অভাগা – অভাগী
শ্বশুর – শ্বাশুড়ী
ননদাই – ননদিনী
দুলহা – দুলহিন
ঠাকুর – ঠাকুরাণী
রজক – রজকী