- Sun Oct 11, 2020 11:33 am#3700
বাক্য: যে সুবিন্যস্ত পদ সমষ্টি দ্বারা কোনো বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশিত হয়, তকে বাক্য বলে।
বাক্যের ভিত্তি: ভাষার বিচারে বাক্যের নিম্নলিখিত তিনটি গুণ থাকা চাই।
যেমন:
ক.আকাঙ্খা
খ.আসক্তি
গ.যোগ্যতা
আকাঙ্খা: বাক্যের অর্থ পরিষ্কারভাবে বোঝার জন্য এক পদের পর অন্য পদ শোনার যে ইচ্ছা তাই আকাঙ্খা। যেমন:
অপূর্ণাঙ্গ বাক্য: রহিম খুব।
পূর্ণাঙ্গ বাক্য: রহিম খুব ভালো ছেলে।
আসক্তি: মনোভাব প্রকাশের জন্য বাক্যে শব্দগুলোকে এমনভাবে পরপর সাজানো হবে যাতে মনোভাব প্রকাশে বাধাগ্রস্থ না হয়। বাক্যে অর্থসঙ্গতি রক্ষার জন্য সুশৃঙ্খল পদবিন্যাসই আসক্তি।
আসক্তিহীন লেখা: খুব ছেলে রহিম ভালো।
আসক্তি সম্পন্ন বাক্য: রহিম খুব ভালো ছেলে।
যোগ্যতা: বাক্যস্থিত পদসমূহের অর্থগত এবং ভাবগত মিলবন্ধনের নাম যোগ্যতা। যেমন:
যোগ্যতাসম্পন্ন বাক্য: বর্ষায় বৃষ্টিতে প্লাবনের সৃষ্টি হয়।
যোগ্যতাহীন বাক্য: বর্ষায় রৌদ্র প্লাবনের সৃষ্টি করে।
শব্দের যোগ্যতার সাথে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো জড়িয়ে থাকে।
ক.রীতিসিদ্ধ অর্থবাচকতা
খ.দুর্বোধ্যতা: অপ্রচলিত দুর্বোধ্য শব্দ ব্যবহার করলে বাক্যের যোগ্যতা বিনষ্ট হয়।
অশুদ্ধ: তুমি আমার সাথে প্রপঞ্চ করেছো।
শুদ্ধ: তুমি আমার সাখে চাতুরী করেছো।
গ.উপমার ভুল প্রয়োগ: ঠিকভাবে উপমা অলংকার ব্যবহার না করলে যোগ্যতার হানি ঘটে। যেমন:
অশুদ্ধ: আমার হৃদয়-মন্দিরে আশার বীজ উপ্ত হল।
শুদ্ধ: আমার হৃদয় ক্ষেত্রে আশার বীজ উপ্ত হলো।
ঘ.বাহুল্য দোষ: প্রয়োজনের অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহারে বাহুল্য দোষ ঘটে। যেমন:
অশুদ্ধ: সব ছাত্ররা উপস্থিত।
শুদ্ধ: সব ছাত্র উপস্থিত বা ছাত্ররা উপস্থিত।
ঙ.বাগধারার শব্দ পরিবর্তন: বাগধারা ভাষাবিশেষের ঐতিহ্য । এর যথেচ্ছ পরিবর্তন করলে শব্দ তার যোগ্যতা হারায়।
অশুদ্ধ: কাঠ হাসি।
শুদ্ধ: কাষ্ঠ হাসি।
চ.গুরুচন্ডালী দোষ: এ দোষে দুষ্ট তার যোগ্যতা হারায়।
১.তৎসম শব্দের সাথে দেশীয় শব্দের মিশ্রণ।
২.সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ।
অশুদ্ধ: মড়াদাহ (দেশী+তৎসম)
শুদ্ধ: মড়াপোড়া (দেশী+দেশী)
বাক্যের ভিত্তি: ভাষার বিচারে বাক্যের নিম্নলিখিত তিনটি গুণ থাকা চাই।
যেমন:
ক.আকাঙ্খা
খ.আসক্তি
গ.যোগ্যতা
আকাঙ্খা: বাক্যের অর্থ পরিষ্কারভাবে বোঝার জন্য এক পদের পর অন্য পদ শোনার যে ইচ্ছা তাই আকাঙ্খা। যেমন:
অপূর্ণাঙ্গ বাক্য: রহিম খুব।
পূর্ণাঙ্গ বাক্য: রহিম খুব ভালো ছেলে।
আসক্তি: মনোভাব প্রকাশের জন্য বাক্যে শব্দগুলোকে এমনভাবে পরপর সাজানো হবে যাতে মনোভাব প্রকাশে বাধাগ্রস্থ না হয়। বাক্যে অর্থসঙ্গতি রক্ষার জন্য সুশৃঙ্খল পদবিন্যাসই আসক্তি।
আসক্তিহীন লেখা: খুব ছেলে রহিম ভালো।
আসক্তি সম্পন্ন বাক্য: রহিম খুব ভালো ছেলে।
যোগ্যতা: বাক্যস্থিত পদসমূহের অর্থগত এবং ভাবগত মিলবন্ধনের নাম যোগ্যতা। যেমন:
যোগ্যতাসম্পন্ন বাক্য: বর্ষায় বৃষ্টিতে প্লাবনের সৃষ্টি হয়।
যোগ্যতাহীন বাক্য: বর্ষায় রৌদ্র প্লাবনের সৃষ্টি করে।
শব্দের যোগ্যতার সাথে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো জড়িয়ে থাকে।
ক.রীতিসিদ্ধ অর্থবাচকতা
খ.দুর্বোধ্যতা: অপ্রচলিত দুর্বোধ্য শব্দ ব্যবহার করলে বাক্যের যোগ্যতা বিনষ্ট হয়।
অশুদ্ধ: তুমি আমার সাথে প্রপঞ্চ করেছো।
শুদ্ধ: তুমি আমার সাখে চাতুরী করেছো।
গ.উপমার ভুল প্রয়োগ: ঠিকভাবে উপমা অলংকার ব্যবহার না করলে যোগ্যতার হানি ঘটে। যেমন:
অশুদ্ধ: আমার হৃদয়-মন্দিরে আশার বীজ উপ্ত হল।
শুদ্ধ: আমার হৃদয় ক্ষেত্রে আশার বীজ উপ্ত হলো।
ঘ.বাহুল্য দোষ: প্রয়োজনের অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহারে বাহুল্য দোষ ঘটে। যেমন:
অশুদ্ধ: সব ছাত্ররা উপস্থিত।
শুদ্ধ: সব ছাত্র উপস্থিত বা ছাত্ররা উপস্থিত।
ঙ.বাগধারার শব্দ পরিবর্তন: বাগধারা ভাষাবিশেষের ঐতিহ্য । এর যথেচ্ছ পরিবর্তন করলে শব্দ তার যোগ্যতা হারায়।
অশুদ্ধ: কাঠ হাসি।
শুদ্ধ: কাষ্ঠ হাসি।
চ.গুরুচন্ডালী দোষ: এ দোষে দুষ্ট তার যোগ্যতা হারায়।
১.তৎসম শব্দের সাথে দেশীয় শব্দের মিশ্রণ।
২.সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ।
অশুদ্ধ: মড়াদাহ (দেশী+তৎসম)
শুদ্ধ: মড়াপোড়া (দেশী+দেশী)