- Mon Sep 23, 2019 4:30 pm#1749
১। বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে ৫০টি।(স্বরবর্ণ ১১টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৩৯টি)
২। বাংলা বর্ণমালায় মোট স্বরবর্ণ= ১১টি(হ্রস্ব স্বর ৪টি + দীর্ঘ স্বর ৭টি)
৩। বাংলা বর্ণমালায় মোট ব্যঞ্জণবর্ণ =৩৯টি(প্রকৃত ৩৫টি + অপ্রকৃত ৪ টি)
৪। বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণ মাত্রাযুক্তবর্ণ= ৩২টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ২৬টি)
৫। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধ মাত্রাযুক্তবর্ণ = ৮টি (স্বরবর্ণ ১টি “ঝ’ + ব্যঞ্জণবর্ণ ৭টি)
৬। বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ= ১০টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৪টি)
৭। বাংলা বর্ণমালায় কার আছে এমন স্বরবর্ণ= ১০টি (“অ” ছাড়া) । স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রুপকে ‘কার’ বলে ।
৮ । বাংলা বর্ণমালায় ফলা আছে এমন ব্যঞ্জণবর্ণ= ৬টি (ম, ন, ব,য, র , ল )
৯ । বাংলা বর্ণমালায় স্পর্শধ্বনি/বর্গীয় ধ্বনি = ২৫টি (ক থেকে ম পর্যন্ত)
১০ । বাংলা বর্ণমালায় কন্ঠ/জিহবামূলীয় ধ্বনি = ৫টি (“ক” বর্গীয়ধ্বনি)
১১ । বাংলা বর্ণমালায় তালব্য ধ্বনি = ৮টি (“চ” বর্গীয় ধ্বনি + শ,য, য়)
১২ । বাংলা বর্ণমালায় মূর্ধন্য/
পশ্চাৎদন্তমূলীয় ধ্বনি = ৯টি (“ট” বর্গীয়ধ্বনি + ষ, র, ড়, ঢ়)
১৩। বাংলা বর্ণমালায় দন্ত্য ধ্বনি =৭টি (“ত” বর্গীয় ধ্বনি + স,ল)
১৪। বাংলা বর্ণমালায় ওষ্ঠ্য ধ্বনি =৫টি (“প” বর্গীয় ধ্বনি)
১৫ । বাংলা বর্ণমালায় অঘোষ ধ্বনি =১৪টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ২য় ধ্বনি + ঃ, শ, ষ, স)
১৬ । বাংলা বর্ণমালায় ঘোষ ধ্বনি =১১টি (প্রতি বর্গের ৩য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
১৭ । বাংলা বর্ণমালায় অল্পপ্রাণ ধ্বনি= ১৩টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ৩য় ধ্বনি + শ, ষ, স)
১৮। বাংলা বর্ণমালায় মহাপ্রাণ ধ্বনি = ১১টি (প্রতি বর্গের ২য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
১৯ । বাংলা বর্ণমালায় নাসিক্য/
অনুনাসিকধ্বনি = ৮টি (প্রতি বর্গের ৫ম ধ্বনি + ং, ৺, ও)
২০ । বাংলা বর্ণমালায় উষ্ম/শিষ ধ্বনি=৪টি (শ, ষ, স, হ)
২১ । বাংলা বর্ণমালায় অন্তঃস্থ ধ্বনি=৪টি (ব, য, র, ল)
২২ । বাংলা বর্ণমালায় পার্শ্বিক ধ্বনি=১টি (ল)
২৩ । বাংলা বর্ণমালায় কম্পনজাত ধ্বনি=১টি (র)
২৪। বাংলা বর্ণমালায় তাড়নজাত ধ্বনি =২টি (ড়, ঢ়)
২৫। বাংলা বর্ণমালায় পরাশ্রয়ী ধ্বনি=৩টি (ং, ঃ, ৺)
২৬ । বাংলা বর্ণমালায় অযোগবাহ ধ্বনি=২টি (ং, ঃ)
২৭। বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরজ্ঞাপকধ্বনি= ২টি (ঐ, ঔ)
২৮ । বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরধ্বনি=২৫টি (২+২৩ =২৫ , এটি সর্ব সাকুল্যে ্। তবে যে ২৩ টি যৌগিক স্বরধ্বনি রয়েছে কিন্তু তাদের পৃথক কোন বর্ণ নেই )
২৯ । বাংলা বর্ণমালায় খন্ড ব্যঞ্জণধ্বনি =১টি (ৎ)
৩০ । বাংলা বর্ণমালায় নিলীন ধ্বনি =১টি(অ)
৩১। বাংলা বর্ণমালায় হসন্ত/হলন্ত বর্ণবলা হয় ক্, খ্, গ্ এধরণের বর্ণকে
৩২ । বাংলা বর্ণমালায় অর্ধস্বর ২টি (য,ব)
৩৩। নাসিক্য ধ্বনি/অনুনাসিক= ৮টি : ঙ ঞ ণ ন ম-এ পাঁচটি বর্ণ এবং ং ঃ ঁ
৩৪। শ, ষ, স, হ-উষ্মধ্বনি বা শিশধ্বনি
শ ষ স-তিনটি বর্ণে দ্যোতিত ধ্বনি অঘোষ অল্পপ্রাণ আর ‘হ’ ঘোষ মহাপ্রাণ ধ্বনি।
৩৫। অল্পপ্রাণ ধ্বনি : যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের স্বল্পতা থাকে তাকে বলা হয় অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন : ক, গ, চ, জ ।
৩৬ । মহাপ্রাণ ধ্বনি : যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের আধিক্য থাকে তাকে বলা হয় মহাপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন: খ, ঘ, ছ, ঝ
৩৭ ।
অল্পপ্রাণ স্বরর্বণ ৫টি
* মহাপ্রাণ স্বরর্বণ ৫টি
* অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জনর্বণ ২৪টি
* মহাপ্রাণ ব্যঞ্জনর্বণ ১১টি
৩৮ । ধ্বনিবিদ মুহম্মদ আবদুল হাই বাংলা মূল স্বরধ্বনির তালিকায় যে নতুন মূলধ্বনিটি প্রতিষ্ঠা করেছেন সেটি
= এ্যা ( তাঁর ধ্বনি বিষয়ক বই : ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব )
২। বাংলা বর্ণমালায় মোট স্বরবর্ণ= ১১টি(হ্রস্ব স্বর ৪টি + দীর্ঘ স্বর ৭টি)
৩। বাংলা বর্ণমালায় মোট ব্যঞ্জণবর্ণ =৩৯টি(প্রকৃত ৩৫টি + অপ্রকৃত ৪ টি)
৪। বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণ মাত্রাযুক্তবর্ণ= ৩২টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ২৬টি)
৫। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধ মাত্রাযুক্তবর্ণ = ৮টি (স্বরবর্ণ ১টি “ঝ’ + ব্যঞ্জণবর্ণ ৭টি)
৬। বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ= ১০টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৪টি)
৭। বাংলা বর্ণমালায় কার আছে এমন স্বরবর্ণ= ১০টি (“অ” ছাড়া) । স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রুপকে ‘কার’ বলে ।
৮ । বাংলা বর্ণমালায় ফলা আছে এমন ব্যঞ্জণবর্ণ= ৬টি (ম, ন, ব,য, র , ল )
৯ । বাংলা বর্ণমালায় স্পর্শধ্বনি/বর্গীয় ধ্বনি = ২৫টি (ক থেকে ম পর্যন্ত)
১০ । বাংলা বর্ণমালায় কন্ঠ/জিহবামূলীয় ধ্বনি = ৫টি (“ক” বর্গীয়ধ্বনি)
১১ । বাংলা বর্ণমালায় তালব্য ধ্বনি = ৮টি (“চ” বর্গীয় ধ্বনি + শ,য, য়)
১২ । বাংলা বর্ণমালায় মূর্ধন্য/
পশ্চাৎদন্তমূলীয় ধ্বনি = ৯টি (“ট” বর্গীয়ধ্বনি + ষ, র, ড়, ঢ়)
১৩। বাংলা বর্ণমালায় দন্ত্য ধ্বনি =৭টি (“ত” বর্গীয় ধ্বনি + স,ল)
১৪। বাংলা বর্ণমালায় ওষ্ঠ্য ধ্বনি =৫টি (“প” বর্গীয় ধ্বনি)
১৫ । বাংলা বর্ণমালায় অঘোষ ধ্বনি =১৪টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ২য় ধ্বনি + ঃ, শ, ষ, স)
১৬ । বাংলা বর্ণমালায় ঘোষ ধ্বনি =১১টি (প্রতি বর্গের ৩য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
১৭ । বাংলা বর্ণমালায় অল্পপ্রাণ ধ্বনি= ১৩টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ৩য় ধ্বনি + শ, ষ, স)
১৮। বাংলা বর্ণমালায় মহাপ্রাণ ধ্বনি = ১১টি (প্রতি বর্গের ২য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
১৯ । বাংলা বর্ণমালায় নাসিক্য/
অনুনাসিকধ্বনি = ৮টি (প্রতি বর্গের ৫ম ধ্বনি + ং, ৺, ও)
২০ । বাংলা বর্ণমালায় উষ্ম/শিষ ধ্বনি=৪টি (শ, ষ, স, হ)
২১ । বাংলা বর্ণমালায় অন্তঃস্থ ধ্বনি=৪টি (ব, য, র, ল)
২২ । বাংলা বর্ণমালায় পার্শ্বিক ধ্বনি=১টি (ল)
২৩ । বাংলা বর্ণমালায় কম্পনজাত ধ্বনি=১টি (র)
২৪। বাংলা বর্ণমালায় তাড়নজাত ধ্বনি =২টি (ড়, ঢ়)
২৫। বাংলা বর্ণমালায় পরাশ্রয়ী ধ্বনি=৩টি (ং, ঃ, ৺)
২৬ । বাংলা বর্ণমালায় অযোগবাহ ধ্বনি=২টি (ং, ঃ)
২৭। বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরজ্ঞাপকধ্বনি= ২টি (ঐ, ঔ)
২৮ । বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরধ্বনি=২৫টি (২+২৩ =২৫ , এটি সর্ব সাকুল্যে ্। তবে যে ২৩ টি যৌগিক স্বরধ্বনি রয়েছে কিন্তু তাদের পৃথক কোন বর্ণ নেই )
২৯ । বাংলা বর্ণমালায় খন্ড ব্যঞ্জণধ্বনি =১টি (ৎ)
৩০ । বাংলা বর্ণমালায় নিলীন ধ্বনি =১টি(অ)
৩১। বাংলা বর্ণমালায় হসন্ত/হলন্ত বর্ণবলা হয় ক্, খ্, গ্ এধরণের বর্ণকে
৩২ । বাংলা বর্ণমালায় অর্ধস্বর ২টি (য,ব)
৩৩। নাসিক্য ধ্বনি/অনুনাসিক= ৮টি : ঙ ঞ ণ ন ম-এ পাঁচটি বর্ণ এবং ং ঃ ঁ
৩৪। শ, ষ, স, হ-উষ্মধ্বনি বা শিশধ্বনি
শ ষ স-তিনটি বর্ণে দ্যোতিত ধ্বনি অঘোষ অল্পপ্রাণ আর ‘হ’ ঘোষ মহাপ্রাণ ধ্বনি।
৩৫। অল্পপ্রাণ ধ্বনি : যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের স্বল্পতা থাকে তাকে বলা হয় অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন : ক, গ, চ, জ ।
৩৬ । মহাপ্রাণ ধ্বনি : যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের আধিক্য থাকে তাকে বলা হয় মহাপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন: খ, ঘ, ছ, ঝ
৩৭ ।
অল্পপ্রাণ স্বরর্বণ ৫টি
* মহাপ্রাণ স্বরর্বণ ৫টি
* অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জনর্বণ ২৪টি
* মহাপ্রাণ ব্যঞ্জনর্বণ ১১টি
৩৮ । ধ্বনিবিদ মুহম্মদ আবদুল হাই বাংলা মূল স্বরধ্বনির তালিকায় যে নতুন মূলধ্বনিটি প্রতিষ্ঠা করেছেন সেটি
= এ্যা ( তাঁর ধ্বনি বিষয়ক বই : ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব )