- Thu Dec 12, 2024 8:37 pm#8131
১. সেলেন্ডারি কোষ প্রাচীর গঠনের উপাদান –সুবেরিন ও লিগনিন।
২. মানুষের ১৮ নং ক্রোমোসোমের ট্রাইসোমির জন্য ঘটে- এডওয়ার্ড সিনড্রম।
৩. গ্লাইকোজেনের গাঠনিক একক- α –D
৪.Bile Salt তৈরিতে সাহায্য করে - স্টেরয়েডস।
৫. ম্যালেরিয়া জীবাণুর চলমান জাইগোটকে বলা হয়- উওকিনেট।
৬. মস উদদ্ভিদেকে বলা হয় – গ্যামিটোফোর ।
৭. শিম, মটরশুটি ও অপরাজিতা ফুলের পুষ্প পত্রবিন্যাস হলো- ভ্যাক্সিলারি।
৮. নিমেষেকের ফলে উৎপন্ন হয় না- জাইগোস্পোর।
৯. হাইড্রোর বহিঃত্বকে সমগ্রস্থান জুড়ে অবস্থান করে- পেশি আবরণী কোষ।
১০. ঘাসফড়িংয়ের পুঞ্জাক্ষির যে অংশটি আলো গ্রহণ করে- র্যাবডোম ।
১১. হেপারিন তৈরি ও নিঃসরণ করা যে কোষের কাজ – Besophil.
১২. বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম আবৃতজীবী উদ্ভিদ –Wolffia
১৩. ব্যাঙর শীতনিদ্রা যে ধরনের ট্যাক্সিসের উদাহরণ – ধনাত্মক থার্মোট্যাক্সিস।
১৪. চোখের রেটিনার ভিতর সবচেয়ে ছোট অনাল গ্রন্থি –পিটুইটারি।
১৫. মাস্টার ব্ল –প্রিন্ট বলা হয় – genome কে।
১৬. সর্বজনীন গ্রহীতা blood- AB
১৭. হাইড্রোর যে অংশে নিডোসাইড কোষ সবচেয়ে বেশি থাকে- কর্ষিকা।
১৮. যে রক্ত কণিকা অ্যান্টিবডি তৈরি করে –বি-লিস্ফোসাইট।
১৯. শ্বাসতন্ত্রের যে অংশে গ্যাসীয় বিনিময় হয় – অ্যালভিওলাস।
২০.মানবদেহের যে অঙ্গ ফিব্রিনোজেন তৈরি করে-যকৃৎ।
২১. পাকস্থলী যে কোষ থেকে হাইড্রোক্লোরিক এসিড নিঃসৃত হয়- প্যারাইটাল কোষ।
২২. হৃৎপিণ্ডের অবস্থিত যে সংযোগকারী কলা কে পেসমেকার বলা হয়- সাইনো অ্যাট্রিয়াল নোড।
২৩. মস এর স্ত্রী জননাঙ্গের নাম – Archegonium
২৪. পরাগরেণুর বাইরে পুরু , শক্ত ও কিউটিনযুক্ত ত্বককে বলে-এক্সাইন।
২৫. ছত্রাকের কোষ প্রাচীরের মুখ্য উপাদান – কাইটিন।
২. মানুষের ১৮ নং ক্রোমোসোমের ট্রাইসোমির জন্য ঘটে- এডওয়ার্ড সিনড্রম।
৩. গ্লাইকোজেনের গাঠনিক একক- α –D
৪.Bile Salt তৈরিতে সাহায্য করে - স্টেরয়েডস।
৫. ম্যালেরিয়া জীবাণুর চলমান জাইগোটকে বলা হয়- উওকিনেট।
৬. মস উদদ্ভিদেকে বলা হয় – গ্যামিটোফোর ।
৭. শিম, মটরশুটি ও অপরাজিতা ফুলের পুষ্প পত্রবিন্যাস হলো- ভ্যাক্সিলারি।
৮. নিমেষেকের ফলে উৎপন্ন হয় না- জাইগোস্পোর।
৯. হাইড্রোর বহিঃত্বকে সমগ্রস্থান জুড়ে অবস্থান করে- পেশি আবরণী কোষ।
১০. ঘাসফড়িংয়ের পুঞ্জাক্ষির যে অংশটি আলো গ্রহণ করে- র্যাবডোম ।
১১. হেপারিন তৈরি ও নিঃসরণ করা যে কোষের কাজ – Besophil.
১২. বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম আবৃতজীবী উদ্ভিদ –Wolffia
১৩. ব্যাঙর শীতনিদ্রা যে ধরনের ট্যাক্সিসের উদাহরণ – ধনাত্মক থার্মোট্যাক্সিস।
১৪. চোখের রেটিনার ভিতর সবচেয়ে ছোট অনাল গ্রন্থি –পিটুইটারি।
১৫. মাস্টার ব্ল –প্রিন্ট বলা হয় – genome কে।
১৬. সর্বজনীন গ্রহীতা blood- AB
১৭. হাইড্রোর যে অংশে নিডোসাইড কোষ সবচেয়ে বেশি থাকে- কর্ষিকা।
১৮. যে রক্ত কণিকা অ্যান্টিবডি তৈরি করে –বি-লিস্ফোসাইট।
১৯. শ্বাসতন্ত্রের যে অংশে গ্যাসীয় বিনিময় হয় – অ্যালভিওলাস।
২০.মানবদেহের যে অঙ্গ ফিব্রিনোজেন তৈরি করে-যকৃৎ।
২১. পাকস্থলী যে কোষ থেকে হাইড্রোক্লোরিক এসিড নিঃসৃত হয়- প্যারাইটাল কোষ।
২২. হৃৎপিণ্ডের অবস্থিত যে সংযোগকারী কলা কে পেসমেকার বলা হয়- সাইনো অ্যাট্রিয়াল নোড।
২৩. মস এর স্ত্রী জননাঙ্গের নাম – Archegonium
২৪. পরাগরেণুর বাইরে পুরু , শক্ত ও কিউটিনযুক্ত ত্বককে বলে-এক্সাইন।
২৫. ছত্রাকের কোষ প্রাচীরের মুখ্য উপাদান – কাইটিন।