- Thu Oct 15, 2020 1:45 pm#3776
ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন দু-ভাবে হয়ে থাকে –
১.আকস্মিক ও
২.ধীর পরিবর্তন
আগ্নেয়গিরীর অগ্নুৎপাত, ভূকম্পন, ভূ-গর্ভের তাপ, ও চাপ এবং অন্যান্য প্রচন্ড শক্তির কারনে ভূপৃষ্ঠের হঠাৎ যে পরিবর্তন হয় তাকে আকস্মিক পরিবর্তন বলে। আর সূর্য তাপ, বায়ুপ্রবাহ, বৃষ্টিপাত, নদী, হিমবাহ প্রভৃতি দ্বারা ধীরে ধীরে ভূপৃষ্ঠের যে পরবর্তন হয় তাকে ভূপৃষ্ঠের ধীর পরিবর্তন বলে। ধীর পরিবর্তনকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায়।
ক. বিচুর্ণীভবন বা ক্ষয়ীভবন
খ. নগ্নীভবন
গ. অপসারণ
ঘ. অবক্ষেপণ
ভূমিকম্প: পৃথিবীর কঠিন ভূত্বকের কোনো কোনো অংশ প্রাকৃতিক কোনো কারণে কখনো কখনো অল্প সময়ের জন্য হঠাৎ কেপে ওঠে। ভূত্বকের এরূপ আকস্মিক কম্পনকে ভূকম্পন বলে।
ভূমিকম্পের কারণসমূহ:
১. ভূপাত
২. শিলাচ্যুতি
৩. তাপ বিকিরণ
৪. ভূগর্ভস্থ বাষ্প
৫.ভূগর্ভস্থ চাপ
৬.আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত
৭. হিমবাহ
সুনামি: সুনামি একটি জাপানি শব্দ। জাপানি ভাষার অর্থ হলো ‘পোতাশ্রয়ের ঢেউ’ । সুনামি হলো পানির এক ভয়াবহ ঢেউ। যা সমুদ্র বা বিশাল হ্রদে ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরি, ভূপাত, পারমানবিক বা অন্যকোনো বিস্ফোরণের কারণে হয়ে থাকে। এই ঢেউ উপকূল ও পার্শ্ব বর্তী এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি করে। সুনামির ঢেউগুলোকে ‘ওয়েভ ট্রেন’ বলা হয়।
আগ্নেয়গিরি: ভূ-পৃষ্ঠের দুর্বল অংশের ফাটল বা সুড়ঙ্গ দিয়ে ভূ-গর্ভের উষ্ণ বায়ু, গলিত শিলা, জলীয় বাষ্প, উত্তপ্ত পাথর খন্ড, কাদা, ছাই প্রভৃতি প্রবল বেগে উর্ধ্বে উৎক্ষিপ্ত হয়ে যখন ঐ ফাটলের চারপাশে ক্রমে জমাট বেধে উচু মোচাকৃতির পর্বত সৃষ্টি করে, তখন তাকে আগ্নেয়গিরি বলে।
অগ্নুৎপাতের ভিত্তিতে আগ্নেয়গিরিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় –
১.সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
২.সুপ্ত আগ্নেয়গিরি
৩.মৃত আগ্নেয়গিরি
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের ফলে সৃষ্ট –
-আগ্নেয় মালভূমি: ভারতের দাক্ষিণাত্যের মালভূমি।
-আগ্নেয় দ্বীপ: যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপ।
-আগ্নেয় হ্রদ: আলাস্কার মাউন্ট আডাকামা।
-আগ্নেয় পর্বত: ইতালির ভিসুভিয়াস।
১.আকস্মিক ও
২.ধীর পরিবর্তন
আগ্নেয়গিরীর অগ্নুৎপাত, ভূকম্পন, ভূ-গর্ভের তাপ, ও চাপ এবং অন্যান্য প্রচন্ড শক্তির কারনে ভূপৃষ্ঠের হঠাৎ যে পরিবর্তন হয় তাকে আকস্মিক পরিবর্তন বলে। আর সূর্য তাপ, বায়ুপ্রবাহ, বৃষ্টিপাত, নদী, হিমবাহ প্রভৃতি দ্বারা ধীরে ধীরে ভূপৃষ্ঠের যে পরবর্তন হয় তাকে ভূপৃষ্ঠের ধীর পরিবর্তন বলে। ধীর পরিবর্তনকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায়।
ক. বিচুর্ণীভবন বা ক্ষয়ীভবন
খ. নগ্নীভবন
গ. অপসারণ
ঘ. অবক্ষেপণ
ভূমিকম্প: পৃথিবীর কঠিন ভূত্বকের কোনো কোনো অংশ প্রাকৃতিক কোনো কারণে কখনো কখনো অল্প সময়ের জন্য হঠাৎ কেপে ওঠে। ভূত্বকের এরূপ আকস্মিক কম্পনকে ভূকম্পন বলে।
ভূমিকম্পের কারণসমূহ:
১. ভূপাত
২. শিলাচ্যুতি
৩. তাপ বিকিরণ
৪. ভূগর্ভস্থ বাষ্প
৫.ভূগর্ভস্থ চাপ
৬.আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত
৭. হিমবাহ
সুনামি: সুনামি একটি জাপানি শব্দ। জাপানি ভাষার অর্থ হলো ‘পোতাশ্রয়ের ঢেউ’ । সুনামি হলো পানির এক ভয়াবহ ঢেউ। যা সমুদ্র বা বিশাল হ্রদে ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরি, ভূপাত, পারমানবিক বা অন্যকোনো বিস্ফোরণের কারণে হয়ে থাকে। এই ঢেউ উপকূল ও পার্শ্ব বর্তী এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি করে। সুনামির ঢেউগুলোকে ‘ওয়েভ ট্রেন’ বলা হয়।
আগ্নেয়গিরি: ভূ-পৃষ্ঠের দুর্বল অংশের ফাটল বা সুড়ঙ্গ দিয়ে ভূ-গর্ভের উষ্ণ বায়ু, গলিত শিলা, জলীয় বাষ্প, উত্তপ্ত পাথর খন্ড, কাদা, ছাই প্রভৃতি প্রবল বেগে উর্ধ্বে উৎক্ষিপ্ত হয়ে যখন ঐ ফাটলের চারপাশে ক্রমে জমাট বেধে উচু মোচাকৃতির পর্বত সৃষ্টি করে, তখন তাকে আগ্নেয়গিরি বলে।
অগ্নুৎপাতের ভিত্তিতে আগ্নেয়গিরিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় –
১.সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
২.সুপ্ত আগ্নেয়গিরি
৩.মৃত আগ্নেয়গিরি
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের ফলে সৃষ্ট –
-আগ্নেয় মালভূমি: ভারতের দাক্ষিণাত্যের মালভূমি।
-আগ্নেয় দ্বীপ: যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপ।
-আগ্নেয় হ্রদ: আলাস্কার মাউন্ট আডাকামা।
-আগ্নেয় পর্বত: ইতালির ভিসুভিয়াস।