- Fri Apr 17, 2020 12:04 pm#2531
আবিষ্কার - আবিষ্কারক - দেশ - সাল
হাইড্রোজেন - হেনরি ক্যাভেন্ডিস - যুক্তরাজ্য - ১৭৬৬
অক্সিজেন - জে.বি, প্রিস্টলি - যুক্তরাজ্য - ১৭৭৪
নিউট্রন - চ্যাডউইক - যুক্তরাজ্য - ১৯৩২
প্রোটন - রাদারফোর্ড - যুক্তরাষ্ট্র - ১৯১১
ইলেকট্রন - থমসন - যুক্তরাজ্য - ১৮৯৭
বৈদ্যুতিক কোষ - আলেকসাড্রো ভোল্টা - ইতালি - ১৮০০
শুষ্ক কোষ - জর্জেস লেকল্যান্স- ফ্রান্স ১৮৬৪
ডিনামাইট - আলফ্রেড বি. নোবেল - সুইডেন - ১৮৬২
পদার্থের অবস্থা ও তার পরিবর্তন
১। পদার্থ ও শক্তির মধ্যে পার্থক্য কি?
উ: পদার্থ ও শক্তির মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ:
পদার্থ
পদার্থের ভর আছে।
পদার্থ স্থান দখল করে অবস্থান করে।
উদাহরণঃ বাতাস, পানি।
শক্তি
শক্তির ভর নাই।
শক্তি স্থান দখল করে না।
উদাহরণঃ তাপ, আলো, বিদ্যুৎ।
২। পদার্থ কি কি অবস্থায় থাকতে পারে?
উ: পদার্থ তিনটি অবস্থায় থাকতে পারে: ক) কঠিন খ) তরল গ) গ্যাসীয় বা বায়বীয়।
৩। পদার্থের তিনটি অবস্থার মধ্য পার্থক্য কি?
উ: পদার্থের তিনটি অবস্থার মূল পার্থক্য হলঃ
ক. কঠিন পদার্থ: নির্দিষ্ট আয়তন ও নির্দিষ্ট আকার আছে।
খ. তরল পদার্থ: নির্দিষ্ট আয়তন আছে কিন্তু নির্দিষ্ট আকার নেই।
গ. গ্যাসীয় পদার্থ: নির্দিষ্ট কোন আকার বা আয়তন নাই।
৪। তরল পদার্থের কোন নির্দিষ্ট আকার নেই কেন?
উ: অণুসমূহ স্থান পরিবর্তন করতে পারে বলে।
৫। আন্তঃআনবিক শক্তি কি?
উ: পদার্থের অণুসমূহের পরস্পরের মধ্যে আকর্ষণ বলকে আন্তঃআনবিক শক্তি বলে।
আন্তঃআনবিক শক্তিঃ কঠিন পদার্থ > তরল পদার্থ > বায়বীয় পদার্থ।
৬। গলন বা তরলীভবন কাকে বলে?
উ: তাপ প্রয়োগে কঠিন পদার্থের তরল পদার্থে রূপান্তরিত হওয়াকে গলন বলে।
৭। হিমায়ন বা কঠিনীভবন কাকে বলে?
উ: তাপ বর্জনের ফলে তরল পদার্থের কঠিন পদার্থে রূপান্তরিত হওয়াকে হিমায়ন বলে।
৮। বাষ্পীভবন কাকে বলে?
উ: তাপ প্রয়োগে তরল পদার্থের বায়বীয় পদার্থে রূপান্তরিত হওয়াকে বাষ্পীভবন বলে।
৯। ঘনীভবন কাকে বলে?
উ: তাপ বর্জনের ফলে বায়বীয় পদার্থের তরল পদার্থে রূপান্তরিত হওয়াকে ঘনীভবন বলে।
১০। উর্ধ্বপাতন কাকে বলে?
উ: কোন কোন কঠিন পদার্থকে উত্তপ্ত করলে তা তরলে রূপান্তরিত না হয়ে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয়, এ প্রক্রিয়াকে উর্ধ্বপাতন বলে। যেমন: কর্পূর, গন্ধক, আয়োডিন, ন্যাপথালিন, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, কার্বন ডাই অক্সাইড, আর্সেনিক ইত্যাদি।
১১। তুহিনীভবন কাকে বলে?
উ: কোন কোন গ্যাসীয় পদার্থ তাপ বর্জন করে তরল পদার্থে রূপান্তরিত না হয়ে সরাসরি কঠিন পদার্থে পরিণত হয়, তাকে তুহিনীভবন বলে। তুহিনীভবন উর্ধ্বপাতনের বিপরীত প্রক্রিয়া।
১২। কোন পদার্থ প্রকৃতিতে কঠিন, তরল ও বায়বীয় এই তিন অবস্থাতেই পাওয়া যায়?
উ: পানি। (কঠিন - বরফ; তরল-পানি; বায়বীয়- জলীয় বাষ্প)
হাইড্রোজেন - হেনরি ক্যাভেন্ডিস - যুক্তরাজ্য - ১৭৬৬
অক্সিজেন - জে.বি, প্রিস্টলি - যুক্তরাজ্য - ১৭৭৪
নিউট্রন - চ্যাডউইক - যুক্তরাজ্য - ১৯৩২
প্রোটন - রাদারফোর্ড - যুক্তরাষ্ট্র - ১৯১১
ইলেকট্রন - থমসন - যুক্তরাজ্য - ১৮৯৭
বৈদ্যুতিক কোষ - আলেকসাড্রো ভোল্টা - ইতালি - ১৮০০
শুষ্ক কোষ - জর্জেস লেকল্যান্স- ফ্রান্স ১৮৬৪
ডিনামাইট - আলফ্রেড বি. নোবেল - সুইডেন - ১৮৬২
পদার্থের অবস্থা ও তার পরিবর্তন
১। পদার্থ ও শক্তির মধ্যে পার্থক্য কি?
উ: পদার্থ ও শক্তির মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ:
পদার্থ
পদার্থের ভর আছে।
পদার্থ স্থান দখল করে অবস্থান করে।
উদাহরণঃ বাতাস, পানি।
শক্তি
শক্তির ভর নাই।
শক্তি স্থান দখল করে না।
উদাহরণঃ তাপ, আলো, বিদ্যুৎ।
২। পদার্থ কি কি অবস্থায় থাকতে পারে?
উ: পদার্থ তিনটি অবস্থায় থাকতে পারে: ক) কঠিন খ) তরল গ) গ্যাসীয় বা বায়বীয়।
৩। পদার্থের তিনটি অবস্থার মধ্য পার্থক্য কি?
উ: পদার্থের তিনটি অবস্থার মূল পার্থক্য হলঃ
ক. কঠিন পদার্থ: নির্দিষ্ট আয়তন ও নির্দিষ্ট আকার আছে।
খ. তরল পদার্থ: নির্দিষ্ট আয়তন আছে কিন্তু নির্দিষ্ট আকার নেই।
গ. গ্যাসীয় পদার্থ: নির্দিষ্ট কোন আকার বা আয়তন নাই।
৪। তরল পদার্থের কোন নির্দিষ্ট আকার নেই কেন?
উ: অণুসমূহ স্থান পরিবর্তন করতে পারে বলে।
৫। আন্তঃআনবিক শক্তি কি?
উ: পদার্থের অণুসমূহের পরস্পরের মধ্যে আকর্ষণ বলকে আন্তঃআনবিক শক্তি বলে।
আন্তঃআনবিক শক্তিঃ কঠিন পদার্থ > তরল পদার্থ > বায়বীয় পদার্থ।
৬। গলন বা তরলীভবন কাকে বলে?
উ: তাপ প্রয়োগে কঠিন পদার্থের তরল পদার্থে রূপান্তরিত হওয়াকে গলন বলে।
৭। হিমায়ন বা কঠিনীভবন কাকে বলে?
উ: তাপ বর্জনের ফলে তরল পদার্থের কঠিন পদার্থে রূপান্তরিত হওয়াকে হিমায়ন বলে।
৮। বাষ্পীভবন কাকে বলে?
উ: তাপ প্রয়োগে তরল পদার্থের বায়বীয় পদার্থে রূপান্তরিত হওয়াকে বাষ্পীভবন বলে।
৯। ঘনীভবন কাকে বলে?
উ: তাপ বর্জনের ফলে বায়বীয় পদার্থের তরল পদার্থে রূপান্তরিত হওয়াকে ঘনীভবন বলে।
১০। উর্ধ্বপাতন কাকে বলে?
উ: কোন কোন কঠিন পদার্থকে উত্তপ্ত করলে তা তরলে রূপান্তরিত না হয়ে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয়, এ প্রক্রিয়াকে উর্ধ্বপাতন বলে। যেমন: কর্পূর, গন্ধক, আয়োডিন, ন্যাপথালিন, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, কার্বন ডাই অক্সাইড, আর্সেনিক ইত্যাদি।
১১। তুহিনীভবন কাকে বলে?
উ: কোন কোন গ্যাসীয় পদার্থ তাপ বর্জন করে তরল পদার্থে রূপান্তরিত না হয়ে সরাসরি কঠিন পদার্থে পরিণত হয়, তাকে তুহিনীভবন বলে। তুহিনীভবন উর্ধ্বপাতনের বিপরীত প্রক্রিয়া।
১২। কোন পদার্থ প্রকৃতিতে কঠিন, তরল ও বায়বীয় এই তিন অবস্থাতেই পাওয়া যায়?
উ: পানি। (কঠিন - বরফ; তরল-পানি; বায়বীয়- জলীয় বাষ্প)