- Tue Apr 07, 2020 12:24 pm#2502
১। রেচন পদার্থ কাকে বলে?
উ: বিপাক ক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন নাইট্রোজেনজাত বর্জ্য পদার্থগুলোকে রেচন পদার্থ বলে।
২। নাইট্রোজেনজাত বর্জ্য পদার্থগুলোর নাম কি?
উ: ইউরিয়া, ইউরিক এসিড, ক্রিয়েটিনিন।
৩। রেচনতন্ত্রের অংশ কি কি?
উ: বৃক্ক, ইউরেটার, মুত্রথলি, মুত্রনালী।
৪। মানুষের প্রধান রেচন অঙ্গের নাম কি?
উ: বৃক্ক।
৫। কোন অঙ্গে মুত্র তৈরি হয়?
উ: বৃক্ক (Kidney).
৬। কোন অঙ্গ শরীর হতে বর্জ্য পদার্থ ইউরিয়া বের করে দেয়?
উ: বৃক্ক (Kidney).
৭। বৃক্কের গঠনগত এবং কার্যকরী একক কি?
উ: নেফ্রন।
৮। ফুসফুস রেচন অঙ্গ নয় কেন?
উ: ফুসফুস বিপাক ক্রিয়ার উৎপন্ন বর্জ্য পদার্থ CO2 শরীর থেকে বের করে দেয়। কিন্তু তারপরও ফুসফুস রেচন অঙ্গ নয় কারণ CO2 নাইট্রোজেনজাত কোন পদার্থ নয়।
৯। একজন স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন কতটুকু মুত্র ত্যাগ করে?
উ: ১৫০০ মিঃ লিঃ।
১০। মূত্রের PH কত?
উ: ৬।
১১। গ্রন্থি কাকে বলে?
উ: গঠনগত ও কার্যকরভাবে বিশেষিত যে কোষ বা কোষগুচ্ছ দেহের বিভিন্ন জৈবনিক প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক পদার্থ ক্ষরণ করে, তাকে গ্রন্থি বলে।
১২। গ্রন্থি কত প্রকার ও কি কি?
উ: ক্ষরণ পদ্ধতি এবং ক্ষরণ নির্গমন নালীর উপস্থিতি ও অনুপস্থিতির উপর ভিত্তি করে গ্রন্থি দুই প্রকারঃ
ক) অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি খ) বহিঃক্ষরা গ্রন্থি
১৩। বহিঃক্ষরা গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য লিখ।
উ: বহিঃক্ষরা গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য হলঃ
• ক্ষরণ পরিবহনের জন্য এদের নিজস্ব নালী আছে।
• ক্ষরিত পদার্থ বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমনঃ ঘাম, এনজাইম, দুধ, লালা ইত্যাদি।
• ক্ষরিত বস্তু ক্ষরণ স্থানে বা সেখান থেকে অদূরে কাজ করে।
১৪। বহিঃক্ষরা গ্রন্থির উদাহরণ দাও।
উঃ যকৃত, সেবাসিয়াস গ্রন্থি, মেবোমিয়ান গ্রন্থি, স্তন গ্রন্থি, ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি, স ইত্যাদি।
১৫। মানুষের শরীরের সর্ববৃহৎ গ্রন্থির নাম কি?
উ: যকৃত (Liver)।
১৬। চোখের পানির উৎস কোথায়?
উ: ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি।
১৭। ঘর্ম নিঃসৃত হয় কোন গ্রন্থি থেকে?
উ: মেবোমিয়ান গ্রন্থি।
১৮। দুধ নিঃসৃত হয় কোন গ্রন্থি থেকে?
উ: স্তন গ্রন্থি (Mammary gland).
১৯। লালা নিঃসৃত হয় কোন গ্রন্থি থেকে?
উ: লালা গ্রন্থি (Salivary gland)।
২০। লালা গ্রন্থিগুলোর নাম লিখ।
উ: লালা গ্রন্থি ৩ জোড়া। যথাঃ প্যারোটিড, সাবম্যন্ডিবুলার, সাবলিঙ্গুয়াল গ্রন্থি।
২১। অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য লিখ।
উ: অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য হল:
• কোন নালীপথ নেই। রক্তের মাধ্যমে পরিবাহিত হয়ে ক্রিয়াশীল অঙ্গে পৌঁছায়।
• ক্ষরিত পদার্থ হরমোন নামে পরিচিত।
• এ সবি গ্রন্থি হতে নিঃসৃত রস দূরবর্তী নির্দিষ্ট অঙ্গে ক্রিয়াশীল হয়।
২২। কে মানবদেহে রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে?
উ: হরমোন।
২৩। অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির উদাহরণ দাও।
উ: পিটুইটারী, থাইরয়েড, প্যারাথাইরয়েড, থাইমাস, অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি, পিনিয়াল, শুক্রাশয়, ডিম্বাশয় এবয় অমরা।
২৪। মিশ্র গ্রন্থি কাকে বলে?
উ: যে গ্রন্থি অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা উভয় হিসাবে কাজ করে, তাদের মিশ্র গ্রন্থি বলে।
২৫। মিশ্র গ্রন্থির উদাহরণ দাও।
উ: অগ্নাশয়।
২৬। অগ্নাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয় কেন?
উ: অগ্নাশয় অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা উভয় প্রকার গ্রন্থি হিসাবে কাজ করে।
২৭। কোন গ্রন্থিকে প্রভু গ্রন্থি বলা হয়?
উ: পিটুইটারী।
২৮। পিটুইটারেীকে প্রভু গ্রন্থি বলা হয় কেন?
উ: নিঃসৃত হরমোনের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি এবং অন্যান্য গ্রন্থির কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
২৯। ক্যালসিয়ামের বিপাক নিয়ন্ত্রণকারী হরমোনের নাম লিখ।
উ: প্যারাথরমোন ও ক্যালসিটোনিন। প্যারাথরমোন রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়ায় আর থাইরোক্যালসিটোনিন রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমায়।
৩০। চিনির বিপাক নিয়ন্ত্রণকারী হরমোনের নাম লিখ।
উ: রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমায়ঃ ইনসুলিন
রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়ায়ঃ গ্লুকাগন, গ্রোথ হরমোন, কর্টিসল, অ্যাড্রেনালিন।
৩১। গ্লুকাগন কিভাবে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়ায়?
উ: লিভারের গ্লাইকোজেনকে ভেঙ্গে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি করে।
উ: বিপাক ক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন নাইট্রোজেনজাত বর্জ্য পদার্থগুলোকে রেচন পদার্থ বলে।
২। নাইট্রোজেনজাত বর্জ্য পদার্থগুলোর নাম কি?
উ: ইউরিয়া, ইউরিক এসিড, ক্রিয়েটিনিন।
৩। রেচনতন্ত্রের অংশ কি কি?
উ: বৃক্ক, ইউরেটার, মুত্রথলি, মুত্রনালী।
৪। মানুষের প্রধান রেচন অঙ্গের নাম কি?
উ: বৃক্ক।
৫। কোন অঙ্গে মুত্র তৈরি হয়?
উ: বৃক্ক (Kidney).
৬। কোন অঙ্গ শরীর হতে বর্জ্য পদার্থ ইউরিয়া বের করে দেয়?
উ: বৃক্ক (Kidney).
৭। বৃক্কের গঠনগত এবং কার্যকরী একক কি?
উ: নেফ্রন।
৮। ফুসফুস রেচন অঙ্গ নয় কেন?
উ: ফুসফুস বিপাক ক্রিয়ার উৎপন্ন বর্জ্য পদার্থ CO2 শরীর থেকে বের করে দেয়। কিন্তু তারপরও ফুসফুস রেচন অঙ্গ নয় কারণ CO2 নাইট্রোজেনজাত কোন পদার্থ নয়।
৯। একজন স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন কতটুকু মুত্র ত্যাগ করে?
উ: ১৫০০ মিঃ লিঃ।
১০। মূত্রের PH কত?
উ: ৬।
১১। গ্রন্থি কাকে বলে?
উ: গঠনগত ও কার্যকরভাবে বিশেষিত যে কোষ বা কোষগুচ্ছ দেহের বিভিন্ন জৈবনিক প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক পদার্থ ক্ষরণ করে, তাকে গ্রন্থি বলে।
১২। গ্রন্থি কত প্রকার ও কি কি?
উ: ক্ষরণ পদ্ধতি এবং ক্ষরণ নির্গমন নালীর উপস্থিতি ও অনুপস্থিতির উপর ভিত্তি করে গ্রন্থি দুই প্রকারঃ
ক) অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি খ) বহিঃক্ষরা গ্রন্থি
১৩। বহিঃক্ষরা গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য লিখ।
উ: বহিঃক্ষরা গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য হলঃ
• ক্ষরণ পরিবহনের জন্য এদের নিজস্ব নালী আছে।
• ক্ষরিত পদার্থ বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমনঃ ঘাম, এনজাইম, দুধ, লালা ইত্যাদি।
• ক্ষরিত বস্তু ক্ষরণ স্থানে বা সেখান থেকে অদূরে কাজ করে।
১৪। বহিঃক্ষরা গ্রন্থির উদাহরণ দাও।
উঃ যকৃত, সেবাসিয়াস গ্রন্থি, মেবোমিয়ান গ্রন্থি, স্তন গ্রন্থি, ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি, স ইত্যাদি।
১৫। মানুষের শরীরের সর্ববৃহৎ গ্রন্থির নাম কি?
উ: যকৃত (Liver)।
১৬। চোখের পানির উৎস কোথায়?
উ: ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি।
১৭। ঘর্ম নিঃসৃত হয় কোন গ্রন্থি থেকে?
উ: মেবোমিয়ান গ্রন্থি।
১৮। দুধ নিঃসৃত হয় কোন গ্রন্থি থেকে?
উ: স্তন গ্রন্থি (Mammary gland).
১৯। লালা নিঃসৃত হয় কোন গ্রন্থি থেকে?
উ: লালা গ্রন্থি (Salivary gland)।
২০। লালা গ্রন্থিগুলোর নাম লিখ।
উ: লালা গ্রন্থি ৩ জোড়া। যথাঃ প্যারোটিড, সাবম্যন্ডিবুলার, সাবলিঙ্গুয়াল গ্রন্থি।
২১। অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য লিখ।
উ: অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির বৈশিষ্ট্য হল:
• কোন নালীপথ নেই। রক্তের মাধ্যমে পরিবাহিত হয়ে ক্রিয়াশীল অঙ্গে পৌঁছায়।
• ক্ষরিত পদার্থ হরমোন নামে পরিচিত।
• এ সবি গ্রন্থি হতে নিঃসৃত রস দূরবর্তী নির্দিষ্ট অঙ্গে ক্রিয়াশীল হয়।
২২। কে মানবদেহে রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে?
উ: হরমোন।
২৩। অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির উদাহরণ দাও।
উ: পিটুইটারী, থাইরয়েড, প্যারাথাইরয়েড, থাইমাস, অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি, পিনিয়াল, শুক্রাশয়, ডিম্বাশয় এবয় অমরা।
২৪। মিশ্র গ্রন্থি কাকে বলে?
উ: যে গ্রন্থি অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা উভয় হিসাবে কাজ করে, তাদের মিশ্র গ্রন্থি বলে।
২৫। মিশ্র গ্রন্থির উদাহরণ দাও।
উ: অগ্নাশয়।
২৬। অগ্নাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয় কেন?
উ: অগ্নাশয় অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা উভয় প্রকার গ্রন্থি হিসাবে কাজ করে।
২৭। কোন গ্রন্থিকে প্রভু গ্রন্থি বলা হয়?
উ: পিটুইটারী।
২৮। পিটুইটারেীকে প্রভু গ্রন্থি বলা হয় কেন?
উ: নিঃসৃত হরমোনের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি এবং অন্যান্য গ্রন্থির কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
২৯। ক্যালসিয়ামের বিপাক নিয়ন্ত্রণকারী হরমোনের নাম লিখ।
উ: প্যারাথরমোন ও ক্যালসিটোনিন। প্যারাথরমোন রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়ায় আর থাইরোক্যালসিটোনিন রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমায়।
৩০। চিনির বিপাক নিয়ন্ত্রণকারী হরমোনের নাম লিখ।
উ: রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমায়ঃ ইনসুলিন
রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়ায়ঃ গ্লুকাগন, গ্রোথ হরমোন, কর্টিসল, অ্যাড্রেনালিন।
৩১। গ্লুকাগন কিভাবে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়ায়?
উ: লিভারের গ্লাইকোজেনকে ভেঙ্গে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি করে।