- Wed Mar 11, 2020 8:47 pm#2409
১। রক্ত কণিকাগুলোর নাম লিখ।
উত্তর: ক. লোহিত রক্ত কণিকা বা ইরাইথ্রোসাইট,
খ. শ্বেত রক্ত কণিকা বা লিউকোসাইট,
গ. অনুচক্রিকা বা থ্রোম্বোসাইট।
২। রক্তের কণিকাগুলো কোথায় তৈরি হয়?
উত্তর: লোহিত অস্থিমজ্জায়।
৩। রক্তের রঙ লাল কেন?
উত্তর: হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থের জন্য।
৪। মানবদেহে হিমোগ্লোবিন রক্তের কোথায় থাকে?
উত্তর: লোহিত রক্ত কণিকায়।
৫। কেঁচোর রক্তে হিমোগ্লোবিন কোথায় থাকে?
উত্তর: রক্তরসে।
৬। হিমোগ্লোবিনের গঠন উপাদান কি?
উত্তর: গ্লোবিন নামক সরল প্রোটিন (৯৬%) এবং লৌহ ঘটিত হিম (৪%)।
৭। হিমোগ্লোবিনের কাজ কি?
উত্তর: হিমোগ্লোবিনের কাজ নিম্নরূপ:
ক) ফুসফুস হতে অক্সিজেন গ্রহণ করে তা কলায় পরিবহন করা।
খ) কলা হতে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে তা ফুসফুসে পরিবহন করা।
গ) বাফার হিসাবে কাজ করা।
৮। কোন গ্যাস রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা বিনষ্ট করে?
উত্তর: কার্বন মনোক্সাইড রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা নষ্ট করে। কার্বন মনোক্সাইডের প্রতি হিমোগ্লোবিনের আসক্তি অক্সিজেন অপেক্ষা বেশি। তাই কার্বন মনোক্সাইড রক্তের হিমোগ্লোবিনের সাথে যুক্ত হলে হিমোগ্লোবিন আর অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হতে পারে না।
৯। রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমান হ্রাস পাওয়াকে কি বলে?
উত্তর: অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা।
১০। লোহিত রক্ত কণিকার আয়ুষ্কাল কত?
উত্তর: ১২০ দিন।
১১। লোহিত রক্ত কণিকার পূর্ণতা প্রাপ্তি কোন ভিটামিনের প্রয়োজন হয়?
উত্তর: ভিটামিন বি-১২ এবং ফলিক এসিড।
১২। কোন ভিটামিনের অভাবে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়?
উত্তর: ভিটামিন বি-১২ এবং ফলিক এসিড।
১৩। সাদা বা বর্ণহীন রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীর নাম লিখ।
উত্তর: তেলাপোকা বা আরশোলা।
১৪। আরশোলার রক্ত সাদা বা বর্ণহীন কেন?
উত্তর: হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থের অনুপস্থিতির জন্য।
১৫। শ্বেত কণিকা কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর: শ্বেত কণিকা দুই প্রকার। যথাঃ ক) দানাদারঃ নিউট্রোফিল, ইওসিনোফিল, বেসোফিল
খ) অদানাদারঃ লিস্ফোসাইট, মনোসাইট।
১৬। লিউকেমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সারে কোন রক্তকণিকা বেড়ে যায়?
উত্তর: শ্বেত কণিকা।
১৭। শ্বেত কণিকার কাজ কি?
উত্তর: শ্বেত কণিকার কাজ নিম্নরূপঃ
• নিউট্রোফিল ও মনোসাইট ফ্যাগোসাইটোসিস পদ্ধতিতে রোগ জীবাণু ধ্বংস করে।
• ইত্তসিনোফিল ও বেসোফিল হিস্টামিন নিঃসৃত করে যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
• বেসোফিল নিঃসৃত হেপারিন রক্তনালীর অভ্যন্তরে রক্তজমাট বাধতে দেয় না।
• লিস্ফোসাইট অ্যান্টিবডি তৈরী করে যা দেহের রোগ প্রতিরোধ করে।
১৮। অনুচক্রিকার কাজ কি?
উত্তর: দেহের কোন স্থান কেটে গেলে ক্ষতস্থানে রক্তজমাট বাধতে সহায়তা করে।
১৯। ক্ষতস্থানে রক্ত জমাট বাধার জন্য কোন কোন উপাদান দরকার?
উত্তর: অনুচক্রিকা, ফিব্রিনোজেন, প্রোথ্রোম্বিন, থ্রোম্বোপ্লাস্টিন, ক্যালসিয়াম আয়ন ইত্যাদি।
২০। রক্ত জমাট বাধতে কতটি ফ্যাক্টর কাজ করে?
উত্তর: ১৩টি।
২১। দেহের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাধেনা কেন?
উত্তর: রক্তের হেপারিন, অ্যান্টিথ্রোম্বিন -III, a2-ম্যাক্রোগ্লোবিউলিন রক্ত জমাট বাধতে বাধা দেয়। এজন্য রক্তনালীর অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাধেনা।
উত্তর: ক. লোহিত রক্ত কণিকা বা ইরাইথ্রোসাইট,
খ. শ্বেত রক্ত কণিকা বা লিউকোসাইট,
গ. অনুচক্রিকা বা থ্রোম্বোসাইট।
২। রক্তের কণিকাগুলো কোথায় তৈরি হয়?
উত্তর: লোহিত অস্থিমজ্জায়।
৩। রক্তের রঙ লাল কেন?
উত্তর: হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থের জন্য।
৪। মানবদেহে হিমোগ্লোবিন রক্তের কোথায় থাকে?
উত্তর: লোহিত রক্ত কণিকায়।
৫। কেঁচোর রক্তে হিমোগ্লোবিন কোথায় থাকে?
উত্তর: রক্তরসে।
৬। হিমোগ্লোবিনের গঠন উপাদান কি?
উত্তর: গ্লোবিন নামক সরল প্রোটিন (৯৬%) এবং লৌহ ঘটিত হিম (৪%)।
৭। হিমোগ্লোবিনের কাজ কি?
উত্তর: হিমোগ্লোবিনের কাজ নিম্নরূপ:
ক) ফুসফুস হতে অক্সিজেন গ্রহণ করে তা কলায় পরিবহন করা।
খ) কলা হতে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে তা ফুসফুসে পরিবহন করা।
গ) বাফার হিসাবে কাজ করা।
৮। কোন গ্যাস রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা বিনষ্ট করে?
উত্তর: কার্বন মনোক্সাইড রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা নষ্ট করে। কার্বন মনোক্সাইডের প্রতি হিমোগ্লোবিনের আসক্তি অক্সিজেন অপেক্ষা বেশি। তাই কার্বন মনোক্সাইড রক্তের হিমোগ্লোবিনের সাথে যুক্ত হলে হিমোগ্লোবিন আর অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হতে পারে না।
৯। রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমান হ্রাস পাওয়াকে কি বলে?
উত্তর: অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা।
১০। লোহিত রক্ত কণিকার আয়ুষ্কাল কত?
উত্তর: ১২০ দিন।
১১। লোহিত রক্ত কণিকার পূর্ণতা প্রাপ্তি কোন ভিটামিনের প্রয়োজন হয়?
উত্তর: ভিটামিন বি-১২ এবং ফলিক এসিড।
১২। কোন ভিটামিনের অভাবে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়?
উত্তর: ভিটামিন বি-১২ এবং ফলিক এসিড।
১৩। সাদা বা বর্ণহীন রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীর নাম লিখ।
উত্তর: তেলাপোকা বা আরশোলা।
১৪। আরশোলার রক্ত সাদা বা বর্ণহীন কেন?
উত্তর: হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থের অনুপস্থিতির জন্য।
১৫। শ্বেত কণিকা কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর: শ্বেত কণিকা দুই প্রকার। যথাঃ ক) দানাদারঃ নিউট্রোফিল, ইওসিনোফিল, বেসোফিল
খ) অদানাদারঃ লিস্ফোসাইট, মনোসাইট।
১৬। লিউকেমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সারে কোন রক্তকণিকা বেড়ে যায়?
উত্তর: শ্বেত কণিকা।
১৭। শ্বেত কণিকার কাজ কি?
উত্তর: শ্বেত কণিকার কাজ নিম্নরূপঃ
• নিউট্রোফিল ও মনোসাইট ফ্যাগোসাইটোসিস পদ্ধতিতে রোগ জীবাণু ধ্বংস করে।
• ইত্তসিনোফিল ও বেসোফিল হিস্টামিন নিঃসৃত করে যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
• বেসোফিল নিঃসৃত হেপারিন রক্তনালীর অভ্যন্তরে রক্তজমাট বাধতে দেয় না।
• লিস্ফোসাইট অ্যান্টিবডি তৈরী করে যা দেহের রোগ প্রতিরোধ করে।
১৮। অনুচক্রিকার কাজ কি?
উত্তর: দেহের কোন স্থান কেটে গেলে ক্ষতস্থানে রক্তজমাট বাধতে সহায়তা করে।
১৯। ক্ষতস্থানে রক্ত জমাট বাধার জন্য কোন কোন উপাদান দরকার?
উত্তর: অনুচক্রিকা, ফিব্রিনোজেন, প্রোথ্রোম্বিন, থ্রোম্বোপ্লাস্টিন, ক্যালসিয়াম আয়ন ইত্যাদি।
২০। রক্ত জমাট বাধতে কতটি ফ্যাক্টর কাজ করে?
উত্তর: ১৩টি।
২১। দেহের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাধেনা কেন?
উত্তর: রক্তের হেপারিন, অ্যান্টিথ্রোম্বিন -III, a2-ম্যাক্রোগ্লোবিউলিন রক্ত জমাট বাধতে বাধা দেয়। এজন্য রক্তনালীর অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাধেনা।