- Thu May 22, 2025 8:52 am#8639
মহাকাশ নিয়ে সবারই জানার আগ্রহের কোন শেষ নেই। বিজ্ঞানীদের চেষ্টারও কোন সীমা যেন নেই। আসলে মহাকাশ জিনিষটাই এত বড় – মনে হয়না এটা নিয়ে রহস্যের শেষ কোনদিন হবে। এখন পর্যন্ত ঠিক মত অন্য কোন গ্রহেই আমরা যেতে পারি নি। তবে মহাকাশের কিছু সাধারন তথ্য রীতিমত মাথা ঘুরিয়ে দেয়ার মত। আর এই ফ্যাক্টস গুলো নিয়েই এই আর্টকেল। । আসুন তাহলে জেনে নেই মহাকাশ নিয়ে কিছু তথ্য –
• সূর্যের আয়তন পৃথিবীর চাইতে তিন লক্ষগুন বেশী। পৃথিবী সূর্যের কাছে একটা বিন্দুর মতই বলা যায়।
• হ্যালির ধূমকেতু শেষবারের মত দেখা যায় ১৯৮৬ সালে। ২০৬১ সালে যদি আমরা বেচে থাকি তাহলে এই ধূমকেতু আবার দেখতে পারব। সেক্ষেত্রে আপনারা আপনাদের ক্যামেরা রেডি রাখতে পারেন ।
• ভেনাস হলো সৌরজগতের সবচেয়ে উত্তপ্ত গ্রহ যার ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৪৫০ ডিগ্রী সেলসিয়াসেরও বেশি।
• অনেক বিজ্ঞানীদের মরে এস্টরেয়েডের কারনেই ৬৫ মিলিয়ন বছর আগে ডাইনোসরদের পুরো প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল।
• পৃথিবীর চাইতে চাঁদে অনেক বেশী দাগ বা অসমতল জায়গা দেখা যায় কারন চাঁদে অনেক ধরনের প্রাকৃতিক ব্যাপার ঘটতে থাকে অনবরত যেখানে পৃথিবী রিফর্ম করছে নানা ধরনের আবহাওয়া জনিত কারনে যেমন ভূমিকম্প, ঘর্ষন, বৃস্টি, ঝড় বা গাছপালা। চাঁদে আবহাওয়ার দিক থেকে তেমন কোন এক্টিভিটি নেই বললেই চলে।
• শুধু যে শনি গ্রহের চারিদিকে বলয় আছে তা কিন্তু নয়। বৃহষ্পতি, ইউরেনাস এবং নেপচুন গ্রহেরও বলয় আছে তবে সবসময়ের জন্য না।
• নভোচারিরা চাঁদে যে ফুটপ্রিন্ট এবং টায়ারের দাগ রেখে এসেছেন তা থেকে যাবে চিরজীবন কারন চাঁদে কোন ধরনের বাতাস নেই যা মুছে যাবে।
• লো গ্র্যাভিটির কারনে ২০ পাউন্ড ওজনের একজন মানুষের মঙ্গলগ্রহে ওজন হবে ৭৬ পাউন্ড।
• ইউরেনাস হলো একমাত্র গ্রহ যা একটি ব্যারেলের মত পাশাপাশি ঘুরতে থাকে আর উল্টোদিকে ঘুরে হলো ভেনাস।
• মানুষের তৈরী কোন বস্তু প্রথম মহাকাশে পাঠানো হয় ১৯৫৭ সালে। এটি ছিল একটি রাশিয়ান স্যাটেলাইট যার নাম ছিল স্পুটনিক।
• বৃহস্পতি গ্রহের সবচেয়ে বড় চারটি চাঁদের নাম হলো ইউরোপা, গ্যানিমিড, ক্যালিস্টো এবং লো।
• চাঁদ এবং সূর্যের গ্র্যাভিটির কারনে আমাদের পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটা হয়
• সূর্যের আয়তন পৃথিবীর চাইতে তিন লক্ষগুন বেশী। পৃথিবী সূর্যের কাছে একটা বিন্দুর মতই বলা যায়।
• হ্যালির ধূমকেতু শেষবারের মত দেখা যায় ১৯৮৬ সালে। ২০৬১ সালে যদি আমরা বেচে থাকি তাহলে এই ধূমকেতু আবার দেখতে পারব। সেক্ষেত্রে আপনারা আপনাদের ক্যামেরা রেডি রাখতে পারেন ।
• ভেনাস হলো সৌরজগতের সবচেয়ে উত্তপ্ত গ্রহ যার ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৪৫০ ডিগ্রী সেলসিয়াসেরও বেশি।
• অনেক বিজ্ঞানীদের মরে এস্টরেয়েডের কারনেই ৬৫ মিলিয়ন বছর আগে ডাইনোসরদের পুরো প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল।
• পৃথিবীর চাইতে চাঁদে অনেক বেশী দাগ বা অসমতল জায়গা দেখা যায় কারন চাঁদে অনেক ধরনের প্রাকৃতিক ব্যাপার ঘটতে থাকে অনবরত যেখানে পৃথিবী রিফর্ম করছে নানা ধরনের আবহাওয়া জনিত কারনে যেমন ভূমিকম্প, ঘর্ষন, বৃস্টি, ঝড় বা গাছপালা। চাঁদে আবহাওয়ার দিক থেকে তেমন কোন এক্টিভিটি নেই বললেই চলে।
• শুধু যে শনি গ্রহের চারিদিকে বলয় আছে তা কিন্তু নয়। বৃহষ্পতি, ইউরেনাস এবং নেপচুন গ্রহেরও বলয় আছে তবে সবসময়ের জন্য না।
• নভোচারিরা চাঁদে যে ফুটপ্রিন্ট এবং টায়ারের দাগ রেখে এসেছেন তা থেকে যাবে চিরজীবন কারন চাঁদে কোন ধরনের বাতাস নেই যা মুছে যাবে।
• লো গ্র্যাভিটির কারনে ২০ পাউন্ড ওজনের একজন মানুষের মঙ্গলগ্রহে ওজন হবে ৭৬ পাউন্ড।
• ইউরেনাস হলো একমাত্র গ্রহ যা একটি ব্যারেলের মত পাশাপাশি ঘুরতে থাকে আর উল্টোদিকে ঘুরে হলো ভেনাস।
• মানুষের তৈরী কোন বস্তু প্রথম মহাকাশে পাঠানো হয় ১৯৫৭ সালে। এটি ছিল একটি রাশিয়ান স্যাটেলাইট যার নাম ছিল স্পুটনিক।
• বৃহস্পতি গ্রহের সবচেয়ে বড় চারটি চাঁদের নাম হলো ইউরোপা, গ্যানিমিড, ক্যালিস্টো এবং লো।
• চাঁদ এবং সূর্যের গ্র্যাভিটির কারনে আমাদের পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটা হয়
