- Tue Apr 27, 2021 7:07 am#7017
বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ কুরআনের ক্যালিগ্রাফার হিসেবে নাম লিখিয়েছেন মিসরের আবদুল কারিম মুহাম্মদ মারজান। মিসরের ইউনিয়ন অব ক্যালিগ্রাফারসের প্রধান পরিচালক মাসআদ আল খাদারি বুর সাইদ তাকে এ পুরস্কার প্রদান করেন। ছোটবেলা থেকেই লিপিকলার প্রতি অত্যন্ত অনুরাগ ছিল মারজানের। ১৯ বছর বয়সে নিজ হাতে পবিত্র কুরআনের অনুলিপি তৈরি করে মারজান বিশ্বের কনিষ্ঠতম কুরআনের লিপিকার হিসেবে স্বীকৃতি পান।
৮৩১ বছর আগের পাণ্ডুলিপি
তুরস্কের উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশে অবস্থিত আনাতোলিয়ার তোকাট শহরে ২০১০ সালে কুরআনের একটি পাণ্ডলিপির সন্ধান পাওয়া যায়। কুরআনের পাণ্ডুলিপিতে পাওয়া তথ্য মতে, ১১৯০ সালে এটি হাতে লেখা হয়। ৮৩১ বছরের পুরোনো কুরআনের এ পাণ্ডুলিপি প্রথমে দেশটির কোনয়া প্রদেশের জাদুঘরে রাখা হয়। এরপর পুনঃনিরীক্ষণ করে ২০১১ সালে তোকাট স্থানীয় জাদুঘরে তা প্রদর্শনীর জন্য রাখা হয়। ২০২১ সালে পাণ্ডুলিপিটি দর্শনার্থীদের দেখার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
কঙ্কালের হ্রদ!
ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের হিমালয় অঞ্চলের ত্রিশূল পর্বতমালার শৃঙ্গে রয়েছে একটি হ্রদ। হ্রদটিতে রয়েছে শত শত কঙ্কাল। এটির আসল নাম ‘রূপকুণ্ড লেক’। কিন্তু রহস্যজনক মানবকঙ্কাল পাওয়ায় সেটি ‘কঙ্কাল হ্রদ’ নামেই বেশি পরিচিত। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম BBC -তে হ্রদ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করায় তা আবার আলোচনায় আসে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রূপকুণ্ড হ্রদটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৬,৫০০ ফুট ওপরে অবস্থিত। হ্রদটির পাশে ও বরফের নিচে মানুষের কঙ্কালে ভরা। ১৯৪২ সালে হ্রদটি আবিষ্কার করেন একজন টহলরত ব্রিটিশ বনরক্ষী। কিন্তু এখনো কঙ্কালের বিষয়টি অজানা রয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত হ্রদে ৮০০টি কঙ্কাল পাওয়া গেছে।
৮৩১ বছর আগের পাণ্ডুলিপি
তুরস্কের উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশে অবস্থিত আনাতোলিয়ার তোকাট শহরে ২০১০ সালে কুরআনের একটি পাণ্ডলিপির সন্ধান পাওয়া যায়। কুরআনের পাণ্ডুলিপিতে পাওয়া তথ্য মতে, ১১৯০ সালে এটি হাতে লেখা হয়। ৮৩১ বছরের পুরোনো কুরআনের এ পাণ্ডুলিপি প্রথমে দেশটির কোনয়া প্রদেশের জাদুঘরে রাখা হয়। এরপর পুনঃনিরীক্ষণ করে ২০১১ সালে তোকাট স্থানীয় জাদুঘরে তা প্রদর্শনীর জন্য রাখা হয়। ২০২১ সালে পাণ্ডুলিপিটি দর্শনার্থীদের দেখার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
কঙ্কালের হ্রদ!
ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের হিমালয় অঞ্চলের ত্রিশূল পর্বতমালার শৃঙ্গে রয়েছে একটি হ্রদ। হ্রদটিতে রয়েছে শত শত কঙ্কাল। এটির আসল নাম ‘রূপকুণ্ড লেক’। কিন্তু রহস্যজনক মানবকঙ্কাল পাওয়ায় সেটি ‘কঙ্কাল হ্রদ’ নামেই বেশি পরিচিত। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম BBC -তে হ্রদ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করায় তা আবার আলোচনায় আসে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রূপকুণ্ড হ্রদটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৬,৫০০ ফুট ওপরে অবস্থিত। হ্রদটির পাশে ও বরফের নিচে মানুষের কঙ্কালে ভরা। ১৯৪২ সালে হ্রদটি আবিষ্কার করেন একজন টহলরত ব্রিটিশ বনরক্ষী। কিন্তু এখনো কঙ্কালের বিষয়টি অজানা রয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত হ্রদে ৮০০টি কঙ্কাল পাওয়া গেছে।