- Mon Oct 19, 2020 3:05 pm#3827
ক্যাম্প ডেভিট চুক্তি
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত একটি অবকাশযাপন কেন্দ্রের নাম ক্যাম্প ডেভিড। এখানে ১৯৭৮ সালে মিশর ও ইসরাইলের মধ্যে যে ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, তাই ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি নামে পরিচিত। এর উদ্দেশ্য ছিল মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি স্থাপন করা। ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির মধ্যস্থতাকারী ছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার।
প্রথম ভার্সাই চুক্তি
১৭৭৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। ১৭৮০ সালে ফ্রান্সের নগরী ভার্সাইয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যা প্রথম ভার্সাই চুক্তি নামে পরিচিত। এই চুক্তির মাধ্যমে ১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
ত্রিশক্তি চুক্তি
জার্মানের নিরাপত্তা অক্ষু্ন্ন রাখার জন্য বিসমার্ক ১৮৮৮ সালে জার্মানি, অস্ট্রিয়া ও ইতালির মধ্যে যে মৈত্রী চুক্তি সম্পাদন করেন, তাই ইতিহাসে ত্রিশক্তি চুক্তি নামে পরিচিত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এই তিনটি দেশই হয় অক্ষশক্তি। যদিও যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইতালি মিত্রশক্তিতে যোগ দিয়েছিল।
ত্রিশক্তি আঁতাত
১৯০৫ সালে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও রাশিয়া এই তিনটি দেশের মধ্যে পরস্পর আত্মরক্ষা ও সামরিক সহযোগীতার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত হয়, যা ত্রিশক্তি আতাত নামে পরিচিত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এই ত্রিশক্তি আতাতই জয়লাভ করে।
চৌদ্দ দফা
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষ প্রান্তে ১৯১৮ সালের জানুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন তার কংগ্রেসের ভাষণকালে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্যে এই চৌদ্দ দফা সংবলিত যে দাবি উপস্থাপনা করেন, তা ইতিহাসে চৌদ্দ দফা নামে পরিচিত। এই চৌদ্দ দফা দাবির ওপর ভিত্তি করে জার্মানি যুদ্ধবিরতির আবেদন করলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরিসমাপ্তি ঘটে এবং ১৯১৯ সালে ২৮ এপ্রিল লিগ অব নেশনস নামে একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়।
প্যারিস সম্মেলন
১৯১৯ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তি শেষে প্যারিসের ভার্সাই নগরীতে যুদ্ধ সংক্রান্ত এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, যা প্যারিস সম্মেলন নামে পরিচিত। এই সম্মেলন জার্মানির সঙ্গে বিজয়ীদের যুদ্ধসংক্রান্ত যে সন্ধি স্থাপিত হয় তাই ইতিহাসে ভার্সাই সন্ধি বা দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তি নামে পরিচিত। এই চুক্তি উদ্দেশ্য ছিল জর্মানিকে যুদ্ধপরাধী হিসেবে চিহ্নিতকরণ এবং যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ প্রদানে বাধ্য করা। প্যারিস সম্মেলন ভার্সাই সম্মেলন ছাড়াও মিত্র বাহিনীরও আরো চারটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যা পরবর্তীতে কার্যকর হয়। এগুলো হলো –
-অস্ট্রিয়ার সাথে সেন্ট জারমেইনের সন্ধি চুক্তি
-হাঙ্গেরির সাথে ট্রিয়াননের সন্ধি চুক্তি
-বুলগেরিয়ার সাথে নিউলির সন্ধি চুক্তি
-তুরস্কের সাথে সেভার্সের সন্ধি চুক্তি
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত একটি অবকাশযাপন কেন্দ্রের নাম ক্যাম্প ডেভিড। এখানে ১৯৭৮ সালে মিশর ও ইসরাইলের মধ্যে যে ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, তাই ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি নামে পরিচিত। এর উদ্দেশ্য ছিল মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি স্থাপন করা। ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির মধ্যস্থতাকারী ছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার।
প্রথম ভার্সাই চুক্তি
১৭৭৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। ১৭৮০ সালে ফ্রান্সের নগরী ভার্সাইয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যা প্রথম ভার্সাই চুক্তি নামে পরিচিত। এই চুক্তির মাধ্যমে ১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
ত্রিশক্তি চুক্তি
জার্মানের নিরাপত্তা অক্ষু্ন্ন রাখার জন্য বিসমার্ক ১৮৮৮ সালে জার্মানি, অস্ট্রিয়া ও ইতালির মধ্যে যে মৈত্রী চুক্তি সম্পাদন করেন, তাই ইতিহাসে ত্রিশক্তি চুক্তি নামে পরিচিত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এই তিনটি দেশই হয় অক্ষশক্তি। যদিও যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইতালি মিত্রশক্তিতে যোগ দিয়েছিল।
ত্রিশক্তি আঁতাত
১৯০৫ সালে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও রাশিয়া এই তিনটি দেশের মধ্যে পরস্পর আত্মরক্ষা ও সামরিক সহযোগীতার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত হয়, যা ত্রিশক্তি আতাত নামে পরিচিত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এই ত্রিশক্তি আতাতই জয়লাভ করে।
চৌদ্দ দফা
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষ প্রান্তে ১৯১৮ সালের জানুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন তার কংগ্রেসের ভাষণকালে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্যে এই চৌদ্দ দফা সংবলিত যে দাবি উপস্থাপনা করেন, তা ইতিহাসে চৌদ্দ দফা নামে পরিচিত। এই চৌদ্দ দফা দাবির ওপর ভিত্তি করে জার্মানি যুদ্ধবিরতির আবেদন করলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরিসমাপ্তি ঘটে এবং ১৯১৯ সালে ২৮ এপ্রিল লিগ অব নেশনস নামে একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়।
প্যারিস সম্মেলন
১৯১৯ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তি শেষে প্যারিসের ভার্সাই নগরীতে যুদ্ধ সংক্রান্ত এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, যা প্যারিস সম্মেলন নামে পরিচিত। এই সম্মেলন জার্মানির সঙ্গে বিজয়ীদের যুদ্ধসংক্রান্ত যে সন্ধি স্থাপিত হয় তাই ইতিহাসে ভার্সাই সন্ধি বা দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তি নামে পরিচিত। এই চুক্তি উদ্দেশ্য ছিল জর্মানিকে যুদ্ধপরাধী হিসেবে চিহ্নিতকরণ এবং যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ প্রদানে বাধ্য করা। প্যারিস সম্মেলন ভার্সাই সম্মেলন ছাড়াও মিত্র বাহিনীরও আরো চারটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যা পরবর্তীতে কার্যকর হয়। এগুলো হলো –
-অস্ট্রিয়ার সাথে সেন্ট জারমেইনের সন্ধি চুক্তি
-হাঙ্গেরির সাথে ট্রিয়াননের সন্ধি চুক্তি
-বুলগেরিয়ার সাথে নিউলির সন্ধি চুক্তি
-তুরস্কের সাথে সেভার্সের সন্ধি চুক্তি