- Sun Oct 18, 2020 3:05 pm#3817
কলিঙ্গের যুদ্ধ:
২৬১ খ্রিষ্ট্রপূর্বাব্দে কলিঙ্গের যুদ্ধটি সংগঠিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে সম্রাট অশোক কলিঙ্গরাজাকে পরাজিত করেন। এই যুদ্ধে এত বেশি প্রাণহাণি এবং হতাহতের ঘটনা ঘটে যে, সম্রাট অশোক তীব্র অনুশোচনায় ভোগেন এবং জীবনে আর কখনো কোনো যুদ্ধ করেননি। এই যুদ্ধের বিভীষিকায় বা নির্মমতায় অনুতপ্ত হয়ে সম্রাট অশোক বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেন। এবং বৌদ্ধধর্মের প্রচারে নিজেকে আত্মনিয়োজিত করেন। তার মাধ্যমেই বৌদ্ধধর্ম সবচেয়ে বেশি বিস্তত লাভ করে এবং বিশ্বধর্মে পরিণত হয়। তাই সম্রাট অশোককে কনস্টেন্টাইন বলা হয়।
মহানবি (স.) এর সময়ের উল্লেযোগ্য যুদ্ধ
যুদ্ধ – খ্রিষ্ট্রাব্দ
বদরের যুদ্ধ – ৬২৪
মক্কা বিজয় – ৬৩০
তাবুকের যুদ্ধ – ৬৩৭
উহুদের যুদ্ধ – ৬২৫
খন্দকের যুদ্ধ – ৬২৭
খাইবারের যুদ্ধ – ৬২৯
তরাইনের যুদ্ধ:
তরাইনের প্রথম যুদ্ধ: ১১৯১ সালে মোহাম্মদ ঘুরি এবং পৃথ্বীরাজ চৌহানের মধ্যে তরাইনের প্রথম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে পৃথ্বীরাজ চৌহান জয় লাভ করেন।
তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ: ১১৯২ সালে মোহাম্মদ ঘুরি ও পৃথ্বীরাজ চৌহানের মধ্যে তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ সংগটিত হয়। এই যুদ্ধে মোহাম্মদ ঘুরি জয়লাভ করেন।
ক্রসেড বা ধর্ম যুদ্ধ: পবিত্র জেরুজালেম এবং কনস্টান্টিনোপোল দখলে নেওয়ার জন্যে ইউরোপের খ্রিষ্ট্রানদের সম্মিলিত শক্তি মুসলমানদের বিরূদ্ধে ১০৯৫ থেকে ১২৭২ সাল পর্যন্ত আটটি ধর্যুদ্ধ পরিচালনা করে। প্রথম ক্রসেড পরিচালনাকারী খ্রিষ্ট্রান সম্প্রদায়ের নেতা গড ফ্রে আর মুসলমানদের পক্ষে নেতা ছিলেন কাজী আরসেনাল।
শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধ: ইংল্যান্ডের রাজা তৃতীয় এডওয়ার্ড ফ্রান্সের সিংহাসন দাবি করলে ১৩৩৮ সালে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, যা ১৪৫৩ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল এবং ইতিহাসে এই যুদ্ধ শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধ নামে পরিচিত। এই শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য নাম ফ্রান্সের সেনাপতি বীরকন্যা জোয়ান অব আর্ক।
পানিপথের যুদ্ধ
যুদ্ধ – সংগঠনকাল – গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
পানি পথের প্রথম যুদ্ধ – ১৫২৬ খ্রিষ্ট্রাব্দ – বাবর ও ইবরাহিম লোদির মধ্যে এই যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে জয়লাভের মধ্য দিয়ে সম্রাট বাবর ভারতে মোগল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ – ১৫৫৬ খ্রিষ্ট্রাব্দ – সম্রাট আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও হিমুর মধ্যে যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে বৈরাম খান জয়লাভ করেন।
পান পথের তৃতীয় যুদ্ধ – ১৭৬১ খ্রিষ্ট্রাব্দ – আহমেদ শাহ আবদালি ও মারাঠাদের মধ্যে এই যুদ্ধে সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে মারাঠারা পরাজিত হন।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা যুদ্ধ:১৭৭৬ সাল থেকে ১৭৮৩ সাল পর্যন্ত জর্জ ওয়াশিংটনের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় এবং স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
ট্রাফালগার যুদ্ধ: ১৮০৫ সালে এই যুদ্ধে ইংল্যান্ড বাহিনী ফ্রান্স ও স্পেনের সম্মিলিত বাহিনীকে পরাজিত করে।
২৬১ খ্রিষ্ট্রপূর্বাব্দে কলিঙ্গের যুদ্ধটি সংগঠিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে সম্রাট অশোক কলিঙ্গরাজাকে পরাজিত করেন। এই যুদ্ধে এত বেশি প্রাণহাণি এবং হতাহতের ঘটনা ঘটে যে, সম্রাট অশোক তীব্র অনুশোচনায় ভোগেন এবং জীবনে আর কখনো কোনো যুদ্ধ করেননি। এই যুদ্ধের বিভীষিকায় বা নির্মমতায় অনুতপ্ত হয়ে সম্রাট অশোক বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেন। এবং বৌদ্ধধর্মের প্রচারে নিজেকে আত্মনিয়োজিত করেন। তার মাধ্যমেই বৌদ্ধধর্ম সবচেয়ে বেশি বিস্তত লাভ করে এবং বিশ্বধর্মে পরিণত হয়। তাই সম্রাট অশোককে কনস্টেন্টাইন বলা হয়।
মহানবি (স.) এর সময়ের উল্লেযোগ্য যুদ্ধ
যুদ্ধ – খ্রিষ্ট্রাব্দ
বদরের যুদ্ধ – ৬২৪
মক্কা বিজয় – ৬৩০
তাবুকের যুদ্ধ – ৬৩৭
উহুদের যুদ্ধ – ৬২৫
খন্দকের যুদ্ধ – ৬২৭
খাইবারের যুদ্ধ – ৬২৯
তরাইনের যুদ্ধ:
তরাইনের প্রথম যুদ্ধ: ১১৯১ সালে মোহাম্মদ ঘুরি এবং পৃথ্বীরাজ চৌহানের মধ্যে তরাইনের প্রথম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে পৃথ্বীরাজ চৌহান জয় লাভ করেন।
তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ: ১১৯২ সালে মোহাম্মদ ঘুরি ও পৃথ্বীরাজ চৌহানের মধ্যে তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ সংগটিত হয়। এই যুদ্ধে মোহাম্মদ ঘুরি জয়লাভ করেন।
ক্রসেড বা ধর্ম যুদ্ধ: পবিত্র জেরুজালেম এবং কনস্টান্টিনোপোল দখলে নেওয়ার জন্যে ইউরোপের খ্রিষ্ট্রানদের সম্মিলিত শক্তি মুসলমানদের বিরূদ্ধে ১০৯৫ থেকে ১২৭২ সাল পর্যন্ত আটটি ধর্যুদ্ধ পরিচালনা করে। প্রথম ক্রসেড পরিচালনাকারী খ্রিষ্ট্রান সম্প্রদায়ের নেতা গড ফ্রে আর মুসলমানদের পক্ষে নেতা ছিলেন কাজী আরসেনাল।
শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধ: ইংল্যান্ডের রাজা তৃতীয় এডওয়ার্ড ফ্রান্সের সিংহাসন দাবি করলে ১৩৩৮ সালে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, যা ১৪৫৩ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল এবং ইতিহাসে এই যুদ্ধ শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধ নামে পরিচিত। এই শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য নাম ফ্রান্সের সেনাপতি বীরকন্যা জোয়ান অব আর্ক।
পানিপথের যুদ্ধ
যুদ্ধ – সংগঠনকাল – গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
পানি পথের প্রথম যুদ্ধ – ১৫২৬ খ্রিষ্ট্রাব্দ – বাবর ও ইবরাহিম লোদির মধ্যে এই যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে জয়লাভের মধ্য দিয়ে সম্রাট বাবর ভারতে মোগল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ – ১৫৫৬ খ্রিষ্ট্রাব্দ – সম্রাট আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও হিমুর মধ্যে যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে বৈরাম খান জয়লাভ করেন।
পান পথের তৃতীয় যুদ্ধ – ১৭৬১ খ্রিষ্ট্রাব্দ – আহমেদ শাহ আবদালি ও মারাঠাদের মধ্যে এই যুদ্ধে সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে মারাঠারা পরাজিত হন।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা যুদ্ধ:১৭৭৬ সাল থেকে ১৭৮৩ সাল পর্যন্ত জর্জ ওয়াশিংটনের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় এবং স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
ট্রাফালগার যুদ্ধ: ১৮০৫ সালে এই যুদ্ধে ইংল্যান্ড বাহিনী ফ্রান্স ও স্পেনের সম্মিলিত বাহিনীকে পরাজিত করে।