- Tue Oct 13, 2020 4:08 pm#3749
ইসরাইল
১৯১৭ সালে বেলফোর ঘোষণায় বলা হয় – ইহুদিদের জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত ইহুদিরা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তথা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে চিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদিরা মিত্রবাহিনীর জয়ের পেছনে অসামান্য অবদান রাখে। কাজেই যুদ্ধের পর বেলফোর ঘোষণা অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বুকে ১৯৪৮ সালে জন্ম লাভ করে ইসরাইল রাষ্ট্র।
ডেভিড বেনগুরিনের নেতৃত্বে তেল আবিবের জাদুঘরে ইসরাইল রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
ইসরাইল স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ যুক্তরাষ্ট্র।
ইসরাইলকে স্বীকৃতি দানকার প্রথম মুসলিম দেশ তুরস্ক এবং আরব দেশ মিশর।
ইসরাইলের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
এশিয়ার ইহুদি বসতি রাষ্ট্র ইসরাইল।
ইহুদিবাদ আন্দোলনের প্রবক্তা হলেন থিওডোর হার্জল।
ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট রুাভন ও প্রধানমন্ত্রী হলেন ক্ষমতাসীন দল লিকুদ পার্টির প্রধান নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি ইসরাইলের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে প্রধানমন্ত্রী থাকার গৌরব অর্জন করেছেন। তিনি ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এ পর্যন্ত চারবার আরব ইসরাইল যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ১৯৪৮, ১৯৫৬, ১৯৬৭ ও ১৯৭৩ সালে।
১৯৬৭ সালের যুদ্ধ ৬ দিন ব্যাপী ছিল এবং ১৯৭৩ সালে যুদ্ধ ১৮ দিন স্থায়ী ছিল।
ইসরাইল ও মিশরের মধ্যে ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৭৮ সালে এবং এজন্য মিশরকে আরব লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
ক্যাম্প ডেভিড স্থানটি যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে । ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির উদ্যোক্তা ও মধ্যস্থতাকারী ছিলেন জিমি কার্টার।
১৯৮০ সালে ইরান-ইরাকের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে ইসরাইল এ সুযোগে পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী ঘোষণা করে।
১৯ জুলাই ২০১৮ সালে ইসরাইলকে ‘ইহুদি জনগণের রাষ্ট্র’ ঘোষণা দিয়ে আইন পাস করে দেশটির পার্লামেন্ট।
ইনতিফাদা
ফিলিস্তিনের জনগণের ইসরাইলি আগ্রাসন ও পশ্চিমা বিশ্বের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে পিএলও এবং হামাসের নেতৃত্বে অসহযোগ আন্দোলন ও গেরিলা প্রতিরোধ গড়ে তোলে, যা মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘ইনতিফাদা’ নামে পরিচিত। প্রথম ইনতিফাদা হয়েছিল ১৯৮৭ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় ইনতিফাদা সংঘটিত হয়েছিল ২০০০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত। এই দুইটি ইনতিফাদার মাধ্যমে ফিলিস্তিনি জনগণ ইসরাইলি শাসন-শোষনের বিরূদ্ধে রুখে দাড়িয়েছিল। পশ্চিমতীর ও গাজায় তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিল।
১৯১৭ সালে বেলফোর ঘোষণায় বলা হয় – ইহুদিদের জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত ইহুদিরা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তথা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে চিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদিরা মিত্রবাহিনীর জয়ের পেছনে অসামান্য অবদান রাখে। কাজেই যুদ্ধের পর বেলফোর ঘোষণা অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বুকে ১৯৪৮ সালে জন্ম লাভ করে ইসরাইল রাষ্ট্র।
ডেভিড বেনগুরিনের নেতৃত্বে তেল আবিবের জাদুঘরে ইসরাইল রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
ইসরাইল স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ যুক্তরাষ্ট্র।
ইসরাইলকে স্বীকৃতি দানকার প্রথম মুসলিম দেশ তুরস্ক এবং আরব দেশ মিশর।
ইসরাইলের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
এশিয়ার ইহুদি বসতি রাষ্ট্র ইসরাইল।
ইহুদিবাদ আন্দোলনের প্রবক্তা হলেন থিওডোর হার্জল।
ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট রুাভন ও প্রধানমন্ত্রী হলেন ক্ষমতাসীন দল লিকুদ পার্টির প্রধান নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি ইসরাইলের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে প্রধানমন্ত্রী থাকার গৌরব অর্জন করেছেন। তিনি ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এ পর্যন্ত চারবার আরব ইসরাইল যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ১৯৪৮, ১৯৫৬, ১৯৬৭ ও ১৯৭৩ সালে।
১৯৬৭ সালের যুদ্ধ ৬ দিন ব্যাপী ছিল এবং ১৯৭৩ সালে যুদ্ধ ১৮ দিন স্থায়ী ছিল।
ইসরাইল ও মিশরের মধ্যে ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৭৮ সালে এবং এজন্য মিশরকে আরব লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
ক্যাম্প ডেভিড স্থানটি যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে । ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির উদ্যোক্তা ও মধ্যস্থতাকারী ছিলেন জিমি কার্টার।
১৯৮০ সালে ইরান-ইরাকের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে ইসরাইল এ সুযোগে পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী ঘোষণা করে।
১৯ জুলাই ২০১৮ সালে ইসরাইলকে ‘ইহুদি জনগণের রাষ্ট্র’ ঘোষণা দিয়ে আইন পাস করে দেশটির পার্লামেন্ট।
ইনতিফাদা
ফিলিস্তিনের জনগণের ইসরাইলি আগ্রাসন ও পশ্চিমা বিশ্বের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে পিএলও এবং হামাসের নেতৃত্বে অসহযোগ আন্দোলন ও গেরিলা প্রতিরোধ গড়ে তোলে, যা মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘ইনতিফাদা’ নামে পরিচিত। প্রথম ইনতিফাদা হয়েছিল ১৯৮৭ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় ইনতিফাদা সংঘটিত হয়েছিল ২০০০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত। এই দুইটি ইনতিফাদার মাধ্যমে ফিলিস্তিনি জনগণ ইসরাইলি শাসন-শোষনের বিরূদ্ধে রুখে দাড়িয়েছিল। পশ্চিমতীর ও গাজায় তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিল।