- Tue Sep 29, 2020 4:40 pm#3506
জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন (NAM)
-পূর্ন রূপ: Non Aligned Movement.
প্রতিষ্ঠা: ১৯৬১ সালে যুগোস্লাভিয়ার বেলগ্রেড এক সম্মেলনের মাধ্যমে NAM প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠাতা: NAM এর প্রতিষ্ঠাতা ৫ জন-১. যোশেফ মার্শাল টিটো, ২. জামাল আবদেল নাসের, ৩. জওহরলাল নেহরু ৪.ড. আহমেদ সুকর্ন, ৫. কওমি নক্রমা।
বান্দুং সম্মেলন: NAM প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৫৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার বান্দুংয়ে একটি সম্মেলন হয়। সম্মেলনের উদ্দেশ্য ছিল তৎকালীন বিশ্বে পুঁজিবাদী ও সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে আদর্শিক ও অর্থনৈনিতিক যুদ্ধ তথা স্নায়ুযুদ্ধ চলছিল তা এড়িয়ে চলা। অর্থাৎ পুজিবাদ বা সমাজতন্ত্র কোনো জোটে না গিয়ে নিরপেক্ষতা অবলম্বন করা বা নিজস্ব সার্থ রক্ষা করা। ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু এই পঞ্চশীল নীতির অন্যতম প্রবক্তা । পাঁচটি নীতি হচ্ছে-
১.পরস্পরের ভূভাগ এবং সার্ভৌমত্বকে সম্মান করা।
২.পরস্পরকে আগ্রাসন না করা।
৩.পারস্পারিক অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা ।
৪.সমতা ও পারস্পারিক উপকারিতা এবং
৫.শান্তিপূর্ন সহাবস্থান।
NAM এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১২০। সর্বশেষ সদস্য আজারবাইজান ও ফিজি।
বাংলাদেশ NAM এর সদস্য পদ লাভ করে ১৯৭২ সালে।
NAM এর সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালে ভেনিজুয়েলার কারাকাসে।
পরবর্তী সম্মেলন হবে ২০১৯ সালে আজারবাইজানের বাকুতে।
NAM এর বার্তা সংস্থার নাম NNN (Nam News Natwork)। এর সদর দপ্তর মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে।
NAM এর কোনো সদর দপ্তর নেই।
ইসলামি সম্মেলন সংস্থা (OIC)
ইসরাইল ১৯৬৯ সালের ২১ আগস্ট ইসলাম ধর্মের পবিত্র স্থান ‘বায়তুল মোকাদ্দাস’ বা ‘আল আকসব’ মসজিদে আগুন লাগিয়ে দেয়। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে মুসলিম উম্মাহর স্বার্থ সংরক্ষনের জন্য এক শীর্ষ সম্মেলনের মাধ্যমে ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ গঠিত হয় ইসলামিক সম্মেলন সংস্থা। এর মহাসচিব নিযুক্ত হন মালয়েশিয়ার টেংকু অবদুর রহমান।
পূর্ণরূপ: Organization of Islamic co-operation.
পূর্ব পূর্ণ নাম: organization of Islamic countries.
সদরদপ্তর: সৌদি আরবের জেদ্দায়।
সদস্য: ৫৭টি সর্বশেষ সদস্য আইভোরি কোস্ট।
মহাসচিব: ড. ইউসুফ বিন আল-ওথাইমিন (সৌদি আরব)।
সর্বশেষ সম্মেলন: ২০১৬ সালে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে।
পরবর্তী সম্মেলন: ২০১৯ সালে গাম্বিয়ায়।
বাংলাদেশ OIC এর সদস্যপদ লাভ করে ১৯৭৪ সালে।
অমুসলিম রাষ্ট্র হয়ে OIC এর সদস্য রুয়ান্ডা, মোজাম্বিক, উগান্ডা, ক্যামেরুন।
OIC এর মহাসচিবের মেয়াদ ৫ বছর।
অভিসিয়াল ভাষা তিনটি – ১. আরবি ২. ইংরেজি ৩. ফ্রেঞ্চ।
-পূর্ন রূপ: Non Aligned Movement.
প্রতিষ্ঠা: ১৯৬১ সালে যুগোস্লাভিয়ার বেলগ্রেড এক সম্মেলনের মাধ্যমে NAM প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠাতা: NAM এর প্রতিষ্ঠাতা ৫ জন-১. যোশেফ মার্শাল টিটো, ২. জামাল আবদেল নাসের, ৩. জওহরলাল নেহরু ৪.ড. আহমেদ সুকর্ন, ৫. কওমি নক্রমা।
বান্দুং সম্মেলন: NAM প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৫৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার বান্দুংয়ে একটি সম্মেলন হয়। সম্মেলনের উদ্দেশ্য ছিল তৎকালীন বিশ্বে পুঁজিবাদী ও সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে আদর্শিক ও অর্থনৈনিতিক যুদ্ধ তথা স্নায়ুযুদ্ধ চলছিল তা এড়িয়ে চলা। অর্থাৎ পুজিবাদ বা সমাজতন্ত্র কোনো জোটে না গিয়ে নিরপেক্ষতা অবলম্বন করা বা নিজস্ব সার্থ রক্ষা করা। ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু এই পঞ্চশীল নীতির অন্যতম প্রবক্তা । পাঁচটি নীতি হচ্ছে-
১.পরস্পরের ভূভাগ এবং সার্ভৌমত্বকে সম্মান করা।
২.পরস্পরকে আগ্রাসন না করা।
৩.পারস্পারিক অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা ।
৪.সমতা ও পারস্পারিক উপকারিতা এবং
৫.শান্তিপূর্ন সহাবস্থান।
NAM এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১২০। সর্বশেষ সদস্য আজারবাইজান ও ফিজি।
বাংলাদেশ NAM এর সদস্য পদ লাভ করে ১৯৭২ সালে।
NAM এর সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালে ভেনিজুয়েলার কারাকাসে।
পরবর্তী সম্মেলন হবে ২০১৯ সালে আজারবাইজানের বাকুতে।
NAM এর বার্তা সংস্থার নাম NNN (Nam News Natwork)। এর সদর দপ্তর মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে।
NAM এর কোনো সদর দপ্তর নেই।
ইসলামি সম্মেলন সংস্থা (OIC)
ইসরাইল ১৯৬৯ সালের ২১ আগস্ট ইসলাম ধর্মের পবিত্র স্থান ‘বায়তুল মোকাদ্দাস’ বা ‘আল আকসব’ মসজিদে আগুন লাগিয়ে দেয়। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে মুসলিম উম্মাহর স্বার্থ সংরক্ষনের জন্য এক শীর্ষ সম্মেলনের মাধ্যমে ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ গঠিত হয় ইসলামিক সম্মেলন সংস্থা। এর মহাসচিব নিযুক্ত হন মালয়েশিয়ার টেংকু অবদুর রহমান।
পূর্ণরূপ: Organization of Islamic co-operation.
পূর্ব পূর্ণ নাম: organization of Islamic countries.
সদরদপ্তর: সৌদি আরবের জেদ্দায়।
সদস্য: ৫৭টি সর্বশেষ সদস্য আইভোরি কোস্ট।
মহাসচিব: ড. ইউসুফ বিন আল-ওথাইমিন (সৌদি আরব)।
সর্বশেষ সম্মেলন: ২০১৬ সালে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে।
পরবর্তী সম্মেলন: ২০১৯ সালে গাম্বিয়ায়।
বাংলাদেশ OIC এর সদস্যপদ লাভ করে ১৯৭৪ সালে।
অমুসলিম রাষ্ট্র হয়ে OIC এর সদস্য রুয়ান্ডা, মোজাম্বিক, উগান্ডা, ক্যামেরুন।
OIC এর মহাসচিবের মেয়াদ ৫ বছর।
অভিসিয়াল ভাষা তিনটি – ১. আরবি ২. ইংরেজি ৩. ফ্রেঞ্চ।