- Fri Dec 06, 2024 1:33 pm#8081
১. অভ্যন্তরীণ নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল – ১০ নং সেক্টরে ।
২.জেনারেল এ কে নিয়োজী আত্মসমর্পণ করেন – জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে ।
৩. মুক্তিযুদ্ধে যে বীর শ্রেষ্ঠের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি – বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।
৪.স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী –ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড , অস্ট্রেলিয়া ।
৫. স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন – ৭জন ।
৬. বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় – ২ মার্চ ১৯৭১ ।
৭. বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন – আ স ম আব্দুর রব ।
৮. স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয় – ৩মার্চ ১৯৭১,পল্টন ময়দানে।
৯. চট্টগ্রাম বেতান কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করা হয় – ২৬শে মার্চ ১৯৭১।
১০.স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপন করা হয় –চট্টগ্রামের কালুঘাটে।
১১. মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে উঠে -১৯ মার্চ ১৯৭১ , গাজীপুর।
১২. বৈদ্যনাথ তলার না মুজিব নগর রাখেন –তাজউদ্দীন আহমদ।
১৩. মুজিবনগরন অস্থায়ী সরকারের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন – ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার ।
১৪. শহীদ ড. শামসুজ্জোহা হত্যা করা হয় -১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ , রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।
১৫.ভারত থেকে আত্মসমর্পণ দলিল নিয়ে আসেন – মেজর জেনারেল জ্যাকব ।
১৬. অপারেশন জ্যাকপটে সর্বমোট পাকিস্তানি জাহাজ ধ্বংস করা হয় – ৬০ টি।
১৭. মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশ সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন –মওলানা আবদুল হামিদ ভাসানী।
১৮. আত্মসমর্পণের পরে পাকিস্তানিদের যুদ্ধবন্দি হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয় – ঢাকা সেনানিবাসে।
২.জেনারেল এ কে নিয়োজী আত্মসমর্পণ করেন – জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে ।
৩. মুক্তিযুদ্ধে যে বীর শ্রেষ্ঠের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি – বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।
৪.স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী –ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড , অস্ট্রেলিয়া ।
৫. স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন – ৭জন ।
৬. বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় – ২ মার্চ ১৯৭১ ।
৭. বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন – আ স ম আব্দুর রব ।
৮. স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয় – ৩মার্চ ১৯৭১,পল্টন ময়দানে।
৯. চট্টগ্রাম বেতান কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করা হয় – ২৬শে মার্চ ১৯৭১।
১০.স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপন করা হয় –চট্টগ্রামের কালুঘাটে।
১১. মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে উঠে -১৯ মার্চ ১৯৭১ , গাজীপুর।
১২. বৈদ্যনাথ তলার না মুজিব নগর রাখেন –তাজউদ্দীন আহমদ।
১৩. মুজিবনগরন অস্থায়ী সরকারের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন – ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার ।
১৪. শহীদ ড. শামসুজ্জোহা হত্যা করা হয় -১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ , রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।
১৫.ভারত থেকে আত্মসমর্পণ দলিল নিয়ে আসেন – মেজর জেনারেল জ্যাকব ।
১৬. অপারেশন জ্যাকপটে সর্বমোট পাকিস্তানি জাহাজ ধ্বংস করা হয় – ৬০ টি।
১৭. মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশ সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন –মওলানা আবদুল হামিদ ভাসানী।
১৮. আত্মসমর্পণের পরে পাকিস্তানিদের যুদ্ধবন্দি হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয় – ঢাকা সেনানিবাসে।