Get on Google Play

বাংলাদেশ বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান
#7165
জাতীয় অধ্যাপক বাংলাদেশের বিশেষ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা, যা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও গবেষণার জন্যে দেশের বিশিষ্ট পণ্ডিত, চিন্তাবিদ ও শিক্ষকদের দেয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে এ সম্মাননা দেয়া হচ্ছে। সাধারনত পাঁচ বছর মেয়াদের জন্য কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তি জাতীয় অদ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পেয়ে থাকেন। তবে ক্ষেত্রবিশেষে মেয়াদ আরও দীর্ঘ হতে পারে। নীতিমালা অনুযায়ী জাতীয় অধ্যাপক পুনর্নিয়োগ দেয়া যায়। জাতীয় অধ্যাপকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশনের মাধ্যমে সরকার নির্ধারিত হারে সম্মানী ভাতা পেয়ে থাকেন। তারা কোনো গবেষণা সংস্থা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে নিজের পছন্দ মতো ক্ষেত্রে গবেষণামূলক কাজ করতে পারেন। ৫ মে ২০২১ তিনজন শিক্ষাবিদকে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় অধ্যাপক নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নিয়োগ পাওয়া জাতীয় অধ্যাপকরা বাংলাদেশ জাতীয় অধ্যাপক (নিয়োগ, শর্তাবলী ও সুবিধাদি) সিদ্ধান্তমালা, ১৯৮১ অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবেন এবং অন্যান্য সুযোগ পাবেন। নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত তিনজন জাতীয় অধ্যাপক হলেন- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ইমিরেটাস অধ্যাপক ড. আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন, ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (বারডেম) প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান এবং বাংলাদেশ গ্যাস্ট্রোএনটারোলজি সোসাইটির প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা.মাহমুদ হাসান। নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত তিনজনকে নিয়ে বাংলাদেশে মোট জাতীয় অধ্যাপকের সংখ্যা হলো ২৯ জন।

    বিষয় : রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, আপন বিভাগের “[…]

    বিষয় : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্[…]

    Amendment of Vacancy announcement for the post of […]