- Fri May 07, 2021 11:06 am#7129
LDC-তে বাংলাদেশ
১৯৭৩ সাল থেকে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য দর-কষাকষি শুরু করে । সেই সময়ে স্বল্পোন্নত দেশের যে সংজ্ঞা ছিল তাতে ১ কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশ অন্তর্ভুক্ত হবে না । পরবর্তীতে এটা দুই কোটি করা হয় । কিন্তু বাংলাদেশ সাড়ে ৭ কোটি মানুষ নিয় স্বাধীন হয়েছিল । ফলে এতো বড় জনসংখ্যার দেশকে নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেকেরই আপত্তি ছিল । বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক নুরুল ইসলাম খুব জোরালোভাবে বাংলাদেশের হয়ে দর-কষাকষিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন । তাঁর একান্ত প্রচেষ্টায় ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় যুক্ত হয় । নিঃসন্দেহে বলা যায় বাংলাদেশ এই তালিকায় থাকার ফলে বিগত ৫০ বছরের উপকৃত হয়েছে ।
বাংলাদেশের উত্তরণ
১৯৭৫ সালের এপ্রিল থেকে স্বল্পোন্নত দেশের কাতারে থাকা বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে সব শর্ত পূরণ করে ২০১৮ সালে । এরপর ১২-১৬ মার্চ ২০১৮ জাতিসংঘের উন্নয়ন নীতি কমিটির ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনা সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে মানদণ্ড পূরণের স্বীকৃতি পায় । জাতিসংঘের তিনটি শর্তই পূরণ করে উন্নয়নশীল দেশের যোগ্যতা অর্জন যেনো এক বিরল ঘটনা । এরপর ২২-২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ CDP’র ত্রি-বার্ষিক পর্যালোচনায় বাংলাদেশ স্বাল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ লাভ করে । বাংলাদেশের সাথে নেপাল এবং লাওসও উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ পায় । বাংলাদেশের ২০২৪ সালে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পন করার কথা ছিল । কিন্তু করোনার প্রভাব মোকাবিলা করে প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশ ১৫ জানুয়ারি ২০২১ বাড়তি দুই বছর সময় চেয়ে আবেদন করে । তাই বাংলাদেশ দুই বছর সময় চেয়ে আবেদন করে । তাই বাংলাদেশ দুই বছরসহ মোট পাঁচ বছরের প্রস্তুতিকালীন সময় পাবে । এখন সব কিছু ঠিক থাকলে ২০২৬ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয় ।
১৯৭৩ সাল থেকে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য দর-কষাকষি শুরু করে । সেই সময়ে স্বল্পোন্নত দেশের যে সংজ্ঞা ছিল তাতে ১ কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশ অন্তর্ভুক্ত হবে না । পরবর্তীতে এটা দুই কোটি করা হয় । কিন্তু বাংলাদেশ সাড়ে ৭ কোটি মানুষ নিয় স্বাধীন হয়েছিল । ফলে এতো বড় জনসংখ্যার দেশকে নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেকেরই আপত্তি ছিল । বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক নুরুল ইসলাম খুব জোরালোভাবে বাংলাদেশের হয়ে দর-কষাকষিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন । তাঁর একান্ত প্রচেষ্টায় ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় যুক্ত হয় । নিঃসন্দেহে বলা যায় বাংলাদেশ এই তালিকায় থাকার ফলে বিগত ৫০ বছরের উপকৃত হয়েছে ।
বাংলাদেশের উত্তরণ
১৯৭৫ সালের এপ্রিল থেকে স্বল্পোন্নত দেশের কাতারে থাকা বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে সব শর্ত পূরণ করে ২০১৮ সালে । এরপর ১২-১৬ মার্চ ২০১৮ জাতিসংঘের উন্নয়ন নীতি কমিটির ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনা সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে মানদণ্ড পূরণের স্বীকৃতি পায় । জাতিসংঘের তিনটি শর্তই পূরণ করে উন্নয়নশীল দেশের যোগ্যতা অর্জন যেনো এক বিরল ঘটনা । এরপর ২২-২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ CDP’র ত্রি-বার্ষিক পর্যালোচনায় বাংলাদেশ স্বাল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ লাভ করে । বাংলাদেশের সাথে নেপাল এবং লাওসও উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ পায় । বাংলাদেশের ২০২৪ সালে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পন করার কথা ছিল । কিন্তু করোনার প্রভাব মোকাবিলা করে প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশ ১৫ জানুয়ারি ২০২১ বাড়তি দুই বছর সময় চেয়ে আবেদন করে । তাই বাংলাদেশ দুই বছর সময় চেয়ে আবেদন করে । তাই বাংলাদেশ দুই বছরসহ মোট পাঁচ বছরের প্রস্তুতিকালীন সময় পাবে । এখন সব কিছু ঠিক থাকলে ২০২৬ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয় ।