- Wed May 05, 2021 12:56 pm#7114
ঢাকা-জলপাইগুড়ি যাত্রীবাহী ট্রেন
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে ২৭ মার্চ ২০২১ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নিউ জলপাইগুড়ি বা এনজেপি থেকে ঢাকা ক্যান্টমেন্ট পর্যন্ত নতুন একটি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা উদ্বোধন করা হয় । ঢাকা থেকে নিউ জলাপাইগুড়ি রেলওয়য়ে জংশন পর্যন্ত মোট পথ ৫৯৫ কিলোমিটার । এর মধ্যে ঢাকা থেকে চিলাহাটি সীমান্ত পর্যন্ত ৫৩৪ কিলোমিটার এবং নিউ জলপাইগুড়ি জংশন থেকে চিলাহাটি সীমান্ত পর্যন্ত ৬১ কিলোমিটার । এই দীর্ঘপথে থাকছে উভয় দেশের ১৫টি স্টেশন ।
বাংলাদেশের ইঞ্জিন দিয়ে ঢাকা-চিলহাটি , চিলহাটি ঢাকা এবং ভারতীয় ইঞ্জিন দিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি-হলদিবাড়ি , হলদিবাড়ি-নিউ জলপাউগড়ি পর্যন্ত ট্রেনটি চালানো হবে । এ ট্রেনের আয় থেকে বাংলাদেশ রে পাবে ৮৫ % এবং ভারতীয় রেল পাবে ১৫ % ।
আসন ও ভাড়া : ট্রেনে ১০টি বগি থাকবে । এর মধ্যে এসি সিট ১৪৪টি , এসি চেয়ার ৩১২টি এবং এসি বার্থ থাকছে ৯৬ টি । ভ্যাট ও ট্রাভেল ট্যাক্স মিলে ভাড়া-
এসি বার্থ : ৪,৯০৫ টাকা । এসি সিট : ৩,৮০৫ টাকা । এসি চেয়ার : ২,৭০৫ টাকা এছাড়া ৫ বছরের নিচে যাত্রীদের ক্ষেত্রে অর্ধেক ভাড়া (৫০%) রাখা হবে ।
ট্রেনের সময়সূচি :
ঢাকা থেকে সোমবার ও বৃহস্পতিবার এবং জলপাইগুড়ি থেকে রোববার ও বুধবার ট্রেনটি চলাচল করবে ।
নামকরণ :
ঢাকা থেকে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি জংশন পর্যন্ত যাত্রী ট্রেনের নামকরণ করা হয় ‘মিতালী এক্সপ্রেস’ । বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ নাম নির্ধারণ করেন ।
পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের তৃতীয় রেল পরিষেবা হলো ‘মিতালী এক্সপ্রেস’ । পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের আগের দুই রেরল পরিষেবা -
-ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস ; চালু ১৪ এপ্রিল ২০০৮ ।
-খুলনা-কলকাতা-খুলনা ; বন্ধন এক্সপ্রেস চালু ৯ নভেম্বর ২০১৭ ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে ২৭ মার্চ ২০২১ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নিউ জলপাইগুড়ি বা এনজেপি থেকে ঢাকা ক্যান্টমেন্ট পর্যন্ত নতুন একটি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা উদ্বোধন করা হয় । ঢাকা থেকে নিউ জলাপাইগুড়ি রেলওয়য়ে জংশন পর্যন্ত মোট পথ ৫৯৫ কিলোমিটার । এর মধ্যে ঢাকা থেকে চিলাহাটি সীমান্ত পর্যন্ত ৫৩৪ কিলোমিটার এবং নিউ জলপাইগুড়ি জংশন থেকে চিলাহাটি সীমান্ত পর্যন্ত ৬১ কিলোমিটার । এই দীর্ঘপথে থাকছে উভয় দেশের ১৫টি স্টেশন ।
বাংলাদেশের ইঞ্জিন দিয়ে ঢাকা-চিলহাটি , চিলহাটি ঢাকা এবং ভারতীয় ইঞ্জিন দিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি-হলদিবাড়ি , হলদিবাড়ি-নিউ জলপাউগড়ি পর্যন্ত ট্রেনটি চালানো হবে । এ ট্রেনের আয় থেকে বাংলাদেশ রে পাবে ৮৫ % এবং ভারতীয় রেল পাবে ১৫ % ।
আসন ও ভাড়া : ট্রেনে ১০টি বগি থাকবে । এর মধ্যে এসি সিট ১৪৪টি , এসি চেয়ার ৩১২টি এবং এসি বার্থ থাকছে ৯৬ টি । ভ্যাট ও ট্রাভেল ট্যাক্স মিলে ভাড়া-
এসি বার্থ : ৪,৯০৫ টাকা । এসি সিট : ৩,৮০৫ টাকা । এসি চেয়ার : ২,৭০৫ টাকা এছাড়া ৫ বছরের নিচে যাত্রীদের ক্ষেত্রে অর্ধেক ভাড়া (৫০%) রাখা হবে ।
ট্রেনের সময়সূচি :
ঢাকা থেকে সোমবার ও বৃহস্পতিবার এবং জলপাইগুড়ি থেকে রোববার ও বুধবার ট্রেনটি চলাচল করবে ।
নামকরণ :
ঢাকা থেকে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি জংশন পর্যন্ত যাত্রী ট্রেনের নামকরণ করা হয় ‘মিতালী এক্সপ্রেস’ । বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ নাম নির্ধারণ করেন ।
পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের তৃতীয় রেল পরিষেবা হলো ‘মিতালী এক্সপ্রেস’ । পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের আগের দুই রেরল পরিষেবা -
-ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস ; চালু ১৪ এপ্রিল ২০০৮ ।
-খুলনা-কলকাতা-খুলনা ; বন্ধন এক্সপ্রেস চালু ৯ নভেম্বর ২০১৭ ।