- Tue May 04, 2021 5:48 pm#7101
১৫ নভেম্বর ১৮৬২ বাংলাদেশে রেলওয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে রেলওয়ের পরিধি বাড়তে থাকে। বিস্তৃতির সঙ্গে সঙ্গে রেল লাইন ঘিরে চুরি-ডাকাতিসহ নানা রকম অপরাধের ঝুকি তৈরি হয়। এ জন্য শুরুতে আধাসামরিক বাহিনী এবং পরে রেল পুলিশ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৪ আগস্ট ১৯৪৭ পাকিস্তান সৃষ্টির পর পুরো রেল পুলিশকে একটি রেঞ্জের আওতাভুক্ত করা হয়। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ রেলওয়ে ২টি অঞ্চলে বিভক্ত ছিল- পূর্বাঞ্চল (সদর দপ্তর-চট্টগ্রাম) এবং পশ্চিমাঞ্চল (সদর দপ্তর-রাজশাহী)।
অঞ্চলগুলোর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি দেখার জন্য দুটি রেলওয়ে পুলিশ জেলা ছিল, যার একটি সৈয়দপুর, অপরটি চট্টগ্রাম। ঢাকা রাজধানী হলেও ছিল চট্টগ্রামের অধীনে। ২০১৭ সালে পুলিশের এই ইউনিটের সংস্কার শুরু হয়। সেই ধারাবাহিকতায় সৃষ্টি করা হয় ঢাকা ও পাকশী রেলওয়ে জেলা পুলিশ। এরপর ৪ নভেম্বর ২০২০ নবসৃষ্ট খুলনা ও সিলেট রেলওয়ে জেলার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। ফলে বাংলাদেশ রেলওয়ে পুলিশের জেলা এখন ৬টি। এই জেলাগুলোর মাধ্যমে রেলের ২৪টি থানা ও ৩২টি ফাঁড়ি নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ রেলওয়ে ৪টি বিভাগে বিভক্ত- ঢাকা, চট্টগ্রাম, পাকশী এবং লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগ।
অঞ্চলগুলোর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি দেখার জন্য দুটি রেলওয়ে পুলিশ জেলা ছিল, যার একটি সৈয়দপুর, অপরটি চট্টগ্রাম। ঢাকা রাজধানী হলেও ছিল চট্টগ্রামের অধীনে। ২০১৭ সালে পুলিশের এই ইউনিটের সংস্কার শুরু হয়। সেই ধারাবাহিকতায় সৃষ্টি করা হয় ঢাকা ও পাকশী রেলওয়ে জেলা পুলিশ। এরপর ৪ নভেম্বর ২০২০ নবসৃষ্ট খুলনা ও সিলেট রেলওয়ে জেলার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। ফলে বাংলাদেশ রেলওয়ে পুলিশের জেলা এখন ৬টি। এই জেলাগুলোর মাধ্যমে রেলের ২৪টি থানা ও ৩২টি ফাঁড়ি নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ রেলওয়ে ৪টি বিভাগে বিভক্ত- ঢাকা, চট্টগ্রাম, পাকশী এবং লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগ।