- Wed Feb 24, 2021 11:45 am#6740
কঠিন শিলা
১.মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি কোথায় অবস্থিত?
-পার্বতীপুর, দিনাজপুর।
২.কবে মধ্যপাড়া কঠিন শিলা আবিষ্কৃত হয়?
-১৯৭৪ সালে
৩.এ কঠিন শিলা খনির আয়তন কত?
-১.৪৪ বর্গ কিলোমিটার।
৪.মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্প সরকার কবে অনুমোদন করে?
-১৯৭৮ সালে
৫.মধ্যপাড়া শিলা প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় কবে?
-২০ অক্টোবর ১৯৯৪ সালে।
৬.মধ্যপাড়া হতে কি খনিজ উত্তোলন করা হয়?
-কঠিন শিলা।
কালো সোনা
১.কালো সোনা কি?
-কালো রঙের বালুর মতো মূল্যবান খনিজ পদার্থ।
২.কালো সোনার মধ্যে কি কি খনিজ উপাদান রয়েছে?
-জিরকন, মোনাজাইট, রিওটাইল প্রভৃতি।
৩.কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রথম কালো সোনা কে আবিষ্কার করেন?
-ও এইচ কবির।
বিবিধ
১.আহরণযোগ্য ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া যায় কবে?
-২০১৩ সালে।
২.সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
-কক্সবাজার।
৩.সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র কতটি ভারী খনিজ স্তপের আবিষ্কার করেছে?
-১৭টি।
৪.সৈকত খনিজ পাওয়া যায় কোথায়?
-কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও কুয়াকাটা।
৫.কাঁচাবালি থেকে কি ধরনের ভারী খনিজ পাওয়া যায়?
-ইলমেনাইট, ম্যাগনেটাইট, গারনেট, জিরকন ও রুটাইল।
৬.কাচ বালি পাওয়া যায় কোথায়?
-দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া, মধ্যপাড়া ও দীঘিপাড়া, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম, শেরপুরের বালিজুড়ী, হবিগঞ্জের বাহুবল ও শাহাজিবাজার, মৌলভিবাজার ভহেত্রা।
৭.নুড়ি পাথর পাওয়া যায় কোথায়?
-ভোলাগঞ্জ, তেঁতুলিয়া, পাটগ্রাম, ও পার্বত্য চট্টগ্রাম।
৮.বাংলাদেশের প্রথম ইউরেনিয়াম পাওয়া যায় কোথায়?
-গারো পাহাড়ে।
৯.১৯৮৯ সালে কোন নদীগুলোর বালুতে ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া যায়?
-পদ্মা, মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও ময়মনসিংহের নদীবাহিত বালিতে।
১০.মৌলভিবাজারে কবে ইউরেনিয়াম আকরিকের সন্ধান পাওয়া যায় কত সালে?
-৪ জুন ১৯৯৪ সালে।
১১.বাংলাদেশের কোথায় গন্ধকের সন্ধান পাওয়া গেছে?
-কুতুবদিয়ায়।
১.মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি কোথায় অবস্থিত?
-পার্বতীপুর, দিনাজপুর।
২.কবে মধ্যপাড়া কঠিন শিলা আবিষ্কৃত হয়?
-১৯৭৪ সালে
৩.এ কঠিন শিলা খনির আয়তন কত?
-১.৪৪ বর্গ কিলোমিটার।
৪.মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্প সরকার কবে অনুমোদন করে?
-১৯৭৮ সালে
৫.মধ্যপাড়া শিলা প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় কবে?
-২০ অক্টোবর ১৯৯৪ সালে।
৬.মধ্যপাড়া হতে কি খনিজ উত্তোলন করা হয়?
-কঠিন শিলা।
কালো সোনা
১.কালো সোনা কি?
-কালো রঙের বালুর মতো মূল্যবান খনিজ পদার্থ।
২.কালো সোনার মধ্যে কি কি খনিজ উপাদান রয়েছে?
-জিরকন, মোনাজাইট, রিওটাইল প্রভৃতি।
৩.কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রথম কালো সোনা কে আবিষ্কার করেন?
-ও এইচ কবির।
বিবিধ
১.আহরণযোগ্য ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া যায় কবে?
-২০১৩ সালে।
২.সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
-কক্সবাজার।
৩.সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র কতটি ভারী খনিজ স্তপের আবিষ্কার করেছে?
-১৭টি।
৪.সৈকত খনিজ পাওয়া যায় কোথায়?
-কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও কুয়াকাটা।
৫.কাঁচাবালি থেকে কি ধরনের ভারী খনিজ পাওয়া যায়?
-ইলমেনাইট, ম্যাগনেটাইট, গারনেট, জিরকন ও রুটাইল।
৬.কাচ বালি পাওয়া যায় কোথায়?
-দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া, মধ্যপাড়া ও দীঘিপাড়া, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম, শেরপুরের বালিজুড়ী, হবিগঞ্জের বাহুবল ও শাহাজিবাজার, মৌলভিবাজার ভহেত্রা।
৭.নুড়ি পাথর পাওয়া যায় কোথায়?
-ভোলাগঞ্জ, তেঁতুলিয়া, পাটগ্রাম, ও পার্বত্য চট্টগ্রাম।
৮.বাংলাদেশের প্রথম ইউরেনিয়াম পাওয়া যায় কোথায়?
-গারো পাহাড়ে।
৯.১৯৮৯ সালে কোন নদীগুলোর বালুতে ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া যায়?
-পদ্মা, মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও ময়মনসিংহের নদীবাহিত বালিতে।
১০.মৌলভিবাজারে কবে ইউরেনিয়াম আকরিকের সন্ধান পাওয়া যায় কত সালে?
-৪ জুন ১৯৯৪ সালে।
১১.বাংলাদেশের কোথায় গন্ধকের সন্ধান পাওয়া গেছে?
-কুতুবদিয়ায়।