- Sun Feb 14, 2021 11:21 am#6483
১.খাদ্য ছাড়া মৎস্য আর কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়?
-খাদ্য ছাড়া সার প্রস্তুত, হাঁস-মুরগির খাবার এবং শিল্পের উপকরণ হিসেবে মৎস্য ব্যবহৃত হয়।
২.বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যে প্রাণিজ আমিষ ব্যবহার করে তার প্রায় কতভাগ মাছ থেকে আসে?
-৬০ ভাগ।
৩.বর্তমানে সমুদ্র উপকূল থেকে দেশের মোট উৎপাদনের কতভাগ মৎস্য পাওয়া যায়?
-২৭ ভাগ।
৪.দেশে অভ্যন্তরীণ বদ্ধ ও মুক্ত জলাশয়ের আয়তন কত?
-অভ্যন্তরীণ বদ্ধ জলাশয়ের আয়তন ৭.৯৫ লক্ষ হেক্টর এবং অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ের আয়তন ৪০.২৫ লক্ষ হেক্টর।
৫.দেশে প্রতি বছর কি পরিমাণ মৎস্য উৎপাদিত হয়?
-২০১৮-১৯ অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ ও সামুদ্রিক উৎস হতে মোট মৎস্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৪৩.৮১ লাখ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে।
৬.চিংড়ি কোন ধরণের প্রাণী?
-চিংড়ি সন্ধি পদযুক্ত প্রাণী।
৭.চিংড়ি ও কাকড়া মাছ নয় কেন?
-চিংড়ি ও কাঁকড়া সন্ধি পদযুক্ত জলজ প্রাণী।
৮.বিশেষজ্ঞদের মতে বাংলাদেশে বর্তমানে কত প্রজাতির মাছের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গেছে?
-৫১ প্রজাতির।
৯.বাংলাদেশের দক্ষিণে কত কিমি জুড়ে সামুদ্রিক মৎস্যক্ষেত্র বিস্তত?
-৭৩২ কিমি
১০.দেশে মোট জলাশয়ের কত শতাংশ বদ্ধ জলাশয়?
-১৬.৯ শতাংশ।
১১.বাংলাদেশে মাথাপিছু দৈনিক মৎস্যজাত প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ কত?
-৪ গ্রাম।
১২.বাংলাদেশে কি কি জাতের চিংড়ি মাছ পাওয়া যায়?
-গলদা, বাগদা, চাপদা, ও চাপড়াই জাতীয় চিংড়ি।
১৩.পুষ্টি ইনস্টিটিউট কর্তৃক সুপারিশকৃত মৎস্য ব্যবহারের পরিমাণ জনপ্রতি কত গ্রাম?
-৩৮ গ্রাম।
১৪.বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
-ময়মনসিংহে।
১৫.ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
-চাঁদপুরে।
১৬.বাংলাদেশের মৎস্য আইনে কত সেন্টিমিটারের কম রুই ধরা নিষেধ?
-২৩ সে.মি।
১৭.বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার জন্য বাংলাদেশ কোন দেশের সাথে চুক্তি করেছে?
-থাইল্যান্ডের সাথে।
১৮.প্রকৃতি ও অবস্থান অনুযায়ী বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মৎস্য ক্ষেত্রকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
-পাঁচ ভাগে। যথা:
১.নদ-নদী ও স্বাভাবিক জলাশয়সমূহ
২.নদীর মোহনা ও সুন্দরবন অঞ্চলসমূহ
৩.বদ্ধজলাশয় ও পুকুর দীঘি
৪.কৃত্রিম জলাশয়
৫.জলমগ্ন শস্যক্ষেত্রসমূহ
-খাদ্য ছাড়া সার প্রস্তুত, হাঁস-মুরগির খাবার এবং শিল্পের উপকরণ হিসেবে মৎস্য ব্যবহৃত হয়।
২.বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যে প্রাণিজ আমিষ ব্যবহার করে তার প্রায় কতভাগ মাছ থেকে আসে?
-৬০ ভাগ।
৩.বর্তমানে সমুদ্র উপকূল থেকে দেশের মোট উৎপাদনের কতভাগ মৎস্য পাওয়া যায়?
-২৭ ভাগ।
৪.দেশে অভ্যন্তরীণ বদ্ধ ও মুক্ত জলাশয়ের আয়তন কত?
-অভ্যন্তরীণ বদ্ধ জলাশয়ের আয়তন ৭.৯৫ লক্ষ হেক্টর এবং অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ের আয়তন ৪০.২৫ লক্ষ হেক্টর।
৫.দেশে প্রতি বছর কি পরিমাণ মৎস্য উৎপাদিত হয়?
-২০১৮-১৯ অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ ও সামুদ্রিক উৎস হতে মোট মৎস্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৪৩.৮১ লাখ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে।
৬.চিংড়ি কোন ধরণের প্রাণী?
-চিংড়ি সন্ধি পদযুক্ত প্রাণী।
৭.চিংড়ি ও কাকড়া মাছ নয় কেন?
-চিংড়ি ও কাঁকড়া সন্ধি পদযুক্ত জলজ প্রাণী।
৮.বিশেষজ্ঞদের মতে বাংলাদেশে বর্তমানে কত প্রজাতির মাছের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গেছে?
-৫১ প্রজাতির।
৯.বাংলাদেশের দক্ষিণে কত কিমি জুড়ে সামুদ্রিক মৎস্যক্ষেত্র বিস্তত?
-৭৩২ কিমি
১০.দেশে মোট জলাশয়ের কত শতাংশ বদ্ধ জলাশয়?
-১৬.৯ শতাংশ।
১১.বাংলাদেশে মাথাপিছু দৈনিক মৎস্যজাত প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ কত?
-৪ গ্রাম।
১২.বাংলাদেশে কি কি জাতের চিংড়ি মাছ পাওয়া যায়?
-গলদা, বাগদা, চাপদা, ও চাপড়াই জাতীয় চিংড়ি।
১৩.পুষ্টি ইনস্টিটিউট কর্তৃক সুপারিশকৃত মৎস্য ব্যবহারের পরিমাণ জনপ্রতি কত গ্রাম?
-৩৮ গ্রাম।
১৪.বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
-ময়মনসিংহে।
১৫.ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
-চাঁদপুরে।
১৬.বাংলাদেশের মৎস্য আইনে কত সেন্টিমিটারের কম রুই ধরা নিষেধ?
-২৩ সে.মি।
১৭.বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার জন্য বাংলাদেশ কোন দেশের সাথে চুক্তি করেছে?
-থাইল্যান্ডের সাথে।
১৮.প্রকৃতি ও অবস্থান অনুযায়ী বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মৎস্য ক্ষেত্রকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
-পাঁচ ভাগে। যথা:
১.নদ-নদী ও স্বাভাবিক জলাশয়সমূহ
২.নদীর মোহনা ও সুন্দরবন অঞ্চলসমূহ
৩.বদ্ধজলাশয় ও পুকুর দীঘি
৪.কৃত্রিম জলাশয়
৫.জলমগ্ন শস্যক্ষেত্রসমূহ