- Tue Jan 12, 2021 1:17 pm#5496
১.মূলধন ও বিনিয়োগের মধ্য সম্পর্ক কী?
-মূলধন ও বিনিয়োগের প্রায় একই অর্থ প্রদান করে।
মূলধন হচ্ছে উৎপাদনের উৎপাদিত উপাদান। অতএব মূলধন এমন একটা উপাদান, যা মেশিন ও কাঁচামালের মাধ্যমে উৎপাদিত এবং যা ভবিষ্যৎ আয় সৃষ্টিতে সাহায্য করে।
সঞ্চয়ের যে অংশ উৎপাদন কাজে ব্যবহৃত হয় তাকে বিনিয়োগ বলে। অর্থনীতিবিদদের ভাষায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রারম্ভে মজুদকৃত মূলধন দ্রব্যের সাথে ঐ সময় শেষে যে পরিমাণ অতিরিক্ত মূলধন দ্রব্যের সংযোগ ঘটে তাকে বিনিয়োগ বলে।
২.মূল্য ও দামের সাথে সম্পর্ক কী?
-মূল্যকে অর্থনীতিতে দুভাগে ভাগ করা হয়। যথা –
ক.ব্যবহারিক মূল্য
খ.বিনিময় মূল্য
কোনো দ্রব্য ব্যবহারের মাধ্যমে যে পরিমাণ উপযোগ বা তৃপ্তি পাওয়া যায় তাকে ব্যবহারিক মূল্য বলে। পক্ষান্তরে কোনো দ্রব্যের বিনিময়ে যে পরিমাণ অর্থ পাওয়া যায় তাকে দাম বলে।
৩.সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে সম্পর্ক কী?
-সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। মানুষের আয় থেকেই বর্তমানে ভোগ ব্যয় বাদ দিলে যা থাকে তাকে সঞ্চয় বলে। সঞ্চয় যখন নগদ অর্থে অলসভাবে রাখা হয় তখন তাকে বিনিয়োগ বলে। বিনিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান সঞ্চয় থেকেই পাওয়া যায়।
৪.এলডিসি সম্পর্কে তথ্য দাও।
-জাতিসংঘ অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিল তিনটি সূচকের ভিত্তিতে বিম্বের দেশসমূহকে তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে থাকে। এগুলো হলো:
১.স্বল্পোন্নত
২.উন্নয়নশীল
৩.উন্নত দেশ
এর মধ্যে সাধারনত যেসব দেশের আর্থ-সামজিক ও মানবসম্পদ সূচকে ধীর গতি পরিলক্ষিত হয় সেসব দেশকে বলা হয় স্বল্পোন্নত দেশ।
এলডিসি ভুক্ত দেশের নিম্নবর্ণিত বৈশিষ্ট্যাবলি বিদ্যমান:
১.মাথাপিছু জিএনআই ১,০২৫ মার্কিন ডলার অথবা তার কম।
২.মানবসম্পদ সূচক স্কোর ৬০ বা তার কম।
৩.অর্থনৈতিক সংকট সূচক স্কোর ৩৬ বা তার বেশি।
বর্তমানে এলডিসি ভুক্ত দেশের সংখ্যা ৪৭টি।
সর্বশেষ ২০১২ সালে দক্ষিণ সুদান এলডিসি ভুক্ত দেশসমূহের অন্তর্ভুক্ত হয়।
৫.মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের আর্থিক পদ্ধতি কী?
-কেন্দ্রীয় ব্যাংক আর্থিক পদ্ধতির মাধ্যমে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থ ঋণের মাধ্যমে যোগান হ্রাস করে মুদ্রাস্ফীতি বিরোধী নীতি অনুসরণ করে থাকে। আর্থিক পদ্ধতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিম্নলিখিত ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।
ক.ব্যাংক হার বৃদ্ধি
খ.খোলাবাজারে ঋণপত্র বিক্রয়
গ.কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নগদ জমার অনুপাত বৃদ্ধি
ঘ.ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে চিহ্নিতকরণ ইত্যাদি
-মূলধন ও বিনিয়োগের প্রায় একই অর্থ প্রদান করে।
মূলধন হচ্ছে উৎপাদনের উৎপাদিত উপাদান। অতএব মূলধন এমন একটা উপাদান, যা মেশিন ও কাঁচামালের মাধ্যমে উৎপাদিত এবং যা ভবিষ্যৎ আয় সৃষ্টিতে সাহায্য করে।
সঞ্চয়ের যে অংশ উৎপাদন কাজে ব্যবহৃত হয় তাকে বিনিয়োগ বলে। অর্থনীতিবিদদের ভাষায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রারম্ভে মজুদকৃত মূলধন দ্রব্যের সাথে ঐ সময় শেষে যে পরিমাণ অতিরিক্ত মূলধন দ্রব্যের সংযোগ ঘটে তাকে বিনিয়োগ বলে।
২.মূল্য ও দামের সাথে সম্পর্ক কী?
-মূল্যকে অর্থনীতিতে দুভাগে ভাগ করা হয়। যথা –
ক.ব্যবহারিক মূল্য
খ.বিনিময় মূল্য
কোনো দ্রব্য ব্যবহারের মাধ্যমে যে পরিমাণ উপযোগ বা তৃপ্তি পাওয়া যায় তাকে ব্যবহারিক মূল্য বলে। পক্ষান্তরে কোনো দ্রব্যের বিনিময়ে যে পরিমাণ অর্থ পাওয়া যায় তাকে দাম বলে।
৩.সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে সম্পর্ক কী?
-সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। মানুষের আয় থেকেই বর্তমানে ভোগ ব্যয় বাদ দিলে যা থাকে তাকে সঞ্চয় বলে। সঞ্চয় যখন নগদ অর্থে অলসভাবে রাখা হয় তখন তাকে বিনিয়োগ বলে। বিনিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান সঞ্চয় থেকেই পাওয়া যায়।
৪.এলডিসি সম্পর্কে তথ্য দাও।
-জাতিসংঘ অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিল তিনটি সূচকের ভিত্তিতে বিম্বের দেশসমূহকে তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে থাকে। এগুলো হলো:
১.স্বল্পোন্নত
২.উন্নয়নশীল
৩.উন্নত দেশ
এর মধ্যে সাধারনত যেসব দেশের আর্থ-সামজিক ও মানবসম্পদ সূচকে ধীর গতি পরিলক্ষিত হয় সেসব দেশকে বলা হয় স্বল্পোন্নত দেশ।
এলডিসি ভুক্ত দেশের নিম্নবর্ণিত বৈশিষ্ট্যাবলি বিদ্যমান:
১.মাথাপিছু জিএনআই ১,০২৫ মার্কিন ডলার অথবা তার কম।
২.মানবসম্পদ সূচক স্কোর ৬০ বা তার কম।
৩.অর্থনৈতিক সংকট সূচক স্কোর ৩৬ বা তার বেশি।
বর্তমানে এলডিসি ভুক্ত দেশের সংখ্যা ৪৭টি।
সর্বশেষ ২০১২ সালে দক্ষিণ সুদান এলডিসি ভুক্ত দেশসমূহের অন্তর্ভুক্ত হয়।
৫.মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের আর্থিক পদ্ধতি কী?
-কেন্দ্রীয় ব্যাংক আর্থিক পদ্ধতির মাধ্যমে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থ ঋণের মাধ্যমে যোগান হ্রাস করে মুদ্রাস্ফীতি বিরোধী নীতি অনুসরণ করে থাকে। আর্থিক পদ্ধতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিম্নলিখিত ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।
ক.ব্যাংক হার বৃদ্ধি
খ.খোলাবাজারে ঋণপত্র বিক্রয়
গ.কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নগদ জমার অনুপাত বৃদ্ধি
ঘ.ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে চিহ্নিতকরণ ইত্যাদি