- Sat Jan 02, 2021 10:53 am#5246
বন ব্যবস্থাপনা অনুসারে বন অধিদপ্তর প্রদত্ত বনের শ্রেণিবিন্যাস-
ক.বন অধিদপ্তদর নিয়ন্ত্রিত বনভূমি (রাষ্ট্রীয় বনভূমি)
খ. সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত বনভূমি (অশ্রেণীভুক্ত রাষ্ট্রীয় বনভূমি) ।
গ. ব্যক্তি মালিকানায় নিয়ন্ত্রিত বনভূমি (গ্রামীণ বন) ।
প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশের বণাঞ্চলের শ্রেণিবিভাগ
১.পাহাড়ি বন
২.প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন
৩.উপকূলীয় বন
৪.সমতল ভূমির শালবন
৫.গ্রামীণ বন
৬.জলাভূমির বন
যেসব জেলায় রাষ্ট্রীয় বনভূমি রয়েছে
বিভাগ – জেলা
ঢাকা – ঢাকা, গাজীপুর, টাঙ্গাইল
চট্টগ্রাম – রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও কুমিল্লা।
রাজশাহী – নওগাঁ।
খুলনা – বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা
বরিশাল – ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা ও পিরোজপুর
সিলেট – সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভিবাজার
রংপুর – দিনাজপুর, ঠাকুরগাও, পঞ্চগড়, রংপুর, নীলফামারি, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট
ময়মনসিংহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, জামালপুর ও শেরপুর
নিয়ন্ত্রণ অনুসারে বনভূমি
বন অধিদপ্তর – ১০.১%
জেলা প্রশাসন – ৪.৬%
গ্রামীণ বন – ২.৩%
মোট = ১৭%
বনজসম্পদের ব্যবহার
বাঁশ ও ঘাস – কাগজ কলের কাঁচামাল হিসেবে
গর্জন – রেল পথের স্লিপার তৈরিতে
চাপালিশ ও গামারি – সাম্পান ও নৌকা তৈরিতে
সেগুন – আসবাবপত্র তৈরিতে
শাল- গৃহ, টেলিফোন, বিদ্যুতিক তারের খুঁটি ও আসবাব তৈরিতে
গেওয়া, ধুন্দল, ও শিমুল – দিয়াশলাই ও পেন্সিল তৈরিতে।
গোলপাতা – ঘরের ছাউনি হিসেবে।
ক.বন অধিদপ্তদর নিয়ন্ত্রিত বনভূমি (রাষ্ট্রীয় বনভূমি)
খ. সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত বনভূমি (অশ্রেণীভুক্ত রাষ্ট্রীয় বনভূমি) ।
গ. ব্যক্তি মালিকানায় নিয়ন্ত্রিত বনভূমি (গ্রামীণ বন) ।
প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশের বণাঞ্চলের শ্রেণিবিভাগ
১.পাহাড়ি বন
২.প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন
৩.উপকূলীয় বন
৪.সমতল ভূমির শালবন
৫.গ্রামীণ বন
৬.জলাভূমির বন
যেসব জেলায় রাষ্ট্রীয় বনভূমি রয়েছে
বিভাগ – জেলা
ঢাকা – ঢাকা, গাজীপুর, টাঙ্গাইল
চট্টগ্রাম – রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও কুমিল্লা।
রাজশাহী – নওগাঁ।
খুলনা – বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা
বরিশাল – ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা ও পিরোজপুর
সিলেট – সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভিবাজার
রংপুর – দিনাজপুর, ঠাকুরগাও, পঞ্চগড়, রংপুর, নীলফামারি, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট
ময়মনসিংহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, জামালপুর ও শেরপুর
নিয়ন্ত্রণ অনুসারে বনভূমি
বন অধিদপ্তর – ১০.১%
জেলা প্রশাসন – ৪.৬%
গ্রামীণ বন – ২.৩%
মোট = ১৭%
বনজসম্পদের ব্যবহার
বাঁশ ও ঘাস – কাগজ কলের কাঁচামাল হিসেবে
গর্জন – রেল পথের স্লিপার তৈরিতে
চাপালিশ ও গামারি – সাম্পান ও নৌকা তৈরিতে
সেগুন – আসবাবপত্র তৈরিতে
শাল- গৃহ, টেলিফোন, বিদ্যুতিক তারের খুঁটি ও আসবাব তৈরিতে
গেওয়া, ধুন্দল, ও শিমুল – দিয়াশলাই ও পেন্সিল তৈরিতে।
গোলপাতা – ঘরের ছাউনি হিসেবে।