Page 1 of 1

বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন: পার্ট-০৪

Posted: Thu Dec 31, 2020 11:40 am
by maynul91
১.বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের প্রসার ও উন্নতির জন্য কোন সংস্থা কাজ করে?
-বিসিক।
২.বাংলাদেশে মাথাপিছু প্লাস্টিক ব্যবহারের পরিমাণ কত?
-৭ কেজি।
৩.বর্তমানে বাজেট জিডিপির প্রবৃদ্ধি কত?
-৮.২%।
৪.কত সাল থেকে বাংলাদেশে পোশাক শিল্পের দ্রুত প্রসার ঘটতে থাকে?
-১৯৮৩ সাল থেকে।
৫.বাংলাদেশ থেকে ইউরোপীয় কোন দেশ সবচেয়ে বেশি তৈরি পোশাক আমদানি করে?
-জার্মানি।
৬.বাংলাদেশে বর্তমানে মোট কতটি ইপিজেড রয়েছে?
-১০টি।
৭.বাংলাদেশে কোন সালে ইপিজেড এর কার্যক্রম শুরু হয়?
-১৯৮৩ সালে।
৮.অবাধ বাণিজ্যের সুবিধা কী কী?
-আন্তর্জাতিক বিশেষায়ণ বৃদ্ধি, সর্বাধিক উৎপাদন ও ভোগ, উপকরণের আয় বৃদ্ধি, প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবহার, দ্রব্যের উপকরণের দামের সমতা।
৯.বাংলাদেশের চা শিল্পের সমস্যা ও সমাধানের উপায়গুলো কী কী?
-চা শিল্পের সমস্যাগুলো হলো:
১.অনিয়মিত বৃষ্টিপাত
২.মূলধনের অভাব
৩.নিপুণ ও সুলভ শ্রমিকের অভাব
৪.প্যাকিং ও গুদামজাতকরণের অভাব
৫.প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির অভাব
৬.অনুন্নত পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা
৭.অনিশ্চিত বাজার

সমস্যা সমাধানের উপায়:
১.প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীলতার পরিবর্তে উপযুক্ত পানি সেচের ব্যবস্থা
২.প্রয়োজনীয় সার সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে
৩.প্রয়োজনীয় মূলধনের ব্যবস্থা করা
৪.দক্ষ ও সুলভ শ্রমিকের ব্যবস্থাকরণ
৫.পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন
৬.আধুনিক পদ্ধতিতে চা প্যাকিং ও গুদামজাতকরণের ব্যবস্থা করা
৭.চায়ের গুণগতমান বৃদ্ধি করা
১০.বাংলাদেশের পাট শিল্পের সমস্যাগুলো কী কী?
-পাট শিল্পের সমস্যাসমূহ নিম্নরূপ:
১.পাট উৎপাদনে কৃষকদের অনীহা
২.একচেটিয়াত্বের অবসান
৩.বিকল্প উদ্ভাবন
৪.পণ্যের মূল্য হ্রাস
৫.মূলধনের অভাব