- Mon Dec 28, 2020 11:16 am#5133
১.বাংলাদেশের আমদানি নীতি কী?
-বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির সাথে তাল মিলিয়ে মানব উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী আমদানি করা এবং অপ্রয়োজনীয় পন্যসামগ্রী আমদানি রোধ করার লক্ষ্যে যে নীতি গ্রহণ করা হয় তাই আমদানি নীতি।
২.আমদানি নীতির লক্ষ্য কী কী?
-আমদানি নীতির লক্ষ্য হলো:
১.নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিতকরণ।
২.বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এর আওতায় পরিবর্তিত বিশ্ববাজারের সাথে সঙ্গতি রেখে আমদানি নীতি প্রবর্তন।
৩.রপ্তানি প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে শিল্পের মৌলিক যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল সহজে আমদানি ব্যবস্থা করা হয়।
৪.দেশীয় শিল্পের বিকাশ ও ভোক্তাদের কাছে ন্যায্যমূল্যের উন্নতমানের পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা।
৫.কৃষিখাতে উৎপাদন বৃদ্ধি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প-কারখানা স্থাপন।
৬.আধুনিক প্রযুক্তির অধিগ্রহণ
৭.জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণসহ আমদানি বিধিমালার পদ্ধতিগত সহজীকরণ।
২.বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পণ্য রপ্তানি করে কোন দেশে?
-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
৩.ঢাকার অঙ্কে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি আমদানি করে কোন দেশ থেকে?
-চীন থেকে।
৪.রপ্তানি বাণিজ্যে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করে কোন দ্রব্য?
-তৈরি পোশাক।
৫.বহির্বিশ্বে পাট ও পাটজাত দ্রব্যের চাহিদা হ্রাসের কারণ কী?
-পাটজাত দ্রব্যের বিকল্প হিসেবে কৃত্রিম দ্রব্যের ব্যাপক ব্যবহার।
৬.কোন দেশের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই?
-ইসরাইল।
৭.বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যের প্রসারে কোন সংস্থা নিয়োজিত?
-রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো।
৮.সর্বশেষ কোন দেশ সার্কের সদস্যপদ লাভ করে?
-আফগানিস্তান।
৯.বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যে সাম্প্রতিক সংযোজিত পণ্য কি কি?
-হস্তশিল্প, ওষুধ ও কম্পিউটার সফটওয়্যার।
১০.আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কত প্রকার?
-দু প্রকার।
১১.মিশ্র অর্থনীতি বলতে কী বোঝায়?
-রাষ্ট্রায়ত্ত ও ব্যক্তি মালিকানাধীন খাতের পাশাপাশি অবস্থান।
১২.বিশ্ব পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান কত?
-দ্বিতীয়।
-বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির সাথে তাল মিলিয়ে মানব উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী আমদানি করা এবং অপ্রয়োজনীয় পন্যসামগ্রী আমদানি রোধ করার লক্ষ্যে যে নীতি গ্রহণ করা হয় তাই আমদানি নীতি।
২.আমদানি নীতির লক্ষ্য কী কী?
-আমদানি নীতির লক্ষ্য হলো:
১.নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিতকরণ।
২.বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এর আওতায় পরিবর্তিত বিশ্ববাজারের সাথে সঙ্গতি রেখে আমদানি নীতি প্রবর্তন।
৩.রপ্তানি প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে শিল্পের মৌলিক যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল সহজে আমদানি ব্যবস্থা করা হয়।
৪.দেশীয় শিল্পের বিকাশ ও ভোক্তাদের কাছে ন্যায্যমূল্যের উন্নতমানের পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা।
৫.কৃষিখাতে উৎপাদন বৃদ্ধি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প-কারখানা স্থাপন।
৬.আধুনিক প্রযুক্তির অধিগ্রহণ
৭.জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণসহ আমদানি বিধিমালার পদ্ধতিগত সহজীকরণ।
২.বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পণ্য রপ্তানি করে কোন দেশে?
-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
৩.ঢাকার অঙ্কে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি আমদানি করে কোন দেশ থেকে?
-চীন থেকে।
৪.রপ্তানি বাণিজ্যে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করে কোন দ্রব্য?
-তৈরি পোশাক।
৫.বহির্বিশ্বে পাট ও পাটজাত দ্রব্যের চাহিদা হ্রাসের কারণ কী?
-পাটজাত দ্রব্যের বিকল্প হিসেবে কৃত্রিম দ্রব্যের ব্যাপক ব্যবহার।
৬.কোন দেশের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই?
-ইসরাইল।
৭.বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যের প্রসারে কোন সংস্থা নিয়োজিত?
-রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো।
৮.সর্বশেষ কোন দেশ সার্কের সদস্যপদ লাভ করে?
-আফগানিস্তান।
৯.বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যে সাম্প্রতিক সংযোজিত পণ্য কি কি?
-হস্তশিল্প, ওষুধ ও কম্পিউটার সফটওয়্যার।
১০.আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কত প্রকার?
-দু প্রকার।
১১.মিশ্র অর্থনীতি বলতে কী বোঝায়?
-রাষ্ট্রায়ত্ত ও ব্যক্তি মালিকানাধীন খাতের পাশাপাশি অবস্থান।
১২.বিশ্ব পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান কত?
-দ্বিতীয়।