- Thu Nov 26, 2020 12:09 pm#4515
কঠিন শিলা
১.মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি কোথায় অবস্থিত?
-পার্বতীপুর, দিনাজপুর।
২.কবে মধ্যপাড়া কঠিন শিলা আবিষ্কৃত হয়?
-১৯৭৪ সালে।
৩.এ কঠিন শিলা খনির আয়তন কত?
-১.৪৪ বর্গ কিলোমিটার।
৪.মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্প সরকার কবে অনুমোদন করে?
-১৯৭৮ সালে।
৫.মধ্যপাড়া শিলা প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় কবে?
-২০ অক্টোবর ১৯৯৪ সালে।
৬.মধ্যপাড়া হতে কি খনিজ উত্তোলন করা হয়?
-কঠিন শিলা।
কালো সোনা
১.কালো সোনা কি?
-কালো রঙের বালুর মতো মূল্যবান খনিজ পদার্থ।
২.কালো সোনার মধ্যে কি কি খনিজ উপাদান রয়েছে?
-জিরকন, মোনাজাইট, রিওটাইল ইত্যাদি।
৩.কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে প্রথম কালো সোনা কে আবিষ্কার করেন?
-ও এইচ কবির।
বিবিধ
১.আহরণযোগ্য ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া যায় কবে?
-২০১৩ সালে।
২.সৈকত খনিজ বালি আহরন কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
-কক্সবাজারের।
৩.সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র কতটি ভারী খনিজ স্তুপের আবিষ্কার করেছে?
-১৭টি।
৪.সৈকত খনিজ পাওয়া যায় কোথায়?
-কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত, কুয়াকাটা, কুতুবদিয়া ও মহেশখালী।
৫.কাচা বালি থেকে কি ধরনের ভারী খনিজ পাওয়া যায়?
-ইলমোনাইট, ম্যাগনেটাইট, গারনেট, জিরকন ও রুটাইল।
৬.বাংলাদেশের প্রথম্ ইউরেনিয়াম পাওয়া যায় কোথায়?
-গারো পাহাড়ে।
৭.১৯৮৯ সালে কোন নদীগুলোর বালুতে ইউরেনিয়াম এর সন্ধান পাওয়া যায়?
-পদ্মা, মেঘনা, যমুনা ও ময়মনসিংহের নদীবাহিত বালিতে।
৮.মৌলভিবাজারে কবে ইউরেনিয়াম আকরিকের সন্ধান পাওয়া যায়?
-৪ জুন ১৯৯৪ সালে।
৯.বাংলাদেশের কোথায় গন্ধকের সন্ধান পাওয়া যায়?
-কুতুবদিয়ায়।
১.মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি কোথায় অবস্থিত?
-পার্বতীপুর, দিনাজপুর।
২.কবে মধ্যপাড়া কঠিন শিলা আবিষ্কৃত হয়?
-১৯৭৪ সালে।
৩.এ কঠিন শিলা খনির আয়তন কত?
-১.৪৪ বর্গ কিলোমিটার।
৪.মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্প সরকার কবে অনুমোদন করে?
-১৯৭৮ সালে।
৫.মধ্যপাড়া শিলা প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় কবে?
-২০ অক্টোবর ১৯৯৪ সালে।
৬.মধ্যপাড়া হতে কি খনিজ উত্তোলন করা হয়?
-কঠিন শিলা।
কালো সোনা
১.কালো সোনা কি?
-কালো রঙের বালুর মতো মূল্যবান খনিজ পদার্থ।
২.কালো সোনার মধ্যে কি কি খনিজ উপাদান রয়েছে?
-জিরকন, মোনাজাইট, রিওটাইল ইত্যাদি।
৩.কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে প্রথম কালো সোনা কে আবিষ্কার করেন?
-ও এইচ কবির।
বিবিধ
১.আহরণযোগ্য ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া যায় কবে?
-২০১৩ সালে।
২.সৈকত খনিজ বালি আহরন কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
-কক্সবাজারের।
৩.সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র কতটি ভারী খনিজ স্তুপের আবিষ্কার করেছে?
-১৭টি।
৪.সৈকত খনিজ পাওয়া যায় কোথায়?
-কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত, কুয়াকাটা, কুতুবদিয়া ও মহেশখালী।
৫.কাচা বালি থেকে কি ধরনের ভারী খনিজ পাওয়া যায়?
-ইলমোনাইট, ম্যাগনেটাইট, গারনেট, জিরকন ও রুটাইল।
৬.বাংলাদেশের প্রথম্ ইউরেনিয়াম পাওয়া যায় কোথায়?
-গারো পাহাড়ে।
৭.১৯৮৯ সালে কোন নদীগুলোর বালুতে ইউরেনিয়াম এর সন্ধান পাওয়া যায়?
-পদ্মা, মেঘনা, যমুনা ও ময়মনসিংহের নদীবাহিত বালিতে।
৮.মৌলভিবাজারে কবে ইউরেনিয়াম আকরিকের সন্ধান পাওয়া যায়?
-৪ জুন ১৯৯৪ সালে।
৯.বাংলাদেশের কোথায় গন্ধকের সন্ধান পাওয়া যায়?
-কুতুবদিয়ায়।